নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সারা দেশ থেকে বয়োবৃদ্ধ কাউন্সিলররা ঢাকায় আসবেন জানিয়ে দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক উপকমিটির সদস্যসচিব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘তাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, তার জন্য প্রতিটি বাসস্ট্যান্ডে আমাদের স্বেচ্ছাসেবক থাকবে এবং তারা একটা নির্দিষ্ট রঙের ড্রেস পরা অবস্থায় থাকবে। তারা সেখানে থেকে সবাইকে সহযোগিতা করবে।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির ২২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত স্বেচ্ছাসেবক ও শৃঙ্খলা উপকমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ২৪ ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন খুবই সাদামাটাভাবে অনুষ্ঠিত হবে। বৈশ্বিক ও দেশীয় অর্থনৈতিক অবস্থা চিন্তা করে আমরা এবার কোন আলোকসজ্জা করব না। যেটুকু না করলেই নয়, শুধু সেটুকুই হবে।
নাছিম বলেন, বিজয়ের মাসে এই সম্মেলন জাতির কাছে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অর্জন, সাফল্য, গৌরবগাথা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জীবন উৎসর্গ করেছে। সেই সংগঠনের সম্মেলনকে ঘিরে দেশব্যাপী একটা অন্যরকম আনন্দ, উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, আওয়ামী লীগ হলো জনতার দল, মাঠে-ময়দানে আন্দোলন-সংগ্রামের দল। আওয়ামী লীগ শান্তি সৃষ্টি করে, শান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে অশান্তি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সব সময় কাজ করে। জনগণকে নিয়ে যেকোনো অন্যায়, অবিচার অথবা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড যারা করে, যারা জীবন নিয়ে ছিনিমিনি করতে চাইবে, যারা মানুষের জীবনকে লাশ বানিয়ে ফায়দা লুটতে চাইবে, তাদের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করবে।
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাছিম বলেন, এই মুহূর্তে আমরা আমাদের সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত। আমরা বিএনপি-জামায়াতকে নিয়ে ভাবতে চাই না। তাদের নিয়ে কোনো ভাবনা বা মাথাব্যথা কোনোটাই নেই আমাদের। তারা ১০ তারিখের সমাবেশ করতে যাচ্ছে করবে। তবে তারা যদি সমাবেশের নামে আবার কোনো অগ্নিসন্ত্রাস করে, জনগণের কোনো ক্ষতি করে, সরকারি সম্পদ নষ্ট করে, তাহলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
এতে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক ও শৃঙ্খলা উপকমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সারা দেশ থেকে বয়োবৃদ্ধ কাউন্সিলররা ঢাকায় আসবেন জানিয়ে দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক উপকমিটির সদস্যসচিব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘তাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, তার জন্য প্রতিটি বাসস্ট্যান্ডে আমাদের স্বেচ্ছাসেবক থাকবে এবং তারা একটা নির্দিষ্ট রঙের ড্রেস পরা অবস্থায় থাকবে। তারা সেখানে থেকে সবাইকে সহযোগিতা করবে।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির ২২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত স্বেচ্ছাসেবক ও শৃঙ্খলা উপকমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ২৪ ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন খুবই সাদামাটাভাবে অনুষ্ঠিত হবে। বৈশ্বিক ও দেশীয় অর্থনৈতিক অবস্থা চিন্তা করে আমরা এবার কোন আলোকসজ্জা করব না। যেটুকু না করলেই নয়, শুধু সেটুকুই হবে।
নাছিম বলেন, বিজয়ের মাসে এই সম্মেলন জাতির কাছে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অর্জন, সাফল্য, গৌরবগাথা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জীবন উৎসর্গ করেছে। সেই সংগঠনের সম্মেলনকে ঘিরে দেশব্যাপী একটা অন্যরকম আনন্দ, উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, আওয়ামী লীগ হলো জনতার দল, মাঠে-ময়দানে আন্দোলন-সংগ্রামের দল। আওয়ামী লীগ শান্তি সৃষ্টি করে, শান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে অশান্তি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সব সময় কাজ করে। জনগণকে নিয়ে যেকোনো অন্যায়, অবিচার অথবা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড যারা করে, যারা জীবন নিয়ে ছিনিমিনি করতে চাইবে, যারা মানুষের জীবনকে লাশ বানিয়ে ফায়দা লুটতে চাইবে, তাদের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করবে।
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাছিম বলেন, এই মুহূর্তে আমরা আমাদের সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত। আমরা বিএনপি-জামায়াতকে নিয়ে ভাবতে চাই না। তাদের নিয়ে কোনো ভাবনা বা মাথাব্যথা কোনোটাই নেই আমাদের। তারা ১০ তারিখের সমাবেশ করতে যাচ্ছে করবে। তবে তারা যদি সমাবেশের নামে আবার কোনো অগ্নিসন্ত্রাস করে, জনগণের কোনো ক্ষতি করে, সরকারি সম্পদ নষ্ট করে, তাহলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
এতে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক ও শৃঙ্খলা উপকমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৫ ঘণ্টা আগে