নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া ও জায়মা রহমানকে নিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের বক্তব্যকে অরুচিপূর্ণ অভিহিত করে এই মন্ত্রীর গ্রেপ্তার দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বেগম জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে বিএনপির সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের আয়োজনে সোমবার রাজধানীর নয়া পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার মন্ত্রীসভায় এখন আর কোনো সভ্য মন্ত্রী নেই। তাঁর (শেখ হাসিনার) মন্ত্রীসভায় এখন অমানুষেরা মন্ত্রী। বখাটে, দুষ্ট এরা সব মন্ত্রী। তাঁর একজন হচ্ছেন মুরাদ হাসান। জিয়া পরিবার নিয়ে যে অশালীন কথা বলেছেন, শেখ হাসিনা আপনার মন্ত্রীসভায় এ ধরনের লোকই মানায়। তিনি (তথ্যপ্রতি মন্ত্রী) কিন্তু এক জায়গায় বলেছেন, ‘আমি যা বলি ওপরের নির্দেশেই বলি’ অর্থাৎ কাকে ইঙ্গিত করেছেন আপনারা সুস্পষ্টই বুঝতে পারছেন।
রিজভী বলেন, যে ব্যক্তিটি (শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান) দেশের চরম অরাজকতা পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা এনে দিলেন। আর তাঁর সহধর্মিণী সকল সংকটকালে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করেছেন, তাঁর পরিবার নিয়ে এই নোংরা অসভ্য এই ধরনের কথা শেখ হাসিনার কেবিনেটের মন্ত্রী ছাড়া কেউ বলতে পারে না। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মত ভদ্র মানুষের সামান্য একটি কথা ওলট-পালট হওয়ার কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এদেরকেও (তথ্য প্রতিমন্ত্রী) গ্রেপ্তার করতে হবে। যারা অন্যায়ভাবে নোংরা কথা-বার্তা বলছেন, তাদেরকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, দেশের বরেণ্য চিকিৎসক আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চিকিৎসক বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকসহ সবাই বলছেন বেগম জিয়ার শরীর থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আর সেটা তাচ্ছিল্য করছে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং তাদের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) কোনো দিন ভালো কথা শেখেননি। তিনি কোনো দিন সুবচন শেখেননি। ওনার (খালেদা জিয়ার) অসুস্থতা নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছেন। আর আরেকজন আছেন আইনমন্ত্রী, তিনি শুধু আইনি প্রক্রিয়া দেখেন। তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় দস্যু, ডাকাত, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আইনের ফাঁদ দিয়ে চলে যায়। আর যারা গণতন্ত্রের পক্ষে ন্যায়ের পক্ষে আইনের পক্ষে তাদেরকে তিনি অন্যায় সাঁজা দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ আরও অনেকে। সমাবেশে দেশের বিভিন্ন জেলার বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা অংশগ্রহণ করেন।
খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া ও জায়মা রহমানকে নিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের বক্তব্যকে অরুচিপূর্ণ অভিহিত করে এই মন্ত্রীর গ্রেপ্তার দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বেগম জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে বিএনপির সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের আয়োজনে সোমবার রাজধানীর নয়া পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার মন্ত্রীসভায় এখন আর কোনো সভ্য মন্ত্রী নেই। তাঁর (শেখ হাসিনার) মন্ত্রীসভায় এখন অমানুষেরা মন্ত্রী। বখাটে, দুষ্ট এরা সব মন্ত্রী। তাঁর একজন হচ্ছেন মুরাদ হাসান। জিয়া পরিবার নিয়ে যে অশালীন কথা বলেছেন, শেখ হাসিনা আপনার মন্ত্রীসভায় এ ধরনের লোকই মানায়। তিনি (তথ্যপ্রতি মন্ত্রী) কিন্তু এক জায়গায় বলেছেন, ‘আমি যা বলি ওপরের নির্দেশেই বলি’ অর্থাৎ কাকে ইঙ্গিত করেছেন আপনারা সুস্পষ্টই বুঝতে পারছেন।
রিজভী বলেন, যে ব্যক্তিটি (শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান) দেশের চরম অরাজকতা পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা এনে দিলেন। আর তাঁর সহধর্মিণী সকল সংকটকালে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করেছেন, তাঁর পরিবার নিয়ে এই নোংরা অসভ্য এই ধরনের কথা শেখ হাসিনার কেবিনেটের মন্ত্রী ছাড়া কেউ বলতে পারে না। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মত ভদ্র মানুষের সামান্য একটি কথা ওলট-পালট হওয়ার কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এদেরকেও (তথ্য প্রতিমন্ত্রী) গ্রেপ্তার করতে হবে। যারা অন্যায়ভাবে নোংরা কথা-বার্তা বলছেন, তাদেরকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, দেশের বরেণ্য চিকিৎসক আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চিকিৎসক বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকসহ সবাই বলছেন বেগম জিয়ার শরীর থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আর সেটা তাচ্ছিল্য করছে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং তাদের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) কোনো দিন ভালো কথা শেখেননি। তিনি কোনো দিন সুবচন শেখেননি। ওনার (খালেদা জিয়ার) অসুস্থতা নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছেন। আর আরেকজন আছেন আইনমন্ত্রী, তিনি শুধু আইনি প্রক্রিয়া দেখেন। তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় দস্যু, ডাকাত, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আইনের ফাঁদ দিয়ে চলে যায়। আর যারা গণতন্ত্রের পক্ষে ন্যায়ের পক্ষে আইনের পক্ষে তাদেরকে তিনি অন্যায় সাঁজা দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ আরও অনেকে। সমাবেশে দেশের বিভিন্ন জেলার বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা অংশগ্রহণ করেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৯ ঘণ্টা আগে