নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জার্মান রাষ্ট্রদূত আশিম ট্র্যোস্টারকে ভুলভাবে উদ্ধৃত করার অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে বিএনপি। রাষ্ট্রদূত ভুল বুঝে এমন অভিযোগ করেছেন বলে দাবি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের।
আজ বুধবার রাষ্ট্রদূতের অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় আজকের পত্রিকাকে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা তাঁকে (জার্মান রাষ্ট্রদূত) কোনো রকম ভুল উদ্ধৃতি করিনি। তাঁকে মিসকোট করার প্রশ্নই আসে না। তিনি ভুল বুঝেছেন। উনি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো ঠিকমতো দেখেননি।’
এর আগে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আশিম ট্র্যোস্টার জানান, তাঁকে বিএনপির নেতারা ভুলভাবে উদ্ধৃত করেছেন যাতে করে তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একজন পেশাদার। আমি মোটেই হতাশ নই। আমি পড়েছি (খবরের কাগজে), বিএনপি আমাকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে যে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। এটি সত্য নয়। কথাটি এভাবে সত্য নয়। কোনো তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নয়, আমি সরাসরি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।’
আশিম ট্র্যোস্টার বলেন, ‘আমাকে বিএনপি যেভাবে উদ্ধৃত করেছেন তাতে আমি অসন্তুষ্ট। আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলেছি, মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। তবে বৈঠকটি রুদ্ধদ্বার ছিল। কোনো দেশই বিদেশি দূতদের দ্বারা সমালোচিত হতে চায় না। আমি আমার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করি, এখানকার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য নই। অন্তত জনসমক্ষে তো নয়ই।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ মার্চ গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আশিম ট্র্যোস্টারের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আমীর খসরু মাহমুদ।
ওই বৈঠকের উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সেদিন বৈঠক শেষে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এই বিষয়ে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন। তবে সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জেনেছি উনি ভুল কোনো কিছু উদ্ধৃত করেননি। আলোচনা যেগুলো হয়েছে, সেই কথাগুলোই উনি বলেছেন।’
জার্মান রাষ্ট্রদূত আশিম ট্র্যোস্টারকে ভুলভাবে উদ্ধৃত করার অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে বিএনপি। রাষ্ট্রদূত ভুল বুঝে এমন অভিযোগ করেছেন বলে দাবি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের।
আজ বুধবার রাষ্ট্রদূতের অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় আজকের পত্রিকাকে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা তাঁকে (জার্মান রাষ্ট্রদূত) কোনো রকম ভুল উদ্ধৃতি করিনি। তাঁকে মিসকোট করার প্রশ্নই আসে না। তিনি ভুল বুঝেছেন। উনি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো ঠিকমতো দেখেননি।’
এর আগে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আশিম ট্র্যোস্টার জানান, তাঁকে বিএনপির নেতারা ভুলভাবে উদ্ধৃত করেছেন যাতে করে তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একজন পেশাদার। আমি মোটেই হতাশ নই। আমি পড়েছি (খবরের কাগজে), বিএনপি আমাকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে যে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। এটি সত্য নয়। কথাটি এভাবে সত্য নয়। কোনো তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নয়, আমি সরাসরি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।’
আশিম ট্র্যোস্টার বলেন, ‘আমাকে বিএনপি যেভাবে উদ্ধৃত করেছেন তাতে আমি অসন্তুষ্ট। আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলেছি, মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। তবে বৈঠকটি রুদ্ধদ্বার ছিল। কোনো দেশই বিদেশি দূতদের দ্বারা সমালোচিত হতে চায় না। আমি আমার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করি, এখানকার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য নই। অন্তত জনসমক্ষে তো নয়ই।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ মার্চ গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আশিম ট্র্যোস্টারের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আমীর খসরু মাহমুদ।
ওই বৈঠকের উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সেদিন বৈঠক শেষে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এই বিষয়ে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন। তবে সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জেনেছি উনি ভুল কোনো কিছু উদ্ধৃত করেননি। আলোচনা যেগুলো হয়েছে, সেই কথাগুলোই উনি বলেছেন।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে