নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে যে সংলাপের কথা বিএনপি বলছে, তা আসলে গভীর ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দিতে প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে যে সংলাপের কথা বলছে বিএনপি, সেটা আসলে সংলাপ নয়, সংলাপের আড়ালে বিএনপি ও তাদের দোসর সাম্প্রদায়িক অপশক্তির গভীর ষড়যন্ত্র।
সেতুমন্ত্রী মনে করেন, ক্ষমতায় যেতে বিএনপি আবারও অন্ধ চোরাগলি খুঁজে বেড়াচ্ছে। তিনি বলেন, দেশকে অস্থিতিশীল করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে বিএনপি।
বিএনপি ও তাদের দোসরদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে জনগণ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি যদি আবারও ২০১৩-১৪ সালের মতো সহিংস ও জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করে, তাহলে জনগণের জানমাল রক্ষায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ রাজপথে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঐক্য করা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা নির্বাচন এলেই বিভিন্ন নেতাদের নিয়ে ঐক্য করে। দেশের জনগণ দেখেছে, সেই সব ঐক্য কাগজেই সীমাবদ্ধ, জনগণ কোনো ফল পায়নি।
বিএনপির ঐক্য অতীতে যেমন জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারেনি, তেমনি ভবিষ্যতেও পারবে না বলে মনে করেন ওবায়দুল কাদের।
ঘুমন্ত বিএনপির নেতাকর্মীদের জেগে উঠে নিজেদের মুক্ত করার কথা বলা নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেবের বক্তব্যের মাধ্যমে বোঝা যায়, বিএনপির নেতাকর্মীরা ঘুমের মধ্যেই আবদ্ধ থাকেন সারাক্ষণ।
দুঃশাসন, অন্যায়, অত্যাচার আর নির্যাতন নাকি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে—বিএনপি মহাসচিবের এমন কাল্পনিক অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুঃশাসনের কথা যখন বিএনপি বলে, তখন দেশের মানুষ হাসে।
দুঃশাসন বলতে যা বোঝায়, সেটা বিএনপি আমলেরই রেকর্ড—এমন দাবি করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতাদের দুঃশাসনের কথা বলার আগে আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখা উচিত।
আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে যে সংলাপের কথা বিএনপি বলছে, তা আসলে গভীর ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দিতে প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে যে সংলাপের কথা বলছে বিএনপি, সেটা আসলে সংলাপ নয়, সংলাপের আড়ালে বিএনপি ও তাদের দোসর সাম্প্রদায়িক অপশক্তির গভীর ষড়যন্ত্র।
সেতুমন্ত্রী মনে করেন, ক্ষমতায় যেতে বিএনপি আবারও অন্ধ চোরাগলি খুঁজে বেড়াচ্ছে। তিনি বলেন, দেশকে অস্থিতিশীল করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে বিএনপি।
বিএনপি ও তাদের দোসরদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে জনগণ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি যদি আবারও ২০১৩-১৪ সালের মতো সহিংস ও জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি করে, তাহলে জনগণের জানমাল রক্ষায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ রাজপথে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঐক্য করা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা নির্বাচন এলেই বিভিন্ন নেতাদের নিয়ে ঐক্য করে। দেশের জনগণ দেখেছে, সেই সব ঐক্য কাগজেই সীমাবদ্ধ, জনগণ কোনো ফল পায়নি।
বিএনপির ঐক্য অতীতে যেমন জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারেনি, তেমনি ভবিষ্যতেও পারবে না বলে মনে করেন ওবায়দুল কাদের।
ঘুমন্ত বিএনপির নেতাকর্মীদের জেগে উঠে নিজেদের মুক্ত করার কথা বলা নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেবের বক্তব্যের মাধ্যমে বোঝা যায়, বিএনপির নেতাকর্মীরা ঘুমের মধ্যেই আবদ্ধ থাকেন সারাক্ষণ।
দুঃশাসন, অন্যায়, অত্যাচার আর নির্যাতন নাকি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে—বিএনপি মহাসচিবের এমন কাল্পনিক অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুঃশাসনের কথা যখন বিএনপি বলে, তখন দেশের মানুষ হাসে।
দুঃশাসন বলতে যা বোঝায়, সেটা বিএনপি আমলেরই রেকর্ড—এমন দাবি করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতাদের দুঃশাসনের কথা বলার আগে আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখা উচিত।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে