টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে এলে, তাদের সঙ্গে দেশবিরোধীরা থাকত। নির্বাচন উত্তেজনাপূর্ণ ও ভয়াবহ হতো। সেই ভয়াবহতা থেকে দেশ রক্ষা পেয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, এবারের মতো অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আগে কখনো হয়নি। আন্তর্জাতিক মহলসহ যারা নির্বাচন নিয়ে সন্দিহান ছিল, তারাও সন্তুষ্ট হয়েছে।’
আজ রোববার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এষভ কথা বলেন।
মানিকগঞ্জে ফেরি দুর্ঘটনা নিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্ঘটনা দুর্ঘটনাই। প্রতিনিয়ত এ রকম দুর্ঘটনা হচ্ছে। আমরা এ দেশটাকে পুরোপুরি নিরাপদ করতে চাই। শুধু নৌপথ নয়, সড়কপথ নয়—সব ক্ষেত্রেই নিরাপদ করতে চাই। নৌপথে দুর্ঘটনা অনেক কমে এসেছে।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গত পাঁচ বছরের প্রত্যেকটি ঘটনা তদন্ত করেছি এবং তদন্ত কমিটির প্রত্যেকটি সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ঘটনা ঘটার সময় আমরা অনেক কথা বলি, কিন্তু তদন্ত কমিটির সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করছি কি না—সে কথা আমরা বলি না। যারা অপরাধী, আমরা তাদেরও আইনের আওতায় এনেছি। আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে নয়, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। আইনের সাপোর্ট পাওয়ার অধিকার সবার আছে। যে ঘটনার শিকার হয়, তারও যেমন আইনের সাপোর্ট পাওয়ার অধিকার আছে, তেমনি যে জড়িত তারও পাওয়ার অধিকার আছে। এটা আদালত ঠিক করবে, মন্ত্রণালয় ঠিক করে না।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমাদের যে কাজগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৫ বছর ধরে চলছে—এই কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও শেষ করা চ্যালেঞ্জ। আমাদের সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট সেটি হলো মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর। এ ছাড়া অসংখ্য প্রকল্প রয়েছে, এগুলো শেষ করাই আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের যতগুলো প্রকল্প আছে আমরা শেষ করতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী যেটি বলেছেন ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ। সেটাও করতে চাই উল্লেখ করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহার স্মার্ট বাংলাদেশ উন্নয়ন দৃশ্যমান। বাড়বে এবার কর্মসংস্থান। সেদিকেও আমাদের নজরদারি থাকবে। যেন তরুণ-যুবকদের কর্মসংস্থান হয়, সে জন্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, আরও নেওয়া হবে।’
এর আগে দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। পরে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।
এ সময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল, পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল গোলাম সাদেক, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম মতিউর রহমান, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান চৌধুরী, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর এম মাকসুদ আলম, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর জিয়াউল হক, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামরুন নাহার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে এলে, তাদের সঙ্গে দেশবিরোধীরা থাকত। নির্বাচন উত্তেজনাপূর্ণ ও ভয়াবহ হতো। সেই ভয়াবহতা থেকে দেশ রক্ষা পেয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, এবারের মতো অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন আগে কখনো হয়নি। আন্তর্জাতিক মহলসহ যারা নির্বাচন নিয়ে সন্দিহান ছিল, তারাও সন্তুষ্ট হয়েছে।’
আজ রোববার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এষভ কথা বলেন।
মানিকগঞ্জে ফেরি দুর্ঘটনা নিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্ঘটনা দুর্ঘটনাই। প্রতিনিয়ত এ রকম দুর্ঘটনা হচ্ছে। আমরা এ দেশটাকে পুরোপুরি নিরাপদ করতে চাই। শুধু নৌপথ নয়, সড়কপথ নয়—সব ক্ষেত্রেই নিরাপদ করতে চাই। নৌপথে দুর্ঘটনা অনেক কমে এসেছে।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গত পাঁচ বছরের প্রত্যেকটি ঘটনা তদন্ত করেছি এবং তদন্ত কমিটির প্রত্যেকটি সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ঘটনা ঘটার সময় আমরা অনেক কথা বলি, কিন্তু তদন্ত কমিটির সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করছি কি না—সে কথা আমরা বলি না। যারা অপরাধী, আমরা তাদেরও আইনের আওতায় এনেছি। আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে নয়, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। আইনের সাপোর্ট পাওয়ার অধিকার সবার আছে। যে ঘটনার শিকার হয়, তারও যেমন আইনের সাপোর্ট পাওয়ার অধিকার আছে, তেমনি যে জড়িত তারও পাওয়ার অধিকার আছে। এটা আদালত ঠিক করবে, মন্ত্রণালয় ঠিক করে না।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমাদের যে কাজগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৫ বছর ধরে চলছে—এই কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও শেষ করা চ্যালেঞ্জ। আমাদের সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট সেটি হলো মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর। এ ছাড়া অসংখ্য প্রকল্প রয়েছে, এগুলো শেষ করাই আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের যতগুলো প্রকল্প আছে আমরা শেষ করতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী যেটি বলেছেন ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ। সেটাও করতে চাই উল্লেখ করে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহার স্মার্ট বাংলাদেশ উন্নয়ন দৃশ্যমান। বাড়বে এবার কর্মসংস্থান। সেদিকেও আমাদের নজরদারি থাকবে। যেন তরুণ-যুবকদের কর্মসংস্থান হয়, সে জন্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, আরও নেওয়া হবে।’
এর আগে দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। পরে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।
এ সময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল, পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল গোলাম সাদেক, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম মতিউর রহমান, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান চৌধুরী, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর এম মাকসুদ আলম, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর জিয়াউল হক, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামরুন নাহার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে