নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরই সন্ধ্যায় আনন্দ মিছিল বের করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ মিছিল বের করে আওয়ামী এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিলে আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
তফসিল ঘোষণার পরপরই রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাৎক্ষণিকভাবে মিছিল বের করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির। মিছিলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা অংশ নেন। এ সময়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্বাচনের আগপর্যন্ত যেকোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থেকে বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা প্রতিরোধ করা হবে।
এদিকে তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। সংগঠনের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনে থেকে মিছিল বের করা হয়। যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে রাজধানীর ফার্মগেটে মিছিল বের করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া পৃথক ব্যানারে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করে।
আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের তথ্য অনুসারে, তফসিল ঘোষণার পরপর স্বাগত জানিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করেছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ময়মনসিংহে জামায়াত-বিএনপির নৈরাজ্য বিরোধী ও তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে মিছিল ও শোভাযাত্রা করেছেন আইনজীবীরা। লক্ষ্মীপুরের রায়পুর শহরে মিছিল করেছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ। আখাউড়া উপজেলায় তফসিল ঘোষণার আগেই আনন্দ মিছিল করেছে আখাউড়া আওয়ামী লীগ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরই সন্ধ্যায় আনন্দ মিছিল বের করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ মিছিল বের করে আওয়ামী এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিলে আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
তফসিল ঘোষণার পরপরই রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাৎক্ষণিকভাবে মিছিল বের করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির। মিছিলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা অংশ নেন। এ সময়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্বাচনের আগপর্যন্ত যেকোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থেকে বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা প্রতিরোধ করা হবে।
এদিকে তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। সংগঠনের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনে থেকে মিছিল বের করা হয়। যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে রাজধানীর ফার্মগেটে মিছিল বের করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া পৃথক ব্যানারে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করে।
আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের তথ্য অনুসারে, তফসিল ঘোষণার পরপর স্বাগত জানিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করেছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ময়মনসিংহে জামায়াত-বিএনপির নৈরাজ্য বিরোধী ও তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে মিছিল ও শোভাযাত্রা করেছেন আইনজীবীরা। লক্ষ্মীপুরের রায়পুর শহরে মিছিল করেছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ। আখাউড়া উপজেলায় তফসিল ঘোষণার আগেই আনন্দ মিছিল করেছে আখাউড়া আওয়ামী লীগ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে