নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছরের ১৩ জুন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। তবে আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে এখনো সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে নাম আছে তাঁর। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের তালিকায় আরও আছেন প্রয়াত সাহারা খাতুন, আবদুল মতিন খসরুও।
তবে গত রাতে আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে এদের মধ্যে মোহাম্মদ নাসিম ও সাহারা খাতুনের পাশে মরহুম শব্দটি যোগ করা হয়।
একই অবস্থা দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটেও। সেখানে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন প্রয়াত তরিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ প্রমুখ। গত দুই বছর কোনো ধরনের আপডেট হয়নি সাইটের। পুরোনো তথ্যে ভরা এই সাইটটি হালনাগাদ করা হচ্ছে না।
গতকাল ২৪ জুলাই বেলা ৩টায় আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে (albd.org) দেখা যায় ২৩ জুলাই বিকেল ৬টা ১১ মিনিটে দলের খবর বিভাগে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের একটি সংবাদ দেওয়া আছে। যেটি তিনি ২২ জুলাই তাঁর বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংকালে বলেছিলেন। যার শিরোনাম দেওয়া ছিল ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি-চিকিৎসার চেয়ে রাজনীতিতেই বেশি আগ্রহী বিএনপি নেতারা।’ একই দিন বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে খবর বিভাগে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিবেদন নিয়ে একটি সংবাদ। যার শিরোনাম ‘মহামারির মধ্যেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।’
গত বছরের ৭ ডিসেম্বর আজিজুস সামাদ ডন ও সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীমকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়। তারপর তাঁদের নাম দলীয় ওয়েবসাইটে যোগ করা হয়। গত ২৪ ডিসেম্বর মারা যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন।
তাঁর মৃত্যুতে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শোক প্রকাশ করেন। এই তথ্যটি দলীয় ওয়েবসাইটে আছে। তারপরও কার্যনির্বাহী কমিটিতে তাঁর নাম আছে। গত বছরের ১৫ জুন মারা যান কার্যনির্বাহী সদস্য বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। তিনিও আছেন তালিকায়।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, ‘আমাদের দলের ওয়েবসাইট বিষয়টি দেখভাল করে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই)। তারা তো সবকিছু আপডেট করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের মধ্যে যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের তথ্য কেন হালনাগাদ করা হলো না, সেটা বুঝলাম না।’
২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রহমত আলী। দলটির ওয়েবসাইটে শুধু তাঁর নামের পাশে তথ্যটি উল্লেখ করা আছে। গত ৪ মার্চ মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। ২০২০ সালের ২৪ মে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মকবুল হোসেন, আর চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি মারা যান আবুল হাসনাত। তাঁদের নামের পাশে তথ্যটি উল্লেখ করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লেটেস্ট ইনফরমেশন যতটুকু পারা যায়, রাখতে পারলে ভালো, রাখাটাই বাঞ্ছনীয়।’
গতকাল বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকে সবশেষ সংবাদে দেখা যায় ‘বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট পুনরায় সচল’ শিরোনামের একটি সংবাদ। যা দেখে মনে হতে পারে আজ-কালের মধ্যেই ঘটনাটি ঘটেছে। ক্লিক করার পরে বোঝা যায়, সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছ ২০১৯ সালের ২৬ আগস্ট। ওই সংবাদে বলা হয়েছে, ‘দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, বিগত জাতীয় নির্বাচনের আগে অর্থাৎ ২০১৮ সালের নভেম্বর মাস থেকে বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে ব্রাউজিং এবং পরিচালনা করা “সম্ভব” হচ্ছিল না। আজ (২৬ আগস্ট ২০১৯) থেকে পুনরায় সাইটটি বাংলাদেশ থেকে ব্রাউজিং এবং পরিচালনা করা “সম্ভব” হচ্ছে। এখন থেকে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত আপডেট থাকবে।’ মজার বিষয় হচ্ছে, এরপর মাত্র দুই দিন আপডেট থেকেছে বিএনপির ওয়েবসাইট। দুই দিন পরেই যে কে সেই।
২৮ আগস্ট ২০১৯–এর পর বিএনপির ওয়েবসাইটে আর নতুন কোনো কিছু নেই। মাগুরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ২৮ আগস্ট প্রকাশ করা হয়, যেটিই ছিল এ ওয়েবসাইটের সবশেষ আপডেট। সাইটে ‘গ্রামেগঞ্জে গিয়ে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে, ঐক্য ছাড়া মুক্তি মিলবে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর’ শিরোনামের এ সংবাদটিই শেষ প্রকাশিত সংবাদ। এটি প্রকাশিত হয় ২০১৯ এর ২৭ আগস্ট।
এদিকে গত দুই বছরে এবং তারও আগে দলটির অনেক শীর্ষ নেতা মারা গেলেও সে তথ্য হালনাগাদ করা হয়নি। গত ১৬ মার্চ সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মারা যান বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এরও আগে ২০১৮–তে তরিকুল ইসলাম, ২০১৭–তে এম কে আনোয়ার, ২০১৬–তে আ স ম হান্নান শাহ মারা গেলেও জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তালিকায় এখনো রয়েছে তাঁদের নাম। স্থায়ী কমিটির সদস্য তালিকার (১৭ ও ১৮ নম্বর) দুইটি নম্বরে এখনো লেখা রয়েছে পরে ঘোষণা করা হবে। অথচ ২০১৯–এ ওই পদ দুটিতে সদস্যদের (ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান) নাম ঘোষণা করা হয়েছে। একই বছর দল থেকে পদত্যাগ করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান। তাঁর নামটিও এখনো আছে তালিকায়।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে ওয়েবসাইটটি হ্যাক হওয়ার পরে সচল হলেও তা খুব কম সময়ের জন্য ছিল। এ প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়েবসাইটটি হ্যাক হয়ে গিয়েছিল। আমরা এখান থেকে ঢুকতে পারছিলাম না। পরে চালু হলেও প্রবেশ করা যাচ্ছিল না। এখনো একই অবস্থায় আছে। এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বিটিআরসিকে চারবার চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’
গত বছরের ১৩ জুন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। তবে আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে এখনো সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে নাম আছে তাঁর। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের তালিকায় আরও আছেন প্রয়াত সাহারা খাতুন, আবদুল মতিন খসরুও।
তবে গত রাতে আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে এদের মধ্যে মোহাম্মদ নাসিম ও সাহারা খাতুনের পাশে মরহুম শব্দটি যোগ করা হয়।
একই অবস্থা দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটেও। সেখানে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন প্রয়াত তরিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ প্রমুখ। গত দুই বছর কোনো ধরনের আপডেট হয়নি সাইটের। পুরোনো তথ্যে ভরা এই সাইটটি হালনাগাদ করা হচ্ছে না।
গতকাল ২৪ জুলাই বেলা ৩টায় আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে (albd.org) দেখা যায় ২৩ জুলাই বিকেল ৬টা ১১ মিনিটে দলের খবর বিভাগে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের একটি সংবাদ দেওয়া আছে। যেটি তিনি ২২ জুলাই তাঁর বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংকালে বলেছিলেন। যার শিরোনাম দেওয়া ছিল ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি-চিকিৎসার চেয়ে রাজনীতিতেই বেশি আগ্রহী বিএনপি নেতারা।’ একই দিন বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে খবর বিভাগে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিবেদন নিয়ে একটি সংবাদ। যার শিরোনাম ‘মহামারির মধ্যেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।’
গত বছরের ৭ ডিসেম্বর আজিজুস সামাদ ডন ও সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীমকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়। তারপর তাঁদের নাম দলীয় ওয়েবসাইটে যোগ করা হয়। গত ২৪ ডিসেম্বর মারা যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন।
তাঁর মৃত্যুতে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শোক প্রকাশ করেন। এই তথ্যটি দলীয় ওয়েবসাইটে আছে। তারপরও কার্যনির্বাহী কমিটিতে তাঁর নাম আছে। গত বছরের ১৫ জুন মারা যান কার্যনির্বাহী সদস্য বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। তিনিও আছেন তালিকায়।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, ‘আমাদের দলের ওয়েবসাইট বিষয়টি দেখভাল করে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই)। তারা তো সবকিছু আপডেট করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের মধ্যে যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের তথ্য কেন হালনাগাদ করা হলো না, সেটা বুঝলাম না।’
২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রহমত আলী। দলটির ওয়েবসাইটে শুধু তাঁর নামের পাশে তথ্যটি উল্লেখ করা আছে। গত ৪ মার্চ মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। ২০২০ সালের ২৪ মে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মকবুল হোসেন, আর চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি মারা যান আবুল হাসনাত। তাঁদের নামের পাশে তথ্যটি উল্লেখ করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লেটেস্ট ইনফরমেশন যতটুকু পারা যায়, রাখতে পারলে ভালো, রাখাটাই বাঞ্ছনীয়।’
গতকাল বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকে সবশেষ সংবাদে দেখা যায় ‘বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট পুনরায় সচল’ শিরোনামের একটি সংবাদ। যা দেখে মনে হতে পারে আজ-কালের মধ্যেই ঘটনাটি ঘটেছে। ক্লিক করার পরে বোঝা যায়, সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছ ২০১৯ সালের ২৬ আগস্ট। ওই সংবাদে বলা হয়েছে, ‘দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, বিগত জাতীয় নির্বাচনের আগে অর্থাৎ ২০১৮ সালের নভেম্বর মাস থেকে বিএনপির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে ব্রাউজিং এবং পরিচালনা করা “সম্ভব” হচ্ছিল না। আজ (২৬ আগস্ট ২০১৯) থেকে পুনরায় সাইটটি বাংলাদেশ থেকে ব্রাউজিং এবং পরিচালনা করা “সম্ভব” হচ্ছে। এখন থেকে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত আপডেট থাকবে।’ মজার বিষয় হচ্ছে, এরপর মাত্র দুই দিন আপডেট থেকেছে বিএনপির ওয়েবসাইট। দুই দিন পরেই যে কে সেই।
২৮ আগস্ট ২০১৯–এর পর বিএনপির ওয়েবসাইটে আর নতুন কোনো কিছু নেই। মাগুরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ২৮ আগস্ট প্রকাশ করা হয়, যেটিই ছিল এ ওয়েবসাইটের সবশেষ আপডেট। সাইটে ‘গ্রামেগঞ্জে গিয়ে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে, ঐক্য ছাড়া মুক্তি মিলবে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর’ শিরোনামের এ সংবাদটিই শেষ প্রকাশিত সংবাদ। এটি প্রকাশিত হয় ২০১৯ এর ২৭ আগস্ট।
এদিকে গত দুই বছরে এবং তারও আগে দলটির অনেক শীর্ষ নেতা মারা গেলেও সে তথ্য হালনাগাদ করা হয়নি। গত ১৬ মার্চ সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মারা যান বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এরও আগে ২০১৮–তে তরিকুল ইসলাম, ২০১৭–তে এম কে আনোয়ার, ২০১৬–তে আ স ম হান্নান শাহ মারা গেলেও জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তালিকায় এখনো রয়েছে তাঁদের নাম। স্থায়ী কমিটির সদস্য তালিকার (১৭ ও ১৮ নম্বর) দুইটি নম্বরে এখনো লেখা রয়েছে পরে ঘোষণা করা হবে। অথচ ২০১৯–এ ওই পদ দুটিতে সদস্যদের (ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান) নাম ঘোষণা করা হয়েছে। একই বছর দল থেকে পদত্যাগ করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান। তাঁর নামটিও এখনো আছে তালিকায়।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে ওয়েবসাইটটি হ্যাক হওয়ার পরে সচল হলেও তা খুব কম সময়ের জন্য ছিল। এ প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়েবসাইটটি হ্যাক হয়ে গিয়েছিল। আমরা এখান থেকে ঢুকতে পারছিলাম না। পরে চালু হলেও প্রবেশ করা যাচ্ছিল না। এখনো একই অবস্থায় আছে। এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বিটিআরসিকে চারবার চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ইসকন কি কোনো সংগঠন? এর কি অনুমোদন আছে? যেটার অনুমোদনই নেই সেটাকে আবার নিষিদ্ধ করার কী আছে?
২৪ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার ঝাঁটা পেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।’ আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে এ পোস্ট দেন তিনি
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
১৫ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১৭ ঘণ্টা আগে