নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি করে সম্পদ বাড়ানোর জন্য মেগা প্রজেক্ট দিয়ে মেগা দুর্নীতি করে জনগণের পকেট কাটছে সরকার। বাংলাদেশকে এখন একটা লুটপাটের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে তারা। মিথ্যা কথা ও মানুষকে ভুল বুঝিয়ে রাজত্ব করছে আওয়ামী লীগ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে এই সরকারকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা ও আজকের বাংলাদেশ এবং চলমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার পর দেশে গণতন্ত্র হারিয়ে গিয়েছিল। গণতন্ত্রের পতাকাকে সামনে নিয়ে দীর্ঘ নয় বছর সংগ্রাম করে বেগম খালেদা জিয়া দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন। এরপরে আবারও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র করে দেশকে গণতন্ত্রহীন করে ফেলা হয়েছিল। ২০০৮ সালে অবৈধ কেয়ারটেকার সরকার দেশকে দ্বি রাজনীতিকরণ করে দেশকে আবারও গণতন্ত্রহীন করে ফেলেছিল। এরপর আওয়ামী লীগও তাদের সঙ্গে যোগসাজশে করে দেশকে রাজনীতিহীন করে ফেলেছে, জনগণকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে।’
ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের আড়ালে সরকার আবারও বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের ৩৫ লক্ষ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে, ৬০০ নেতাকর্মীকে গুম করেছে, হাজারো নেতাকর্মীকে খুন করেছে সরকার। সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক নেতা কেউ আজ নিরাপদ নয়।’
ওবায়েদুল কাদেরের কথা সূত্র ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপি নাকি বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। আমি বলতে চাই বিএনপি এমন একটি দল যারা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। জনগণের ভালোবাসায় বিএনপি ক্ষমতায় এসেছে।’
জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার গঠন করে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাদের সকলকে আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন আমরা সবাই মিলে এই গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্যে একতাবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলি। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করি।’
মানুষকে সম্মান করা এই সরকারের পক্ষে সম্ভব না উল্লেখ করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘এমন একটি সরকার দরকার যেই সরকার সমালোচনা সহ্য করতে পারবে। যে সমালোচনা ব্যবহার করবে আরও ভালো কাজ করার জন্য। এ জন্য সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অন্য কোন বিষয়ে একই মত না থাকলেও এই সরকারকে সরাতে হবে এই বিষয়ে আমাদের দুই দলের একই মত।’
দুর্নীতি করে সম্পদ বাড়ানোর জন্য মেগা প্রজেক্ট দিয়ে মেগা দুর্নীতি করে জনগণের পকেট কাটছে সরকার। বাংলাদেশকে এখন একটা লুটপাটের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে তারা। মিথ্যা কথা ও মানুষকে ভুল বুঝিয়ে রাজত্ব করছে আওয়ামী লীগ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে এই সরকারকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা ও আজকের বাংলাদেশ এবং চলমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার পর দেশে গণতন্ত্র হারিয়ে গিয়েছিল। গণতন্ত্রের পতাকাকে সামনে নিয়ে দীর্ঘ নয় বছর সংগ্রাম করে বেগম খালেদা জিয়া দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন। এরপরে আবারও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র করে দেশকে গণতন্ত্রহীন করে ফেলা হয়েছিল। ২০০৮ সালে অবৈধ কেয়ারটেকার সরকার দেশকে দ্বি রাজনীতিকরণ করে দেশকে আবারও গণতন্ত্রহীন করে ফেলেছিল। এরপর আওয়ামী লীগও তাদের সঙ্গে যোগসাজশে করে দেশকে রাজনীতিহীন করে ফেলেছে, জনগণকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে।’
ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের আড়ালে সরকার আবারও বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের ৩৫ লক্ষ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে, ৬০০ নেতাকর্মীকে গুম করেছে, হাজারো নেতাকর্মীকে খুন করেছে সরকার। সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক নেতা কেউ আজ নিরাপদ নয়।’
ওবায়েদুল কাদেরের কথা সূত্র ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপি নাকি বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। আমি বলতে চাই বিএনপি এমন একটি দল যারা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। জনগণের ভালোবাসায় বিএনপি ক্ষমতায় এসেছে।’
জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার গঠন করে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাদের সকলকে আমরা আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন আমরা সবাই মিলে এই গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্যে একতাবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলি। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করি।’
মানুষকে সম্মান করা এই সরকারের পক্ষে সম্ভব না উল্লেখ করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘এমন একটি সরকার দরকার যেই সরকার সমালোচনা সহ্য করতে পারবে। যে সমালোচনা ব্যবহার করবে আরও ভালো কাজ করার জন্য। এ জন্য সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অন্য কোন বিষয়ে একই মত না থাকলেও এই সরকারকে সরাতে হবে এই বিষয়ে আমাদের দুই দলের একই মত।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে