নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য অঞ্চলে বিরাজমান অস্থিরতায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনো নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়কে মেনে নিতে পারছে না বলেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে দেশব্যাপী খুন-খারাবিতে মেতে উঠেছে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠীর ভয়াবহ দুঃশাসন থেকে জনগণ মুক্তি পেলেও দেশ এখনো পুরোপুরি নিরাপদ নয়। দুষ্কৃতকারীরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর এ কারণেই জনগণের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের পৈশাচিক কায়দায় হত্যাসহ গুরুতর আহত করা হচ্ছে। খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে দুষ্কৃতকারীদের সৃষ্ট হতাহতের ঘটনা সেটিরই নির্মম বহিঃপ্রকাশ। এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমন করতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই।’
দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে ফায়দা লুটতে না পারে, সে জন্য দলমত-নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আর তাহলেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।’
বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে জনগণের ওপর হামলাকারী দুষ্কৃতকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানান। তিনি নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জ্ঞাপন এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
পার্বত্য অঞ্চলে বিরাজমান অস্থিরতায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনো নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়কে মেনে নিতে পারছে না বলেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে দেশব্যাপী খুন-খারাবিতে মেতে উঠেছে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠীর ভয়াবহ দুঃশাসন থেকে জনগণ মুক্তি পেলেও দেশ এখনো পুরোপুরি নিরাপদ নয়। দুষ্কৃতকারীরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর এ কারণেই জনগণের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের পৈশাচিক কায়দায় হত্যাসহ গুরুতর আহত করা হচ্ছে। খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে দুষ্কৃতকারীদের সৃষ্ট হতাহতের ঘটনা সেটিরই নির্মম বহিঃপ্রকাশ। এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমন করতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই।’
দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে ফায়দা লুটতে না পারে, সে জন্য দলমত-নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আর তাহলেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।’
বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে জনগণের ওপর হামলাকারী দুষ্কৃতকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানান। তিনি নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জ্ঞাপন এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে