নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আওয়ামী লীগের কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যুবলীগ চাইলেই তো একটা জাতীয় দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত ৪৮ জন নারী সংসদ সদস্যের মনোনয়ন জমা দেওয়া শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যুবলীগ আমাদের একটা সংগঠন। তাদের স্বতন্ত্র একটা সত্তা রয়েছে। তারা দাবি করতে পারে। মূল দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ এ ধরনের চিন্তাভাবনা করলে বলতাম। আমাদের কোনো নেতা এ বিষয়টি অবতারণা করেনি। আমাদের উদ্বেগও নেই, এটা নিয়ে কোনো চিন্তাও নেই। ছাত্রলীগের এক নেতা দাঁড়িয়ে বলে গেল—বিএনপিকে নিষিদ্ধ করতে, তাতে কি আমরাও ওর সঙ্গে লাফাব? তারা তাদেরটা বলুক। যুবলীগ যুবলীগের চিন্তা থেকে বলছে, আমরা যুবলীগ চাইলে তো একটা জাতীয় দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না। বিষয়টা তো মূল দল আওয়ামী লীগ এ বিষয়টা নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি।’
যেহেতু সব দল নাই, সংসদ কতটা কার্যকরী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, সংসদ কেন কার্যকর হবে না? বাধাটা কোথায়? একটা ফ্রি, ফেয়ার নির্বাচন হয়েছে। যেখানে টার্ন আউট ফোরটি ওয়ান প্লাস। পৃথিবীর বহু দেশের নির্বাচনে বাংলাদেশের যে টার্ন আউট সেটা কম কথা বলা হয়, এটার সুযোগ নেই। এখানে ২৮টি দল অংশ নিয়েছে। একটা অপজিশনও আছে। বিরোধী দলের ভূমিকা জাতীয় পার্টি অলরেডি তাদের কার্যক্রম সংসদে শুরু করেছে।
কাদের বলেন, বিরোধী দল আছে, ‘এমনকি স্বতন্ত্রদের বলা হয়েছে তারা যখন আমাদের নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে, তখন বলা হয়েছে প্রয়োজনে তারা মনে করলে সরকারের সমালোচনাও করতে পারে। সমালোচনার জন্য স্বতন্ত্ররা আছেন, বিরোধী তো আছেই। তাই সংসদ কার্যকর হওয়ার পথে কোনো অন্তরায় বা বাধা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
বিএনপি তো বলছে সংসদে কেবল সরকারপন্থীদের আওয়াজ, বিষয়টি সামনে আনলে কাদের বলেন, ‘তাদের আওয়াজ কোথায় থেমে গেছে! আওয়াজ তো তাদেরও ছিল। সে আওয়াজ এখন কোথায়? সে আওয়াজ তো পালিয়েছে। তারা সরকারকে পালাতে বলেছে, এখন নিজেরাই পালিয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে তাদের আওয়াজ তো কাজে দেয়নি। আমরা যা বলেছি আমরা ইলেকশন করব ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন, জনগণ অংশ নেবে, প্রতিহত করার দুঃসাহস কারও নেই, আমরা শেষ পর্যন্ত সতর্ক পাহারায় আছি। এখনো আমরা সতর্ক পাহারায় আছি, যদি কেউ এই নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রকার ষড়যন্ত্রমূলক, সন্ত্রাসমূলক কোনো তৎপরতায় আসে, সেটা আমরা অবশ্যই প্রতিরোধ করব। দেশের জনগণকে নিয়ে সেটা প্রতিহত করব।’
বিএনপি আন্দোলনে ডাকের বিষয়ে কাদের বলেন, ‘এটা আষাঢ়ের তর্জন-গর্জন। বিএনপির কোমর ভেঙে গেছে আজীবনের জন্য। বাস্তবতা তো তা-ই। এখন তাদের বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচনের পরে যে তর্জন-গর্জন করেছে—এটা তো বাস্তবে অসার, অন্তঃসারশূন্য। আমরা তো কিছুই দেখছি না। আন্দোলন কাকে বলে, আন্দোলনে পাবলিক থাকতে হবে। নেতা-কর্মী দিয়ে আন্দোলন হবে না। তাদের নেতা-কর্মীরা আন্দোলন করতে পারেনি। বেশি দূর যেতে পারেনি। কারণ, আন্দোলনের বস্তুগত পরিস্থিতি দেশে বিরাজমান ছিল না। এখনো নেই। তাদেরও সাবজেকটিভ প্রিপারেশন ছিল না। সংগঠনগত যে প্রস্তুতি, সে প্রস্তুতিতে তারা নেতিবাচক রাজনীতির দ্বারা তারা ভুল করেছে। ভুলের চোরাবালিতে আটকে গেছে।’
ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করবেন কি না জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘জাফরুল্লাহ চৌধুরী এই কথাটা প্রকাশ্যে বলে গেছেন যে বিএনপি হচ্ছে কোমর ভাঙা, হাঁটুভাঙা দল। আমি জাস্ট তাঁকে কোট করেছি। কোমর ভাঙার কথা আমি বলিনি, জাফরউল্লাহ বলেছেন।’
জাতীয় পার্টি কী ভূমিকা রাখবে পারবে—জানতে চাইলে কাদের বলেন, সংসদ চলুক। যখন বাগ্বিতণ্ডা হবে, পয়েন্ট অব অর্ডারে কথা হবে তখন বুঝতে পারবেন।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) আসেনি কেন? আমরা আসতে দিইনি, এটা হাস্যকর। বিএনপিকে নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। কারণ, তারা যা মুখে বলছে, তা দেখাতে পারেনি। দেশের মানুষকে তারা আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। মানুষ সম্পৃক্ত হলে আন্দোলন সফল হয়।’
নারী আসন: আওয়ামী লীগের ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা
দ্বাদশ সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের ৪৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত দিনে বেলা ৩টায় আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এসব মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। এ সময় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সর্বমোট ৪৮ জন সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। এই ৪৮ জনের প্রস্তাবক ও সমর্থক আছেন, যারা জাতীয় সংসদ সদস্য। এখানে আমাদের ১৪ দলের একজন, স্বতন্ত্র ও আমাদের দলের এই ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
এ সময় দ্বাদশ সংসদের হুইপ আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আওয়ামী লীগের কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যুবলীগ চাইলেই তো একটা জাতীয় দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত ৪৮ জন নারী সংসদ সদস্যের মনোনয়ন জমা দেওয়া শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যুবলীগ আমাদের একটা সংগঠন। তাদের স্বতন্ত্র একটা সত্তা রয়েছে। তারা দাবি করতে পারে। মূল দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ এ ধরনের চিন্তাভাবনা করলে বলতাম। আমাদের কোনো নেতা এ বিষয়টি অবতারণা করেনি। আমাদের উদ্বেগও নেই, এটা নিয়ে কোনো চিন্তাও নেই। ছাত্রলীগের এক নেতা দাঁড়িয়ে বলে গেল—বিএনপিকে নিষিদ্ধ করতে, তাতে কি আমরাও ওর সঙ্গে লাফাব? তারা তাদেরটা বলুক। যুবলীগ যুবলীগের চিন্তা থেকে বলছে, আমরা যুবলীগ চাইলে তো একটা জাতীয় দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না। বিষয়টা তো মূল দল আওয়ামী লীগ এ বিষয়টা নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি।’
যেহেতু সব দল নাই, সংসদ কতটা কার্যকরী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, সংসদ কেন কার্যকর হবে না? বাধাটা কোথায়? একটা ফ্রি, ফেয়ার নির্বাচন হয়েছে। যেখানে টার্ন আউট ফোরটি ওয়ান প্লাস। পৃথিবীর বহু দেশের নির্বাচনে বাংলাদেশের যে টার্ন আউট সেটা কম কথা বলা হয়, এটার সুযোগ নেই। এখানে ২৮টি দল অংশ নিয়েছে। একটা অপজিশনও আছে। বিরোধী দলের ভূমিকা জাতীয় পার্টি অলরেডি তাদের কার্যক্রম সংসদে শুরু করেছে।
কাদের বলেন, বিরোধী দল আছে, ‘এমনকি স্বতন্ত্রদের বলা হয়েছে তারা যখন আমাদের নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে, তখন বলা হয়েছে প্রয়োজনে তারা মনে করলে সরকারের সমালোচনাও করতে পারে। সমালোচনার জন্য স্বতন্ত্ররা আছেন, বিরোধী তো আছেই। তাই সংসদ কার্যকর হওয়ার পথে কোনো অন্তরায় বা বাধা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
বিএনপি তো বলছে সংসদে কেবল সরকারপন্থীদের আওয়াজ, বিষয়টি সামনে আনলে কাদের বলেন, ‘তাদের আওয়াজ কোথায় থেমে গেছে! আওয়াজ তো তাদেরও ছিল। সে আওয়াজ এখন কোথায়? সে আওয়াজ তো পালিয়েছে। তারা সরকারকে পালাতে বলেছে, এখন নিজেরাই পালিয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে তাদের আওয়াজ তো কাজে দেয়নি। আমরা যা বলেছি আমরা ইলেকশন করব ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন, জনগণ অংশ নেবে, প্রতিহত করার দুঃসাহস কারও নেই, আমরা শেষ পর্যন্ত সতর্ক পাহারায় আছি। এখনো আমরা সতর্ক পাহারায় আছি, যদি কেউ এই নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রকার ষড়যন্ত্রমূলক, সন্ত্রাসমূলক কোনো তৎপরতায় আসে, সেটা আমরা অবশ্যই প্রতিরোধ করব। দেশের জনগণকে নিয়ে সেটা প্রতিহত করব।’
বিএনপি আন্দোলনে ডাকের বিষয়ে কাদের বলেন, ‘এটা আষাঢ়ের তর্জন-গর্জন। বিএনপির কোমর ভেঙে গেছে আজীবনের জন্য। বাস্তবতা তো তা-ই। এখন তাদের বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচনের পরে যে তর্জন-গর্জন করেছে—এটা তো বাস্তবে অসার, অন্তঃসারশূন্য। আমরা তো কিছুই দেখছি না। আন্দোলন কাকে বলে, আন্দোলনে পাবলিক থাকতে হবে। নেতা-কর্মী দিয়ে আন্দোলন হবে না। তাদের নেতা-কর্মীরা আন্দোলন করতে পারেনি। বেশি দূর যেতে পারেনি। কারণ, আন্দোলনের বস্তুগত পরিস্থিতি দেশে বিরাজমান ছিল না। এখনো নেই। তাদেরও সাবজেকটিভ প্রিপারেশন ছিল না। সংগঠনগত যে প্রস্তুতি, সে প্রস্তুতিতে তারা নেতিবাচক রাজনীতির দ্বারা তারা ভুল করেছে। ভুলের চোরাবালিতে আটকে গেছে।’
ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করবেন কি না জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘জাফরুল্লাহ চৌধুরী এই কথাটা প্রকাশ্যে বলে গেছেন যে বিএনপি হচ্ছে কোমর ভাঙা, হাঁটুভাঙা দল। আমি জাস্ট তাঁকে কোট করেছি। কোমর ভাঙার কথা আমি বলিনি, জাফরউল্লাহ বলেছেন।’
জাতীয় পার্টি কী ভূমিকা রাখবে পারবে—জানতে চাইলে কাদের বলেন, সংসদ চলুক। যখন বাগ্বিতণ্ডা হবে, পয়েন্ট অব অর্ডারে কথা হবে তখন বুঝতে পারবেন।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) আসেনি কেন? আমরা আসতে দিইনি, এটা হাস্যকর। বিএনপিকে নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই। কারণ, তারা যা মুখে বলছে, তা দেখাতে পারেনি। দেশের মানুষকে তারা আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। মানুষ সম্পৃক্ত হলে আন্দোলন সফল হয়।’
নারী আসন: আওয়ামী লীগের ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা
দ্বাদশ সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের ৪৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত দিনে বেলা ৩টায় আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এসব মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। এ সময় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সর্বমোট ৪৮ জন সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। এই ৪৮ জনের প্রস্তাবক ও সমর্থক আছেন, যারা জাতীয় সংসদ সদস্য। এখানে আমাদের ১৪ দলের একজন, স্বতন্ত্র ও আমাদের দলের এই ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
এ সময় দ্বাদশ সংসদের হুইপ আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে