নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করে দলটি।
গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ছাড়াও এ সময় দলের নেতারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদ জানান। এ ছাড়া আগামী ২৮ তারিখের হরতালে সমর্থন দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
অবস্থান কর্মসূচিতে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষ যখন নাকাল, লাখ লাখ মানুষ যখন টিসিবির ট্রাকের পেছনে ছুটছে, তখন সরকার একদিকে পানির দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে। অন্যদিকে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে।’
গণশুনানি প্রসঙ্গে সাকি বলেন, ‘প্রতিবার গণশুনানি হয় ৷ আমরা বিভিন্ন যুক্তিতর্ক তুলে ধরি। যুক্তিতর্কে দেখা যায়, দাম বাড়ানোর চেয়ে দাম কমানোর অনেক সুযোগ আছে। কিন্তু সেগুলো না মেনে এনার্জি কমিশন সরকারের হুকুম পালন করে ৷ তাহলে গণশুনানির আয়োজন কেন? কারণ সরকার এতে দেখায় যে, তারা সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে দাম বাড়াচ্ছে।’
বাণিজ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, সিন্ডিকেটকে নাকি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না, তাহলে আপনি ক্ষমতায় বসে আছেন কেন? পদত্যাগ করেন। পদত্যাগ করে আপনার এই কথা বলা উচিত ছিল। দায়িত্বে থেকে এই কথা বলার অর্থ হলো—আপনি সিন্ডিকেটের পয়সা খেয়ে সিন্ডিকেটকে রক্ষা করা চেষ্টা করছেন।’
সরকারের ব্যর্থতার দায় জনগণের ওপর না চাপিয়ে অবিলম্বে পদত্যাগের দাবি জানিয়ে সাকি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের এমন লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির সময় আপনার গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব জনগণ মানে না। দাম বাড়ানোর জন্য যে গণশুনানির আয়োজন করছেন, তা বন্ধ করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক বলেন, ‘সরকার লুটপাটে মত্ত। আগামী ২৮ মার্চ হরতাল চলবে। আন্দোলন ছাড়া এই অবস্থা থেকে রক্ষার আর কোনো উপায় নেই। এই সিন্ডিকেট, মূল্যবৃদ্ধির বিপক্ষে সবাইকে এই হরতাল পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
অবস্থান কর্মসূচি শেষে কারওয়ান বাজারে একটি বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা। কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আক্তার, মনিরুদ্দিন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম মোস্তফাসহ প্রমুখ।
গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করে দলটি।
গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ছাড়াও এ সময় দলের নেতারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদ জানান। এ ছাড়া আগামী ২৮ তারিখের হরতালে সমর্থন দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
অবস্থান কর্মসূচিতে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষ যখন নাকাল, লাখ লাখ মানুষ যখন টিসিবির ট্রাকের পেছনে ছুটছে, তখন সরকার একদিকে পানির দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে। অন্যদিকে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে।’
গণশুনানি প্রসঙ্গে সাকি বলেন, ‘প্রতিবার গণশুনানি হয় ৷ আমরা বিভিন্ন যুক্তিতর্ক তুলে ধরি। যুক্তিতর্কে দেখা যায়, দাম বাড়ানোর চেয়ে দাম কমানোর অনেক সুযোগ আছে। কিন্তু সেগুলো না মেনে এনার্জি কমিশন সরকারের হুকুম পালন করে ৷ তাহলে গণশুনানির আয়োজন কেন? কারণ সরকার এতে দেখায় যে, তারা সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে দাম বাড়াচ্ছে।’
বাণিজ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, সিন্ডিকেটকে নাকি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না, তাহলে আপনি ক্ষমতায় বসে আছেন কেন? পদত্যাগ করেন। পদত্যাগ করে আপনার এই কথা বলা উচিত ছিল। দায়িত্বে থেকে এই কথা বলার অর্থ হলো—আপনি সিন্ডিকেটের পয়সা খেয়ে সিন্ডিকেটকে রক্ষা করা চেষ্টা করছেন।’
সরকারের ব্যর্থতার দায় জনগণের ওপর না চাপিয়ে অবিলম্বে পদত্যাগের দাবি জানিয়ে সাকি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের এমন লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির সময় আপনার গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব জনগণ মানে না। দাম বাড়ানোর জন্য যে গণশুনানির আয়োজন করছেন, তা বন্ধ করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক বলেন, ‘সরকার লুটপাটে মত্ত। আগামী ২৮ মার্চ হরতাল চলবে। আন্দোলন ছাড়া এই অবস্থা থেকে রক্ষার আর কোনো উপায় নেই। এই সিন্ডিকেট, মূল্যবৃদ্ধির বিপক্ষে সবাইকে এই হরতাল পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
অবস্থান কর্মসূচি শেষে কারওয়ান বাজারে একটি বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা। কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আক্তার, মনিরুদ্দিন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম মোস্তফাসহ প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে