ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ছবি সংবলিত পোস্টার লাগিয়েছে ছাত্রদল। এর প্রেক্ষিতে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) দিনভর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গ্রুপে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলে। পরে রাত ৯টার সময়ে হল চত্বর (হল পাড়া) এলাকায় জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় তাঁরা ছাত্ররাজনীতির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন। মিছিলটি হল চত্বর হয়ে মল চত্বর, ভিসি চত্বর ও রাজু ভাস্কর-টিএসসি প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল চলাকালে একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা বলেন, ছাত্রলীগ যে পদ্ধতিতে ক্যাম্পাস দখল করে রেখেছিল, পুরো ক্যাম্পাসকে পোস্টার দিয়ে ভরে রাখত বিভিন্ন ইস্যুতে, ঠিক সে কায়দায় ছাত্রদলও করছে। বিজয় একাত্তর হলের গেটে এমনভাবে পোস্টার লাগানো হয়েছে যে, এটা হল নাকি পার্টি অফিস বোঝা যাচ্ছে না। আমরা এ রকম দখলদারি থেকে মুক্তি চাই।’
আসিফ নামের একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি। ছাত্রদল হলগুলোতে অবস্থান নিতে শুরু করেছে। এখন পোস্টার লাগাচ্ছে, পরে হল, গণ রুম, গেস্টরুম চালু করবে। আমরা এসব হতে দেব না। আমরা ছাত্ররাজনীতি ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ চাই।’
হল চত্বরে মিছিল-স্লোগান চলাকালে বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক স ম আলী রেজা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার এবং শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘তোমাদের অবস্থা বুঝতে পেরেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তোমরা (শিক্ষার্থীরা) স্মারকলিপি দাও। আমিও তোমাদের সঙ্গে যাব।’
এদিকে রাতে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের দেয়ালে বা আশপাশে কোনো ধরনের পোস্টার লাগানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হল প্রশাসন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হলের সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখার জন্য হলের অভ্যন্তরে বা হল চত্বরের দেয়ালে হল প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কোনো প্রকার ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার লাগানো ও দেয়াল লিখন করা যাবে না। কেউ এই আদেশ অমান্য করলে হল কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ছবি সংবলিত পোস্টার লাগিয়েছে ছাত্রদল। এর প্রেক্ষিতে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) দিনভর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গ্রুপে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলে। পরে রাত ৯টার সময়ে হল চত্বর (হল পাড়া) এলাকায় জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় তাঁরা ছাত্ররাজনীতির বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন। মিছিলটি হল চত্বর হয়ে মল চত্বর, ভিসি চত্বর ও রাজু ভাস্কর-টিএসসি প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল চলাকালে একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা বলেন, ছাত্রলীগ যে পদ্ধতিতে ক্যাম্পাস দখল করে রেখেছিল, পুরো ক্যাম্পাসকে পোস্টার দিয়ে ভরে রাখত বিভিন্ন ইস্যুতে, ঠিক সে কায়দায় ছাত্রদলও করছে। বিজয় একাত্তর হলের গেটে এমনভাবে পোস্টার লাগানো হয়েছে যে, এটা হল নাকি পার্টি অফিস বোঝা যাচ্ছে না। আমরা এ রকম দখলদারি থেকে মুক্তি চাই।’
আসিফ নামের একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি। ছাত্রদল হলগুলোতে অবস্থান নিতে শুরু করেছে। এখন পোস্টার লাগাচ্ছে, পরে হল, গণ রুম, গেস্টরুম চালু করবে। আমরা এসব হতে দেব না। আমরা ছাত্ররাজনীতি ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ চাই।’
হল চত্বরে মিছিল-স্লোগান চলাকালে বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক স ম আলী রেজা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার এবং শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘তোমাদের অবস্থা বুঝতে পেরেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তোমরা (শিক্ষার্থীরা) স্মারকলিপি দাও। আমিও তোমাদের সঙ্গে যাব।’
এদিকে রাতে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের দেয়ালে বা আশপাশে কোনো ধরনের পোস্টার লাগানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হল প্রশাসন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হলের সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখার জন্য হলের অভ্যন্তরে বা হল চত্বরের দেয়ালে হল প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কোনো প্রকার ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার লাগানো ও দেয়াল লিখন করা যাবে না। কেউ এই আদেশ অমান্য করলে হল কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
ভারতের উত্তর আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে কিছু উগ্র লোকজনের হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেই সঙ্গে তিনি এই হামলাকে পূর্ব–পরিকল্পিত বলেও অনুমান করছেন।
১৩ মিনিট আগেভারতে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি ভারতের বর্তমান সরকারকে ধর্মীয় উগ্রবাদ পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, দেশটি এখন সংখ্যালঘু নির্যাতনের ‘আঁতুড়ঘর’ হয়ে উঠেছে।
১৪ মিনিট আগেভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি এ ঘটনার জন্য ভারতের নরেন্দ্র মোদী সরকারকে দায়ী করেছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেকট্টর হিন্দুত্ববাদী ও মমতা ব্যানার্জির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রস্তাবে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে তিনি এমনটি মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে