নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে গিয়ে লাভ হবে না—এই হিসাব কষে জাতীয়সহ সব নির্বাচন বয়কট করে চলেছে বিএনপি। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখনো প্রকাশ্যে দলটির অবস্থান সেটিই। কিন্তু ভেতরে ভেতরে একধরনের দোনামোনা রয়েছে। যেহেতু দলীয় প্রতীকবিহীন হবে এই ভোট, তাই এতে অংশ নিলে জয়ী হয়ে কিছু উপজেলা তো নিজেদের কবজায় নেওয়ার সুযোগ আছে। দলটির নেতৃত্বের একাংশ এই ভাবনা ভাবলেও অপরাংশ সেই পুরোনো পথে—তাতে লাভ কী!
লাভক্ষতির এই হিসাব মেলাতে না পারায় ভোটে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে কোনো স্থির সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে দলের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে গতকাল শনিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নেই নাই। বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা আছে।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ঘোষণামতে, সব ঠিক থাকলে চলতি বছরের প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে উপজেলা নির্বাচনে ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে।
সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে এক দফা কর্মসূচিতে যায় তারা। কিন্তু সরকার দাবি মানেনি, বিএনপি ভোটও ঠেকাতে পারেনি। এখনো ওই নির্বাচন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে তারা। যদিও পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া-না-যাওয়া নিয়ে মতভিন্নতা দেখা দিয়েছে দলটিতে।
দলীয় সূত্র বলছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে এই মতভিন্নতা রয়েছে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মধ্যেই। একটি পক্ষ নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা বলছে। আরেক পক্ষ নীরব থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে মৌন সম্মতি দিচ্ছে। দল এবং দলের নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখার স্বার্থে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে অবস্থান এই পক্ষের। তবে দলের নীতিগত সিদ্ধান্তের বাইরে প্রকাশ্যে কিছু বলতে চান না তাঁরা।
আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির তৃণমূলেও একই চিত্র উঠে এসেছে। দলের সিদ্ধান্তের প্রতি অনুগত থেকে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির স্থানীয় অনেক নেতা। আবার নির্বাচনে যেতে মুখিয়ে রয়েছেন, কিন্তু দলের সিদ্ধান্তের জন্যও অপেক্ষা করছেন, অনেকে এমনও আছেন। উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া বিএনপির জন্য ‘আত্মঘাতী’ হবে বলেও সতর্ক করেছেন দলের অনেকে।
ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক পয়গাম আলী বলেন, দল যদি কোনো কারণে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে আরেকটি বড় ভুল করবে। এক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০২১ সালে ইউপি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। কারচুপি করে ১৫ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে আদালতে ভোট পুনরায় গণনার আবেদন করি। যেখানে ৯০ দিনের মধ্যে এ মামলা নিষ্পত্তি করার কথা, সেখানে আজ দুই বছর পার হলেও ভোট গণনা পুনরায় হয়নি। তাই যেকোনো নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে আওয়াম লীগ জয়ী হবে।’
নাটোরের সাত উপজেলাতেই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে। কেউ নির্বাচনে অংশ নিলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ‘দলের পদে থেকে কেউ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ভোটে অংশ নিলে তাঁকে বহিষ্কার করা হবে। সেই প্রার্থীর পাশে দলের কোনো কর্মী থাকবে না। তা ছাড়া আমরা জনগণকে ভোট না দিতে নিরুৎসাহিত করেছি। এ অবস্থায় আমরা নিজেরা ভোটে যেতে পারি না।’
কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম উল হাসান অপু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিএনপি থেকে উপজেলায় নির্বাচন করবেন এমন কারও নাম শুনি নাই। হাইকমান্ড নির্বাচন থেকে বিরত থাকতে বললে অবশ্যই বিরত থাকব। যেহেতু দলীয় প্রতীকের বাইরে নির্বাচন হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ নির্বাচনে দাঁড়িয়ে গেলে দল তাঁর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
প্রতীকবিহীন উপজেলা নির্বাচনকে ‘ফাঁদ’ হিসেবেও দেখছেন কেউ কেউ। তাঁরা বলছেন, এই কৌশল দিয়ে আওয়ামী লীগ বিশ্বকে দেখাতে চায় যে, বিএনপি জাতীয় নির্বাচনে না এলেও প্রতীক ছাড়া এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। দল এই ফাঁদে পা দেবে না।
শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু বলেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা। তাই দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শরীয়তপুরের কোনো নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করবেন না। দলের বাইরে গিয়ে যদি কেউ নির্বাচন করতে চান, তাহলে তিনি দলের কোনো সহযোগিতা পাবেন না।
আবার নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন তৃণমূলের অনেক নেতাও। তাঁদের যুক্তি, বিএনপির অনেকেরই নির্বাচনে অংশগ্রহণের যোগ্যতা রয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে তাঁদের জনপ্রিয়তা তুলে ধরার সুযোগ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলাবাসীর মধ্যে আমাকে নিয়ে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছি। এ ক্ষেত্রে আমার দল সাংগঠনিভাবে নমনীয় থাকলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’
এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে গিয়ে লাভ হবে না—এই হিসাব কষে জাতীয়সহ সব নির্বাচন বয়কট করে চলেছে বিএনপি। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখনো প্রকাশ্যে দলটির অবস্থান সেটিই। কিন্তু ভেতরে ভেতরে একধরনের দোনামোনা রয়েছে। যেহেতু দলীয় প্রতীকবিহীন হবে এই ভোট, তাই এতে অংশ নিলে জয়ী হয়ে কিছু উপজেলা তো নিজেদের কবজায় নেওয়ার সুযোগ আছে। দলটির নেতৃত্বের একাংশ এই ভাবনা ভাবলেও অপরাংশ সেই পুরোনো পথে—তাতে লাভ কী!
