নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিরাজমান সংকট নিরসনে আবারও দ্রুত নির্বাচনের দিকে যাওয়ার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সেই সঙ্গে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পর্কিত সংস্কার করে সরকারকে রোডম্যাপ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান।
‘৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র দিবস’ উপলক্ষে ’৯০-এর ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ এই সভার আয়োজন করে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সরকার যে সংস্কারগুলো করতে চাইছে, সেগুলো শেষ করে দ্রুত নির্বাচনের দিকে যেতে হবে। জনগণ ঠিক করবে আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে।’
তিনি বলেন, ‘জনগণকে হেয় করার কোনো সুযোগ নেই। জনগণ ঠিক করবে তাদের সরকার কে হবে। তারা সরকারকে রক্ষা করতে পারে, সরকারকে বিদায় করতে পারে, এটা এ দেশের মানুষ প্রমাণ করেছে। এই সরকারকে আমরা সমর্থন করেছি। এ জন্য সমর্থন করেছি যে এই সরকার একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় হতে হবে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সবচেয়ে অগ্রাধিকার হওয়া উচিত নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরির জন্য। এ সম্পর্কিত সংস্কার করা এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়া।’
দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা দেখছি ষড়যন্ত্র চলছে। সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে একটি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়েছে এবং দেশ থেকে পলায়ন করেছে। তারা একটি দেশে অবৈধভাবে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। সেখান থেকে তারা ষড়যন্ত্র করবে, এটা আমরা অবিশ্বাস করি না। তারা পতিত স্বৈরাচার। তারা চেষ্টা করবে বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টি করার, আমাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করবে। সরকারকে ব্যর্থ করতে যত রকম চেষ্টা করবে।’
এ অবস্থায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোশাররফ বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা ঐক্যের জন্য আগেও বলেছি। বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টাও আহ্বান জানিয়েছেন। আমরাও তাদের সমর্থন দিয়ে এসেছি। আমাদের ধর্ম, দল-মতনির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না।’
সভায় সভাপতির বক্তৃতায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বেই সেদিন আমরা গণতন্ত্র উদ্ধার করেছিলাম। শেখ হাসিনার আমলে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ হয়। অবশেষে ফয়সালা ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়েই রাজপথে হয়েছে। গণতন্ত্র এসেছে।’
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ধরে রাখতে হবে। আজকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সরকার জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছে। এই ঐক্যের মধ্য দিয়ে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।’
দেশের বিরাজমান সংকট নিরসনে আবারও দ্রুত নির্বাচনের দিকে যাওয়ার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সেই সঙ্গে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পর্কিত সংস্কার করে সরকারকে রোডম্যাপ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান।
‘৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র দিবস’ উপলক্ষে ’৯০-এর ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ এই সভার আয়োজন করে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সরকার যে সংস্কারগুলো করতে চাইছে, সেগুলো শেষ করে দ্রুত নির্বাচনের দিকে যেতে হবে। জনগণ ঠিক করবে আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে।’
তিনি বলেন, ‘জনগণকে হেয় করার কোনো সুযোগ নেই। জনগণ ঠিক করবে তাদের সরকার কে হবে। তারা সরকারকে রক্ষা করতে পারে, সরকারকে বিদায় করতে পারে, এটা এ দেশের মানুষ প্রমাণ করেছে। এই সরকারকে আমরা সমর্থন করেছি। এ জন্য সমর্থন করেছি যে এই সরকার একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় হতে হবে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সবচেয়ে অগ্রাধিকার হওয়া উচিত নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরির জন্য। এ সম্পর্কিত সংস্কার করা এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়া।’
দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা দেখছি ষড়যন্ত্র চলছে। সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে একটি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়েছে এবং দেশ থেকে পলায়ন করেছে। তারা একটি দেশে অবৈধভাবে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। সেখান থেকে তারা ষড়যন্ত্র করবে, এটা আমরা অবিশ্বাস করি না। তারা পতিত স্বৈরাচার। তারা চেষ্টা করবে বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টি করার, আমাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করবে। সরকারকে ব্যর্থ করতে যত রকম চেষ্টা করবে।’
এ অবস্থায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোশাররফ বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা ঐক্যের জন্য আগেও বলেছি। বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টাও আহ্বান জানিয়েছেন। আমরাও তাদের সমর্থন দিয়ে এসেছি। আমাদের ধর্ম, দল-মতনির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না।’
সভায় সভাপতির বক্তৃতায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘খালেদা জিয়ার নেতৃত্বেই সেদিন আমরা গণতন্ত্র উদ্ধার করেছিলাম। শেখ হাসিনার আমলে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ হয়। অবশেষে ফয়সালা ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়েই রাজপথে হয়েছে। গণতন্ত্র এসেছে।’
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ধরে রাখতে হবে। আজকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সরকার জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছে। এই ঐক্যের মধ্য দিয়ে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।’
সমমনা ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এবং লেবার পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। শুরুতেই ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করে।
২০ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রবল আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। গুঞ্জন রয়েছে, নতুন বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেন। বিএনপির সূত্রগুলো বলেছে, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এমনকি তারেক রহমানের জন্য বাড়িও খোঁজা হচ
২ দিন আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে রোডম্যাপ দিয়েছে, তা প্রলম্বিত রোডম্যাপ। জনগণ তা প্রত্যাশা করেনি
২ দিন আগেজিন-ভূতেরা ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে নেতা বানিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
২ দিন আগে