নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) চাইলেও কর্তৃত্ববাদী কোনো সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। স্থগিত হয়ে যাওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনের পুনরায় তফসিল ঘোষণার দাবি জানিয়ে এই মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে সরকার সমর্থকেরা প্রতিদ্বন্দ্বী সহ্য করতে পারে না। প্রতিটি নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিততে চায়। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে হামলা ও হয়রানিমূলক মামলার শিকার হতে হয়। ওই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এটা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকার উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুল মাঠে পার্টির থানা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ করে জি এম কাদের বলেন, ‘ওই নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির জন্য আমরা নির্বাচন বাতিল করতে ইসিকে বলেছিলাম। তারা নির্বাচনটি বন্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা আবারও দাবি করছি, নতুন তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে পুনরায় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। কোনো জালিয়াতির নির্বাচন আমরা মেনে নেব না।’
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘শুরু থেকেই আমরা ইভিএমে নির্বাচনের বিরোধিতা করছি। কারণ ইভিএমে ঘোষিত ফলাফল চ্যালেঞ্জ করা সম্ভব হয় না। কোনো প্রার্থী সংক্ষুব্ধ হলে, কোনো প্রমাণ নিয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে পারেন না। আবার যারা নির্বাচন পরিচালনা করেন, সেই মাঠ প্রশাসন সরকারের আনুকূল্য পেতে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। ইভিএমের দোষ না থাকলেও, যারা যারা ইভিএম পরিচালনা করেন তারাতো নিরপেক্ষ নয়।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রসঙ্গে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে নাকাল দেশ। কলকারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কর্মহীন হয়ে বেকারত্বের সংখ্যা বেড়েছে অনেক। ঘরে ঘরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সরকার ঘরে ঘরে বেকার সৃষ্টি করেছে। মানুষের আয় বাড়েনি, কিন্তু প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। এতে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। শিশুখাদ্য কিনতে পারছে না অভিভাবকেরা। মানুষ বাজার করতে পারছে না, বাজারে যেন আগুন লেগেছে। বাজারের আগুনে পুড়ছে কোটি কোটি পরিবার। টাকার অভাবে মানুষ চিকিৎসা করতে পারছে না, ওষুধ কিনতে পারছে না। যারা সরকারি দল করেন, শুধু তারাই যেন বেহেশতে আছেন। দেশের মানুষ যেন দোজখের আগুনে জ্বলছে।’
নির্বাচন কমিশন (ইসি) চাইলেও কর্তৃত্ববাদী কোনো সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। স্থগিত হয়ে যাওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনের পুনরায় তফসিল ঘোষণার দাবি জানিয়ে এই মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে সরকার সমর্থকেরা প্রতিদ্বন্দ্বী সহ্য করতে পারে না। প্রতিটি নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিততে চায়। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে হামলা ও হয়রানিমূলক মামলার শিকার হতে হয়। ওই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এটা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকার উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুল মাঠে পার্টির থানা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ করে জি এম কাদের বলেন, ‘ওই নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির জন্য আমরা নির্বাচন বাতিল করতে ইসিকে বলেছিলাম। তারা নির্বাচনটি বন্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা আবারও দাবি করছি, নতুন তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে পুনরায় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। কোনো জালিয়াতির নির্বাচন আমরা মেনে নেব না।’
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘শুরু থেকেই আমরা ইভিএমে নির্বাচনের বিরোধিতা করছি। কারণ ইভিএমে ঘোষিত ফলাফল চ্যালেঞ্জ করা সম্ভব হয় না। কোনো প্রার্থী সংক্ষুব্ধ হলে, কোনো প্রমাণ নিয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে পারেন না। আবার যারা নির্বাচন পরিচালনা করেন, সেই মাঠ প্রশাসন সরকারের আনুকূল্য পেতে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। ইভিএমের দোষ না থাকলেও, যারা যারা ইভিএম পরিচালনা করেন তারাতো নিরপেক্ষ নয়।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি প্রসঙ্গে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে নাকাল দেশ। কলকারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কর্মহীন হয়ে বেকারত্বের সংখ্যা বেড়েছে অনেক। ঘরে ঘরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সরকার ঘরে ঘরে বেকার সৃষ্টি করেছে। মানুষের আয় বাড়েনি, কিন্তু প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। এতে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। শিশুখাদ্য কিনতে পারছে না অভিভাবকেরা। মানুষ বাজার করতে পারছে না, বাজারে যেন আগুন লেগেছে। বাজারের আগুনে পুড়ছে কোটি কোটি পরিবার। টাকার অভাবে মানুষ চিকিৎসা করতে পারছে না, ওষুধ কিনতে পারছে না। যারা সরকারি দল করেন, শুধু তারাই যেন বেহেশতে আছেন। দেশের মানুষ যেন দোজখের আগুনে জ্বলছে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে