প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দেশে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত। আজ শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গণ সংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বর্তমান সরকারের শাসনব্যবস্থার সমালোচনা করে বলেন, ‘সমস্ত ক্ষমতা এখন প্রধানমন্ত্রীর হাতে। প্রধানমন্ত্রীর জায়গায় যেই প্রধানমন্ত্রীই বসুক না কেন ক্ষমতার অপপ্রয়োগ তিনিও করবেন। তাহলে মুক্তি কোন পথে? এই রাষ্ট্রকে সংস্কার না করে একটা নির্বাচনও হবে না। ফলে এই সরকারের পতন আর রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর; এই দুইয়ে মিলে আজকে এক দফা তৈরি হয়েছে। এই এক দফা সংগ্রাম বাংলাদেশে তৈরি করতে হবে। এটাই হোক বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তিতে নতুন শপথ।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ একাত্তর সালকে নিজেদের পকেটে রাখতে চায়। তারা ছাড়া যেন কেউ যুদ্ধ করেনি। তারা ছাড়া যেন এই মুক্তির সংগ্রামে আর কারও অবদান ছিল না। এই রকম একটা ইতিহাস তারা তৈরি করতে চায়। বর্তমান সময় নিয়ে আওয়ামী লীগ কথা বলে না, তারা ’৭১ সালেই ঘুরপাক খায়। পরবর্তীকালের রাজনীতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা নির্ধারণ করা যায় না। ৫০ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি আর ’৭১ এর ভূমিকা এক নয়।’
সাকি বলেন,‘বাংলাদেশের সংবিধান সাম্য ও মানবিক মর্যাদার কথা বলে। অথচ এখন চাকরি পেতে হলে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা হতে হয় নতুবা আওয়ামী লীগ করতে হয়। এটা সমতা নয়। দেশের মধ্যে চুরি, দুর্নীতি লুটের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার যে শাসন কায়েম করেছে তা মুক্তিযুদ্ধের আকাংখার বিপরীত। জনগণের ন্যূনতম মর্যাদা নেই। আদালতও দখল করে রাখা হয়েছে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি, গণসংহতি আন্দোলন জেলা শাখার নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস, শিক্ষা ও রাজনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান রিচার্ড। সভাপতিত্ব করেন জেলা কমিটির সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দেশে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত। আজ শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গণ সংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বর্তমান সরকারের শাসনব্যবস্থার সমালোচনা করে বলেন, ‘সমস্ত ক্ষমতা এখন প্রধানমন্ত্রীর হাতে। প্রধানমন্ত্রীর জায়গায় যেই প্রধানমন্ত্রীই বসুক না কেন ক্ষমতার অপপ্রয়োগ তিনিও করবেন। তাহলে মুক্তি কোন পথে? এই রাষ্ট্রকে সংস্কার না করে একটা নির্বাচনও হবে না। ফলে এই সরকারের পতন আর রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর; এই দুইয়ে মিলে আজকে এক দফা তৈরি হয়েছে। এই এক দফা সংগ্রাম বাংলাদেশে তৈরি করতে হবে। এটাই হোক বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তিতে নতুন শপথ।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ একাত্তর সালকে নিজেদের পকেটে রাখতে চায়। তারা ছাড়া যেন কেউ যুদ্ধ করেনি। তারা ছাড়া যেন এই মুক্তির সংগ্রামে আর কারও অবদান ছিল না। এই রকম একটা ইতিহাস তারা তৈরি করতে চায়। বর্তমান সময় নিয়ে আওয়ামী লীগ কথা বলে না, তারা ’৭১ সালেই ঘুরপাক খায়। পরবর্তীকালের রাজনীতি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা নির্ধারণ করা যায় না। ৫০ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি আর ’৭১ এর ভূমিকা এক নয়।’
সাকি বলেন,‘বাংলাদেশের সংবিধান সাম্য ও মানবিক মর্যাদার কথা বলে। অথচ এখন চাকরি পেতে হলে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা হতে হয় নতুবা আওয়ামী লীগ করতে হয়। এটা সমতা নয়। দেশের মধ্যে চুরি, দুর্নীতি লুটের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার যে শাসন কায়েম করেছে তা মুক্তিযুদ্ধের আকাংখার বিপরীত। জনগণের ন্যূনতম মর্যাদা নেই। আদালতও দখল করে রাখা হয়েছে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি, গণসংহতি আন্দোলন জেলা শাখার নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস, শিক্ষা ও রাজনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান রিচার্ড। সভাপতিত্ব করেন জেলা কমিটির সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে