উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
আমি এখনো বেঁচে আছি। আপনাদের সামনে কথা বলছি মহান রাব্বুল আলামিনের পরে, আমার বাবা-মার জন্ম দেওয়ার পরে সাংবাদিকরাই আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো জন্ম দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সাংবাদিক ও পেশাজীবীদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে এমন মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দাবিদার বিদিশা। উত্তরা তিন নম্বর সেক্টরের হোয়াইট হলে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টি এ আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদিশা বলেন, ‘২০০৫ সালে বিএনপি-জামায়াত যখন আমাকে ধরে জেলে পাঠায়, জেল জুলুম অত্যাচার করে। আমাকে রিমান্ডে নিয়ে ইলেকট্রিক শক ও বিবস্ত্র করে অত্যাচার করেছিল। এসবের কারণ হচ্ছে এই মহাজোট যেন হয় এবং মহাজোটের সঙ্গে যেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ থাকেন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি ছিলাম। এটাই ছিল আমার দোষ।’
এরশাদের সাবেক স্ত্রী আরও বলেন, ‘এই নির্যাতিত রমণী, নির্যাতিত মা একদিন ঘুরে দাঁড়াবে। জেল থেকে বের হওয়ার পর আমি পদে পদে শুধু যুদ্ধই করেছি। একের পর এক আমার নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। লড়তে লড়তে কখন যে আমার জীবন থেকে ১৪টি বছর চলে গেছে তা আমি নিজেও জানি না। টেরও পাইনি।’
বিদিশা বলেন, ‘আমার লড়াই কিন্তু শেষ হয়নি। আমার লড়াই চলছেই। আমার জন্মই হয়েছে শুধু দেওয়ার জন্য। নেওয়ার জন্য নয়। আমি কোনো কিছু ভাঙতে আসিনি, গড়তে এসেছি।’
মিডিয়াই শক্তি উল্লেখ করে বিদিশা বলেন, ‘উপর আল্লার দয়ায়, জনগণের দোয়ায় আমার ও আমার সন্তানের ওপর দিয়ে যত বিপদ আপদ গেছে, মিডিয়াকে কখনো ফোন দেওয়া লাগে নাই। তাঁরাই দৌড়ে এসেছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন।’
ইফতার পার্টিতে জাতীয় পার্টির একাংশের কো-চেয়ারম্যান দয়াল কুমার বড়ুয়া সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন পার্টির দপ্তর সম্পাদক নাফিজ মাহবুব। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির আইন ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট কাজী রুবায়েত হাসান, পার্টির যুগ্ম মহাসচিব কর্নেল (অব.) শাহজাহান সিরাজসহ প্রমুখ।
আমি এখনো বেঁচে আছি। আপনাদের সামনে কথা বলছি মহান রাব্বুল আলামিনের পরে, আমার বাবা-মার জন্ম দেওয়ার পরে সাংবাদিকরাই আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো জন্ম দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সাংবাদিক ও পেশাজীবীদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে এমন মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দাবিদার বিদিশা। উত্তরা তিন নম্বর সেক্টরের হোয়াইট হলে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টি এ আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদিশা বলেন, ‘২০০৫ সালে বিএনপি-জামায়াত যখন আমাকে ধরে জেলে পাঠায়, জেল জুলুম অত্যাচার করে। আমাকে রিমান্ডে নিয়ে ইলেকট্রিক শক ও বিবস্ত্র করে অত্যাচার করেছিল। এসবের কারণ হচ্ছে এই মহাজোট যেন হয় এবং মহাজোটের সঙ্গে যেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ থাকেন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি ছিলাম। এটাই ছিল আমার দোষ।’
এরশাদের সাবেক স্ত্রী আরও বলেন, ‘এই নির্যাতিত রমণী, নির্যাতিত মা একদিন ঘুরে দাঁড়াবে। জেল থেকে বের হওয়ার পর আমি পদে পদে শুধু যুদ্ধই করেছি। একের পর এক আমার নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। লড়তে লড়তে কখন যে আমার জীবন থেকে ১৪টি বছর চলে গেছে তা আমি নিজেও জানি না। টেরও পাইনি।’
বিদিশা বলেন, ‘আমার লড়াই কিন্তু শেষ হয়নি। আমার লড়াই চলছেই। আমার জন্মই হয়েছে শুধু দেওয়ার জন্য। নেওয়ার জন্য নয়। আমি কোনো কিছু ভাঙতে আসিনি, গড়তে এসেছি।’
মিডিয়াই শক্তি উল্লেখ করে বিদিশা বলেন, ‘উপর আল্লার দয়ায়, জনগণের দোয়ায় আমার ও আমার সন্তানের ওপর দিয়ে যত বিপদ আপদ গেছে, মিডিয়াকে কখনো ফোন দেওয়া লাগে নাই। তাঁরাই দৌড়ে এসেছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন।’
ইফতার পার্টিতে জাতীয় পার্টির একাংশের কো-চেয়ারম্যান দয়াল কুমার বড়ুয়া সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন পার্টির দপ্তর সম্পাদক নাফিজ মাহবুব। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির আইন ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট কাজী রুবায়েত হাসান, পার্টির যুগ্ম মহাসচিব কর্নেল (অব.) শাহজাহান সিরাজসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি’ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে এক কর্মসূচিতে এ দাবি জানিয়েছে দলটি। এ সময় দলটির নেতারা বলেন, যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এই রাজনীতি করা হয়, তাহল
১৪ ঘণ্টা আগেক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসন কার্যালয়ে মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশের দেয়ালে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সর্বহারা পার্টির নেতা সিরাজ সিকদারের গ্ৰাফিতি মুছে ফেলেছে একদল শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে বিভিন্ন হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশের পর তাঁরা ঘটনাস্থলে যায়। পরে গ্রা
১৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে চারটি সংস্কার কমিশন। এসব কমিশনের দেওয়া কিছু প্রস্তাবে মনঃক্ষুণ্ন বিএনপি। দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সংস্কারে সম্মতি থাকলেও কিছু প্রস্তাব নিয়ে ঘোরতর আপত্তি রয়েছে বিএনপির। বি
১ দিন আগে