লাভক্ষতির এই হিসাব মেলাতে না পারায় ভোটে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে কোনো স্থির সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে দলের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে গতকাল শনিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নেই নাই। বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা আছে।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ঘোষণামতে, সব ঠিক থাকলে চলতি বছরের প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে উপজেলা নির্বাচনে ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে।
সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে এক দফা কর্মসূচিতে যায় তারা। কিন্তু সরকার দাবি মানেনি, বিএনপি ভোটও ঠেকাতে পারেনি। এখনো ওই নির্বাচন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে তারা। যদিও পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া-না-যাওয়া নিয়ে মতভিন্নতা দেখা দিয়েছে দলটিতে।
দলীয় সূত্র বলছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে এই মতভিন্নতা রয়েছে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মধ্যেই। একটি পক্ষ নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা বলছে। আরেক পক্ষ নীরব থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে মৌন সম্মতি দিচ্ছে। দল এবং দলের নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখার স্বার্থে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে অবস্থান এই পক্ষের। তবে দলের নীতিগত সিদ্ধান্তের বাইরে প্রকাশ্যে কিছু বলতে চান না তাঁরা।
আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির তৃণমূলেও একই চিত্র উঠে এসেছে। দলের সিদ্ধান্তের প্রতি অনুগত থেকে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির স্থানীয় অনেক নেতা। আবার নির্বাচনে যেতে মুখিয়ে রয়েছেন, কিন্তু দলের সিদ্ধান্তের জন্যও অপেক্ষা করছেন, অনেকে এমনও আছেন। উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া বিএনপির জন্য ‘আত্মঘাতী’ হবে বলেও সতর্ক করেছেন দলের অনেকে।
ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক পয়গাম আলী বলেন, দল যদি কোনো কারণে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে আরেকটি বড় ভুল করবে। এক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০২১ সালে ইউপি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। কারচুপি করে ১৫ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে আদালতে ভোট পুনরায় গণনার আবেদন করি। যেখানে ৯০ দিনের মধ্যে এ মামলা নিষ্পত্তি করার কথা, সেখানে আজ দুই বছর পার হলেও ভোট গণনা পুনরায় হয়নি। তাই যেকোনো নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে আওয়াম লীগ জয়ী হবে।’
নাটোরের সাত উপজেলাতেই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে। কেউ নির্বাচনে অংশ নিলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ‘দলের পদে থেকে কেউ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ভোটে অংশ নিলে তাঁকে বহিষ্কার করা হবে। সেই প্রার্থীর পাশে দলের কোনো কর্মী থাকবে না। তা ছাড়া আমরা জনগণকে ভোট না দিতে নিরুৎসাহিত করেছি। এ অবস্থায় আমরা নিজেরা ভোটে যেতে পারি না।’
কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম উল হাসান অপু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিএনপি থেকে উপজেলায় নির্বাচন করবেন এমন কারও নাম শুনি নাই। হাইকমান্ড নির্বাচন থেকে বিরত থাকতে বললে অবশ্যই বিরত থাকব। যেহেতু দলীয় প্রতীকের বাইরে নির্বাচন হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ নির্বাচনে দাঁড়িয়ে গেলে দল তাঁর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
প্রতীকবিহীন উপজেলা নির্বাচনকে ‘ফাঁদ’ হিসেবেও দেখছেন কেউ কেউ। তাঁরা বলছেন, এই কৌশল দিয়ে আওয়ামী লীগ বিশ্বকে দেখাতে চায় যে, বিএনপি জাতীয় নির্বাচনে না এলেও প্রতীক ছাড়া এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। দল এই ফাঁদে পা দেবে না।
শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু বলেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা। তাই দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শরীয়তপুরের কোনো নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করবেন না। দলের বাইরে গিয়ে যদি কেউ নির্বাচন করতে চান, তাহলে তিনি দলের কোনো সহযোগিতা পাবেন না।
আবার নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন তৃণমূলের অনেক নেতাও। তাঁদের যুক্তি, বিএনপির অনেকেরই নির্বাচনে অংশগ্রহণের যোগ্যতা রয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে তাঁদের জনপ্রিয়তা তুলে ধরার সুযোগ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলাবাসীর মধ্যে আমাকে নিয়ে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছি। এ ক্ষেত্রে আমার দল সাংগঠনিভাবে নমনীয় থাকলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২৪ মিনিট আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৪ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে