নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, বিরোধী দলের সমাবেশ, প্রতিবাদ বা বিক্ষোভ মিছিলে সরকারি বাহিনীর হামলা বা নৃশংস আক্রমণ রাজনীতিতে রক্তপাতের জন্ম দেবে, যা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর বল প্রয়োগ বা ১৪৪ ধারা জারি করে রাজনীতির মাঠকে নিয়ন্ত্রণ করার অপচেষ্টা অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে চরম ঝুঁকিতে ফেলবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জেএসডি ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন সমূহের যৌথ সভায় আ স ম আবদুর রব এসব কথা বলেন।
আবদুর রব বলেন, গত দেড় দশকে ভিন্ন মতকে ক্রমাগতভাবে সংকুচিত করতে করতে দেশকে অসহিষ্ণু সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। সমাবেশে ও মিছিলে গুলি এবং বসত বাড়িতে হামলা করে কোনো ভালো বা সুস্থ রাজনৈতিক ফলাফল আশা করা যায় না। জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র ব্যবস্থার কারণে দেশ এখন চরম বিপর্যয়ের নিকটবর্তী। গণতন্ত্র, সংবিধান ও আইনের শাসন নিয়ন্ত্রণের অধিকার কোন সরকারেরই নেই। জনগণের বিনা প্রতিনিধিত্বে দেশ পরিচালনা করা রাষ্ট্রদ্রোহিতার নামান্তর। অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জনগণ ক্রমাগতভাবে রাস্তায় নেমে আসছে। সরকারের গোপন অভিলাষ চরিতার্থ করার সকল পথ রাজপথ দখল করে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রুদ্ধকরতে হবে।
এ জন্য সংগঠনকে গণজাগরণের লক্ষ্যে ধাবিত করতে হবে। সরকার এবং শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের ঐতিহাসিক আন্দোলনে জেএসডি হবে অন্যতম নিয়ামক শক্তি বলেছেন রব।
আ স ম আবদুর রব এর সভাপতিত্বে যৌথ সভায় বক্তব্য রাখেন জেএসডি কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, স্থায়ী কমিটির সদস্য তানিয়া রব, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সহসভাপতি অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, এস এম আনসার উদ্দিন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, আব্দুল্লাহ আল তারেক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন মন্টু, জাতীয় যুব পরিষদের সভাপতি এস এম শামসুল আলম নিক্সন, সম্পাদক মন্ডলী সদস্য আব্দুল কাইয়ুম ভূঁইয়া, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান, ঢাকা মহানগর পশ্চিমের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, উত্তরের আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, পূর্বের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নাসিম, দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি তৌফিক উজ জামান পিরাচা প্রমুখ।
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, বিরোধী দলের সমাবেশ, প্রতিবাদ বা বিক্ষোভ মিছিলে সরকারি বাহিনীর হামলা বা নৃশংস আক্রমণ রাজনীতিতে রক্তপাতের জন্ম দেবে, যা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর বল প্রয়োগ বা ১৪৪ ধারা জারি করে রাজনীতির মাঠকে নিয়ন্ত্রণ করার অপচেষ্টা অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে চরম ঝুঁকিতে ফেলবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জেএসডি ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন সমূহের যৌথ সভায় আ স ম আবদুর রব এসব কথা বলেন।
আবদুর রব বলেন, গত দেড় দশকে ভিন্ন মতকে ক্রমাগতভাবে সংকুচিত করতে করতে দেশকে অসহিষ্ণু সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। সমাবেশে ও মিছিলে গুলি এবং বসত বাড়িতে হামলা করে কোনো ভালো বা সুস্থ রাজনৈতিক ফলাফল আশা করা যায় না। জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র ব্যবস্থার কারণে দেশ এখন চরম বিপর্যয়ের নিকটবর্তী। গণতন্ত্র, সংবিধান ও আইনের শাসন নিয়ন্ত্রণের অধিকার কোন সরকারেরই নেই। জনগণের বিনা প্রতিনিধিত্বে দেশ পরিচালনা করা রাষ্ট্রদ্রোহিতার নামান্তর। অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জনগণ ক্রমাগতভাবে রাস্তায় নেমে আসছে। সরকারের গোপন অভিলাষ চরিতার্থ করার সকল পথ রাজপথ দখল করে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রুদ্ধকরতে হবে।
এ জন্য সংগঠনকে গণজাগরণের লক্ষ্যে ধাবিত করতে হবে। সরকার এবং শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের ঐতিহাসিক আন্দোলনে জেএসডি হবে অন্যতম নিয়ামক শক্তি বলেছেন রব।
আ স ম আবদুর রব এর সভাপতিত্বে যৌথ সভায় বক্তব্য রাখেন জেএসডি কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, স্থায়ী কমিটির সদস্য তানিয়া রব, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সহসভাপতি অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, এস এম আনসার উদ্দিন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, আব্দুল্লাহ আল তারেক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন মন্টু, জাতীয় যুব পরিষদের সভাপতি এস এম শামসুল আলম নিক্সন, সম্পাদক মন্ডলী সদস্য আব্দুল কাইয়ুম ভূঁইয়া, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান, ঢাকা মহানগর পশ্চিমের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, উত্তরের আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, পূর্বের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নাসিম, দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি তৌফিক উজ জামান পিরাচা প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে