নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে অবিলম্বে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর কবর জিয়ারতের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল এ দাবি জানান।
ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা খুব উদ্বিগ্ন। তাঁরা মনে করছেন, অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো না গেলে শেষ পর্যন্ত দেশে পুরোপুরি চিকিৎসা হবে কি না তা নিশ্চিত নয়। এ অবস্থায় খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠাতে বারবার বলে যাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
ফখরুল আরও বলেন, ‘গতকালও (শুক্রবার) তাঁদের (চিকিৎসকেরা) সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা এই কথাই বলেছেন যে তাঁকে (খালেদা জিয়া) বিদেশে পাঠানো খুবই দরকার। একই সঙ্গে দেশবাসীকে এবং যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁদের আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যে অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন এবং তাঁর সুচিকিৎসার জন্য তাঁকে বাইরে যাওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র মুক্তির জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছে এক দফা দাবির, সেই দাবি আদায় করে জনগণ একটা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রীকে মুক্ত করবে এবং তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করবে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা চলছে তাঁর। সাবেক প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, ডায়াবেটিস, কিডনি, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসনকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে অবিলম্বে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর কবর জিয়ারতের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল এ দাবি জানান।
ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা খুব উদ্বিগ্ন। তাঁরা মনে করছেন, অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো না গেলে শেষ পর্যন্ত দেশে পুরোপুরি চিকিৎসা হবে কি না তা নিশ্চিত নয়। এ অবস্থায় খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠাতে বারবার বলে যাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
ফখরুল আরও বলেন, ‘গতকালও (শুক্রবার) তাঁদের (চিকিৎসকেরা) সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা এই কথাই বলেছেন যে তাঁকে (খালেদা জিয়া) বিদেশে পাঠানো খুবই দরকার। একই সঙ্গে দেশবাসীকে এবং যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁদের আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই যে অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন এবং তাঁর সুচিকিৎসার জন্য তাঁকে বাইরে যাওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র মুক্তির জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছে এক দফা দাবির, সেই দাবি আদায় করে জনগণ একটা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রীকে মুক্ত করবে এবং তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করবে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা চলছে তাঁর। সাবেক প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, ডায়াবেটিস, কিডনি, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসনকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে