শিপুল ইসলাম, রংপুর
রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুর্গ ফেরত পেতে বেশ তৎপর হয়েছে জাতীয় পার্টি। তবে তৃণমূলের নেতারা বলছেন, রংপুরে জাতীয় পার্টিকে আবার আগের মতো শক্তিশালী হয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াছির বলেন, ‘রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলার কমিটিগুলোকে সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করা যাচ্ছে, জাতীয় পার্টির ঘাঁটি রংপুর পুনরুদ্ধার করতে পারব।’
তবে দলের কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক প্রতিবন্ধকতা দেখছি। দলের আসল লোকগুলো নেই। নির্বাচন করতে গেলে তো প্রার্থী লাগবে। ফাইন্যান্সিয়ালি সাউন্ড থাকতে হবে। নির্বাচনে মিনিমাম খরচ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। পাশাপাশি দলের সাপোর্ট লাগবে। তিনটার সমন্বয় হলে একজন প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার আশা থাকে। সে ক্ষেত্রে ফিট ক্যান্ডিডেটের (যোগ্য প্রার্থী) অভাব খুবই মারাত্মকভাবে আমরা ফিল করছি।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে সুযোগ দিতে আওয়ামী লীগ ২৬টি আসন থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেয়। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দলীয় নেতারা ভোটে ছিলেন। ক্ষমতার মোহে জাতীয় পার্টির এমন আসন ভাগাভাগির কারণে লাঙ্গলবিমুখ হয়ে পড়েন রংপুরের মানুষ। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরাও। তার ফল হাতেনাতে পাওয়া যায় ভোটের মাঠে। ব্যাপক ব্যবধানে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন। ছয়টি আসনের পাঁচটিতেই পরাজিত হন লাঙ্গলের প্রার্থীরা। তিনজন জামানত হারান। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বদলে গেছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে দলগুলোর হিসাবনিকাশও। এমন অবস্থায় জাপা নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে চাইলেও বেশ বেগ পেতে হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টি জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করার জন্য জোটে নিয়েছিল। তারা সফলও হয়েছে। বৃহত্তর রংপুরে একসময় ২২টি আসন জাতীয় পার্টির ছিল। শেষ পর্যন্ত ১৪টি আসন ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসার পর ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের ইচ্ছেমতো প্রার্থী দিয়ে আমাদের জনপ্রিয় আসনগুলোকে তাদের করে নিয়েছিল। তারপরও আমি মনে করি, আমরা রংপুরে সুসংগঠিত। সম্প্রতি আমাদের যৌথ সভা হয়েছে। সেখানে হারানো আসনগুলো পুনরুদ্ধার ও বৃহত্তর রংপুরকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী মাস থেকে কর্মসূচিগুলো শুরু করব।’
জাপার তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, রংপুর সদর ছাড়া জেলার অন্য পাঁচটি আসনে দীর্ঘদিন রাজনীতি না থাকার কারণে এবং আগে যাঁরা প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের অনুপস্থিতিতে মাঠের কর্মী কমে গেছে। দলকে ভালো অবস্থানে নিতে হলে নিষ্ক্রিয় নেতা-কর্মীদের আবার সক্রিয় করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা দরকার। ভবিষ্যতে নির্বাচনে যাঁরা জাতীয় পার্টির প্রার্থী হবেন, তাঁদের আর্থিক সক্ষমতাও থাকতে হবে। সভা-সমাবেশ করে দলকে উজ্জীবিত করতে অর্থসহায়তাও দরকার।
রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমরা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলাম, যেটা আমরা বলতে পারতাম না। চেয়ারম্যানকে জিম্মি করত। চেয়ারম্যানের সঙ্গে যাঁরা অন্য আছেন, তাঁরা সরকারের লেজুড়বৃত্তিক ছিলেন। কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে তাঁরা সেটাকে বাইপাস করতেন। পুরো জাতি একটা পক্ষে, কিন্তু জাতীয় পার্টি দালালি করেছে। এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। সেন্ট্রাল যেহেতু নির্দেশ দেয়, সেহেতু ওটা আমাদের মেনে নিতে হয়েছে। ৫ তারিখের পর আমরা মনে করছি, আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। জাতীয় পার্টি, লাঙ্গলের যে ঐতিহ্য, তা ফিরিয়ে আনার জন্য তৎপর হয়েছি। আমরা দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি।’
আর জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘রুট লেভেল (তৃণমূল) পর্যন্ত যে প্ল্যাটফর্ম আছে, সেগুলো সক্রিয় করার চেষ্টা করছি। রংপুর জেলার ছয়টি আসন ও বিভাগের ৫৬টি আসন অর্গানাইজ করার চেষ্টা করছি।’
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির প্রতি মানুষ একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেননি। এখনো ফেয়ার (স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ) নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এখানে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন। ছয়টি আসনের অন্তত তিনটি জাতীয় পার্টি পাবে। তবে সাংগঠনিক ভিত্তিগুলোর প্রতিটিকে সক্রিয় করতে হবে। একদম ওয়ার্ড লেভেল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে জাতীয় পার্টিকে আবার জাগ্রত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বেশ সময় লাগবে।
রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুর্গ ফেরত পেতে বেশ তৎপর হয়েছে জাতীয় পার্টি। তবে তৃণমূলের নেতারা বলছেন, রংপুরে জাতীয় পার্টিকে আবার আগের মতো শক্তিশালী হয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াছির বলেন, ‘রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলার কমিটিগুলোকে সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করা যাচ্ছে, জাতীয় পার্টির ঘাঁটি রংপুর পুনরুদ্ধার করতে পারব।’
তবে দলের কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক প্রতিবন্ধকতা দেখছি। দলের আসল লোকগুলো নেই। নির্বাচন করতে গেলে তো প্রার্থী লাগবে। ফাইন্যান্সিয়ালি সাউন্ড থাকতে হবে। নির্বাচনে মিনিমাম খরচ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। পাশাপাশি দলের সাপোর্ট লাগবে। তিনটার সমন্বয় হলে একজন প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার আশা থাকে। সে ক্ষেত্রে ফিট ক্যান্ডিডেটের (যোগ্য প্রার্থী) অভাব খুবই মারাত্মকভাবে আমরা ফিল করছি।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে সুযোগ দিতে আওয়ামী লীগ ২৬টি আসন থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেয়। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দলীয় নেতারা ভোটে ছিলেন। ক্ষমতার মোহে জাতীয় পার্টির এমন আসন ভাগাভাগির কারণে লাঙ্গলবিমুখ হয়ে পড়েন রংপুরের মানুষ। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরাও। তার ফল হাতেনাতে পাওয়া যায় ভোটের মাঠে। ব্যাপক ব্যবধানে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন। ছয়টি আসনের পাঁচটিতেই পরাজিত হন লাঙ্গলের প্রার্থীরা। তিনজন জামানত হারান। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বদলে গেছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে দলগুলোর হিসাবনিকাশও। এমন অবস্থায় জাপা নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে চাইলেও বেশ বেগ পেতে হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টি জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করার জন্য জোটে নিয়েছিল। তারা সফলও হয়েছে। বৃহত্তর রংপুরে একসময় ২২টি আসন জাতীয় পার্টির ছিল। শেষ পর্যন্ত ১৪টি আসন ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসার পর ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের ইচ্ছেমতো প্রার্থী দিয়ে আমাদের জনপ্রিয় আসনগুলোকে তাদের করে নিয়েছিল। তারপরও আমি মনে করি, আমরা রংপুরে সুসংগঠিত। সম্প্রতি আমাদের যৌথ সভা হয়েছে। সেখানে হারানো আসনগুলো পুনরুদ্ধার ও বৃহত্তর রংপুরকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী মাস থেকে কর্মসূচিগুলো শুরু করব।’
জাপার তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, রংপুর সদর ছাড়া জেলার অন্য পাঁচটি আসনে দীর্ঘদিন রাজনীতি না থাকার কারণে এবং আগে যাঁরা প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের অনুপস্থিতিতে মাঠের কর্মী কমে গেছে। দলকে ভালো অবস্থানে নিতে হলে নিষ্ক্রিয় নেতা-কর্মীদের আবার সক্রিয় করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা দরকার। ভবিষ্যতে নির্বাচনে যাঁরা জাতীয় পার্টির প্রার্থী হবেন, তাঁদের আর্থিক সক্ষমতাও থাকতে হবে। সভা-সমাবেশ করে দলকে উজ্জীবিত করতে অর্থসহায়তাও দরকার।
রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমরা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলাম, যেটা আমরা বলতে পারতাম না। চেয়ারম্যানকে জিম্মি করত। চেয়ারম্যানের সঙ্গে যাঁরা অন্য আছেন, তাঁরা সরকারের লেজুড়বৃত্তিক ছিলেন। কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে তাঁরা সেটাকে বাইপাস করতেন। পুরো জাতি একটা পক্ষে, কিন্তু জাতীয় পার্টি দালালি করেছে। এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। সেন্ট্রাল যেহেতু নির্দেশ দেয়, সেহেতু ওটা আমাদের মেনে নিতে হয়েছে। ৫ তারিখের পর আমরা মনে করছি, আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। জাতীয় পার্টি, লাঙ্গলের যে ঐতিহ্য, তা ফিরিয়ে আনার জন্য তৎপর হয়েছি। আমরা দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি।’
আর জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘রুট লেভেল (তৃণমূল) পর্যন্ত যে প্ল্যাটফর্ম আছে, সেগুলো সক্রিয় করার চেষ্টা করছি। রংপুর জেলার ছয়টি আসন ও বিভাগের ৫৬টি আসন অর্গানাইজ করার চেষ্টা করছি।’
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির প্রতি মানুষ একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেননি। এখনো ফেয়ার (স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ) নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এখানে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন। ছয়টি আসনের অন্তত তিনটি জাতীয় পার্টি পাবে। তবে সাংগঠনিক ভিত্তিগুলোর প্রতিটিকে সক্রিয় করতে হবে। একদম ওয়ার্ড লেভেল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে জাতীয় পার্টিকে আবার জাগ্রত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বেশ সময় লাগবে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে