নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূজা মণ্ডপে না গিয়ে বিএনপি নেতারা সহিংসতার নেতিবাচক সংবাদ শোনার অপেক্ষায় আছে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আজকে পূজা মণ্ডপে বিরোধী দলকে পাবেন না। তারা কান পেতে আছে, কখন গতবারের মত একটা খারাপ খবর আসে। কান পেতে আছে, লাঠিসোঁটা নিয়ে কখন তারা বের হবেন।’
আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে শারদীয় দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
বিশ্বে যখন পদে পদে সাম্প্রদায়িকতা আছে, অশান্তি আছে এ সময়ে দেবী দুর্গার আগমন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ভক্তরা উৎসব মুখর পরিবেশে শারদীয় দুর্গা উৎসব পালন করছে। সর্বজনীন এই উৎসবে সব ধর্মের লোকেরা আসছে। আপনাদের এই পূজায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। সরকারি সংস্থার পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে সব পূজা মণ্ডপে শেখ হাসিনার নির্দেশে নেতা কর্মীরা পাশে আছে।
উৎসবমুখর ভাবে দুর্গা পূজা উদ্যাপিত হচ্ছে জানিয়ে কাদের বলেন, আগামী দুই দিন (দশমী পর্যন্ত) সতর্ক থাকতে হবে, কারণ এই দেশে এখন এক বছর পরে যে নির্বাচন, নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেক চক্রান্তের খেলা চলছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে উসকানিমূলক তৎপরতা চলছে। আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই বোনদের উৎসবের দিনগুলো অনেক স্পর্শকাতর। এখানে দুর্বৃত্ত দল ঘটনা ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ঘাড়েও দোষ চাপায় সেটা আমরা অনেক বার দেখেছি।
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনাদেরও সতর্ক থাকতে হবে, এই অপশক্তি এখন মাঠে নেমেছে। দুর্গা দেবীর কাছে আমাদের কামনা থাকবে এই অপশক্তির বিনাশ হোক, সাম্প্রদায়িকতার বিনাশ হোক, সহিংসতার বিনাশ হোক।’
নিজ দেশের গণতন্ত্রের চেহারা দেখে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করার জন্য বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের প্রতি আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘সকালে বিকেলে নালিশ পার্টি নালিশ করে, যাদের কাছে নালিশ করে আমি তাদের কাছে সবিনয়ে জিজ্ঞাসা করছি, পৃথিবীর কোন দেশে তত্ত্বাবধায়ক অধীনে নির্বাচন হয়? একটা দেশ দেখান? বাংলাদেশে কেন হবে?
কাদের বলেন, পচা গলিত লাশ তত্ত্বাবধায়ককে আদালতই মিউজিয়ামে পাঠিয়ে দিয়েছে। এটা আবার কেন নিয়ে আসছেন, যারা তত্ত্বাবধায়কের গল্পের নালিশ শোনেন তারা কি পৃথিবীর ইতিহাস জানেন না? কোথায় আছে তত্ত্বাবধায়ক? বাংলাদেশে কেন? যারা এসব গল্প শোনে তাদের বলতে চাই। গণতন্ত্রের গল্প শুনুন, বলুন, কিন্তু আজকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে আপনাদের এত মাথাব্যথা কেন? নিজেদের দেশের আয়নায় নিজেদের দেশের গণতন্ত্রের চেহারা দেখুন, তার পরে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করতে আসুন।
কাদের বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত সেটা আমি বলব না, গণতন্ত্র একটা বিকাশমান প্রক্রিয়া, আমরা উন্নতি করছি, সামনের দিকে আরও উন্নতি করব।’
অন্য দেশের গণতন্ত্র নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বিশ্বের অস্থিতিশীল পরিবেশ ঠান্ডা করার পরামর্শ দিয়ে কাদের বলেন, ‘এ নিয়ে তাদের এত হইচই, এত নাক গলানোর কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। এই সব না করে ইউক্রেন যুদ্ধ থামান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামান, এই সব না করে বিশ্বে তেলের বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করুন, এই সব না করে নিষেধাজ্ঞা আর যুদ্ধের অশান্ত অস্থির পৃথিবীকে শান্ত করুন। এই হলো বিশ্বের একমাত্র কাজ।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, জগন্নাথ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মিহির লাল সাহা, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য প্রমুখ।
পূজা মণ্ডপে না গিয়ে বিএনপি নেতারা সহিংসতার নেতিবাচক সংবাদ শোনার অপেক্ষায় আছে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আজকে পূজা মণ্ডপে বিরোধী দলকে পাবেন না। তারা কান পেতে আছে, কখন গতবারের মত একটা খারাপ খবর আসে। কান পেতে আছে, লাঠিসোঁটা নিয়ে কখন তারা বের হবেন।’
আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে শারদীয় দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
বিশ্বে যখন পদে পদে সাম্প্রদায়িকতা আছে, অশান্তি আছে এ সময়ে দেবী দুর্গার আগমন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ভক্তরা উৎসব মুখর পরিবেশে শারদীয় দুর্গা উৎসব পালন করছে। সর্বজনীন এই উৎসবে সব ধর্মের লোকেরা আসছে। আপনাদের এই পূজায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। সরকারি সংস্থার পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে সব পূজা মণ্ডপে শেখ হাসিনার নির্দেশে নেতা কর্মীরা পাশে আছে।
উৎসবমুখর ভাবে দুর্গা পূজা উদ্যাপিত হচ্ছে জানিয়ে কাদের বলেন, আগামী দুই দিন (দশমী পর্যন্ত) সতর্ক থাকতে হবে, কারণ এই দেশে এখন এক বছর পরে যে নির্বাচন, নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেক চক্রান্তের খেলা চলছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে উসকানিমূলক তৎপরতা চলছে। আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই বোনদের উৎসবের দিনগুলো অনেক স্পর্শকাতর। এখানে দুর্বৃত্ত দল ঘটনা ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ঘাড়েও দোষ চাপায় সেটা আমরা অনেক বার দেখেছি।
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনাদেরও সতর্ক থাকতে হবে, এই অপশক্তি এখন মাঠে নেমেছে। দুর্গা দেবীর কাছে আমাদের কামনা থাকবে এই অপশক্তির বিনাশ হোক, সাম্প্রদায়িকতার বিনাশ হোক, সহিংসতার বিনাশ হোক।’
নিজ দেশের গণতন্ত্রের চেহারা দেখে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করার জন্য বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের প্রতি আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘সকালে বিকেলে নালিশ পার্টি নালিশ করে, যাদের কাছে নালিশ করে আমি তাদের কাছে সবিনয়ে জিজ্ঞাসা করছি, পৃথিবীর কোন দেশে তত্ত্বাবধায়ক অধীনে নির্বাচন হয়? একটা দেশ দেখান? বাংলাদেশে কেন হবে?
কাদের বলেন, পচা গলিত লাশ তত্ত্বাবধায়ককে আদালতই মিউজিয়ামে পাঠিয়ে দিয়েছে। এটা আবার কেন নিয়ে আসছেন, যারা তত্ত্বাবধায়কের গল্পের নালিশ শোনেন তারা কি পৃথিবীর ইতিহাস জানেন না? কোথায় আছে তত্ত্বাবধায়ক? বাংলাদেশে কেন? যারা এসব গল্প শোনে তাদের বলতে চাই। গণতন্ত্রের গল্প শুনুন, বলুন, কিন্তু আজকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে আপনাদের এত মাথাব্যথা কেন? নিজেদের দেশের আয়নায় নিজেদের দেশের গণতন্ত্রের চেহারা দেখুন, তার পরে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করতে আসুন।
কাদের বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত সেটা আমি বলব না, গণতন্ত্র একটা বিকাশমান প্রক্রিয়া, আমরা উন্নতি করছি, সামনের দিকে আরও উন্নতি করব।’
অন্য দেশের গণতন্ত্র নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বিশ্বের অস্থিতিশীল পরিবেশ ঠান্ডা করার পরামর্শ দিয়ে কাদের বলেন, ‘এ নিয়ে তাদের এত হইচই, এত নাক গলানোর কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। এই সব না করে ইউক্রেন যুদ্ধ থামান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামান, এই সব না করে বিশ্বে তেলের বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করুন, এই সব না করে নিষেধাজ্ঞা আর যুদ্ধের অশান্ত অস্থির পৃথিবীকে শান্ত করুন। এই হলো বিশ্বের একমাত্র কাজ।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, জগন্নাথ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মিহির লাল সাহা, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে