নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘একতরফা’ উল্লেখ করে নির্বাচন বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে এবং সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দলের ঢাকা জেলা দক্ষিণের উদ্যোগে নেতা-কর্মীরা জমায়েত হতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে দলের ঢাকা জেলা সভাপতি হাফেজ মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা জহিরুল ইসলাম ও মোহাম্মদ হানিফ মেম্বারের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করে। প্রতিনিধিদলে ছিলেন ঢাকা জেলা সহসভাপতি প্রফেসর ডা. কামরুজ্জামান, সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, শাহীন আহমদ, মুফতি মিরাজ হোসেন মুঈন, এইচ এম ইবরাহীম।
স্মারকলিপিতে রাষ্ট্রপতির প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, দেশের মহামান্য অভিভাবক হিসেবে আপনার দায়িত্ব দেশকে অনিবার্য বিপর্যয় থেকে রক্ষা করা। এ জন্য আপনার কাছে আমরা শান্তিপ্রিয় দেশবাসীর পক্ষ থেকে বিনীতভাবে দাবি জানাচ্ছি, আপনি ৭ জানুয়ারি ঘোষিত একতরফা প্রহসনের নির্বাচন বন্ধের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করুন এবং সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করুন।
বর্তমান সরকার একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসতে চায় উল্লেখ করে বলা হয়, ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন দেশকে আরও বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাবে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হবে। জাতীয় ঐক্য সংহতি বিনষ্ট হয়ে বিভক্তি চরম আকার ধারণ করবে।
বিকেলে পুরানা পল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী একতরফা পাতানো নির্বাচন বাতিলের দাবিতে ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত গণসংযোগ ও নির্বাচনবিরোধী প্রচারণা ও গণসংযোগ এবং ৩১ ডিসেম্বর আবারও মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, সরকার একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে ভয়াবহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এ সরকারকে আর কোনোভাবেই সহযোগিতা করা যাবে না। তিনি যার যার অবস্থান থেকে সরকারকে অসহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরি প্রমুখ।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘একতরফা’ উল্লেখ করে নির্বাচন বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে এবং সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দলের ঢাকা জেলা দক্ষিণের উদ্যোগে নেতা-কর্মীরা জমায়েত হতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে দলের ঢাকা জেলা সভাপতি হাফেজ মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা জহিরুল ইসলাম ও মোহাম্মদ হানিফ মেম্বারের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করে। প্রতিনিধিদলে ছিলেন ঢাকা জেলা সহসভাপতি প্রফেসর ডা. কামরুজ্জামান, সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, শাহীন আহমদ, মুফতি মিরাজ হোসেন মুঈন, এইচ এম ইবরাহীম।
স্মারকলিপিতে রাষ্ট্রপতির প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, দেশের মহামান্য অভিভাবক হিসেবে আপনার দায়িত্ব দেশকে অনিবার্য বিপর্যয় থেকে রক্ষা করা। এ জন্য আপনার কাছে আমরা শান্তিপ্রিয় দেশবাসীর পক্ষ থেকে বিনীতভাবে দাবি জানাচ্ছি, আপনি ৭ জানুয়ারি ঘোষিত একতরফা প্রহসনের নির্বাচন বন্ধের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করুন এবং সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করুন।
বর্তমান সরকার একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসতে চায় উল্লেখ করে বলা হয়, ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন দেশকে আরও বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাবে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হবে। জাতীয় ঐক্য সংহতি বিনষ্ট হয়ে বিভক্তি চরম আকার ধারণ করবে।
বিকেলে পুরানা পল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী একতরফা পাতানো নির্বাচন বাতিলের দাবিতে ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত গণসংযোগ ও নির্বাচনবিরোধী প্রচারণা ও গণসংযোগ এবং ৩১ ডিসেম্বর আবারও মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, সরকার একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে ভয়াবহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এ সরকারকে আর কোনোভাবেই সহযোগিতা করা যাবে না। তিনি যার যার অবস্থান থেকে সরকারকে অসহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরি প্রমুখ।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩৩ মিনিট আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগে