ঢাবি সংবাদদাতা

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’

সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’

সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’
ঢাবি সংবাদদাতা

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’

সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’

সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে। দলটির একাধিক শীর্ষ নেতা এবং মাহফুজ ও আসিফের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, শিগগিরই তাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে পারেন।
মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে যোগ দিলে তাঁদের দায়িত্ব বা পদবি কী হবে, তা নিয়েও আলোচনা চলছে। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, মাহফুজ আলমকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। অন্যদিকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সদস্যসচিব পদমর্যাদার দায়িত্ব পেতে আগ্রহী বলে জানা গেছে। যদিও এসব বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে আসতে চাইলে দল তাঁদের স্বাগত জানাবে বলে কয়েকবার জানিয়েছেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদের জন্য এনসিপির দরজা সব সময়ই উন্মুক্ত। তাঁরা চাইলে যেকোনো সময় দলে আসতে পারেন। এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
আগামী এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে মাহফুজ-আসিফ এনসিপিতে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির এক নেতা। ওই নেতা বলেন, তাঁরা কয়েক দিন হলো অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেছেন। এক সপ্তাহ বা ১০ দিনের মধ্যে একটা ঘোষণা আসতে পারে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের পর মাহফুজ ও আসিফ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আসিফ মাহমুদ ইতিমধ্যে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। মাহফুজ আলম লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা করছেন বলে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে। এ দুই আসনে এনসিপি এখন পর্যন্ত কোনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি। দলটি ১২৫টি আসনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেও এই দুটি আসন খালি রাখা হয়েছে। মাহফুজ এবং আসিফের জন্যই আসন দুটিতে এখন পর্যন্ত প্রার্থী দেওয়া হয়নি বলে মনে করছেন অনেকে।
মাহফুজ আলম, আসিফ মাহমুদ এবং এনসিপির নেতারা একই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁরা প্রায় প্রত্যেকেই ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক। এনসিপির অনেক নেতা মাহফুজ আলমকে ‘তাত্ত্বিক গুরু’ মনে করেন।
চব্বিশের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের শুরু থেকেই নাহিদ ইসলাম এবং আসিফ মাহমুদ উপদেষ্টা পদে ছিলেন। অন্যদিকে মাহফুজ আলম গত বছরের ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান। গত বছরের ১০ নভেম্বর তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন।
চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর ২৮ ফেব্রুয়ারি তাঁর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে এনসিপি। জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রনেতাদের বড় অংশ এনসিপিতে যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু মাহফুজ-আসিফ সরকারের অংশ হওয়ায় তাঁরা শুরুতেই এনসিপিতে যোগ দেননি। গত ১০ ডিসেম্বর তাঁরা অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেন। নির্বাচনী নানা হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে তাঁরা বিএনপি বা গণঅধিকার পরিষদে যুক্ত হবেন, এমন আলোচনাও ছিল। তবে শেষমেশ এই দুই নেতা এনসিপিতেই যোগ দিতে যাচ্ছেন বলে দাবি করেছে কয়েকটি সূত্র।
এনসিপির নেতারা বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে যাঁরা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের রাজনৈতিক দর্শনে মিল রয়েছে। তাই তাঁরা চান মাহফুজ-আসিফ অন্য কোনো দিলে না গিয়ে এনসিপিতেই আসুক।
এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও সহশিক্ষা সম্পাদক মাহাবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের বেশির ভাগ সদস্যই চান, তাঁরা (মাহফুজ-আসিফ) জুলাইয়ের শক্তি হিসেবে তাঁরা এনসিপিতেই আসুক। সেভাবেই আলোচনা চলছে৷
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনও একই ধরনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার দিন তিনি বলেন, মাহফুজ-আসিফ কোন দলের হয়ে নির্বাচন করবেন, সেটি তাঁদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তবে তাঁরা যদি এনসিপিতে যুক্ত হতে চান, দল তাঁদের স্বাগত জানাবে।
এনসিপির নেতারা বলছেন, মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে যুক্ত হলে দলটির রাজনৈতিক কৌশলেও পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষ করে বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনাও তখন নতুন মোড় নেবে। মাহফুজ-আসিফ দুজনেই চান এনসিপি বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করুক। সে ক্ষেত্রে তাঁরা এনসিপিতে এলে আন্দোলন-পরবর্তী রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্ব ও বড় দলগুলোর সমন্বয়ের যে আলোচনা চলছে, এনসিপি সেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।
সব মিলিয়ে মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পরবর্তী সিদ্ধান্ত শুধু এনসিপির নয়; বরং পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। তাঁদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা সেই অপেক্ষারই অবসান ঘটাবে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে। দলটির একাধিক শীর্ষ নেতা এবং মাহফুজ ও আসিফের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, শিগগিরই তাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে পারেন।
মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে যোগ দিলে তাঁদের দায়িত্ব বা পদবি কী হবে, তা নিয়েও আলোচনা চলছে। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, মাহফুজ আলমকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। অন্যদিকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সদস্যসচিব পদমর্যাদার দায়িত্ব পেতে আগ্রহী বলে জানা গেছে। যদিও এসব বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে আসতে চাইলে দল তাঁদের স্বাগত জানাবে বলে কয়েকবার জানিয়েছেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদের জন্য এনসিপির দরজা সব সময়ই উন্মুক্ত। তাঁরা চাইলে যেকোনো সময় দলে আসতে পারেন। এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
আগামী এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে মাহফুজ-আসিফ এনসিপিতে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির এক নেতা। ওই নেতা বলেন, তাঁরা কয়েক দিন হলো অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেছেন। এক সপ্তাহ বা ১০ দিনের মধ্যে একটা ঘোষণা আসতে পারে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের পর মাহফুজ ও আসিফ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আসিফ মাহমুদ ইতিমধ্যে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। মাহফুজ আলম লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা করছেন বলে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে। এ দুই আসনে এনসিপি এখন পর্যন্ত কোনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি। দলটি ১২৫টি আসনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেও এই দুটি আসন খালি রাখা হয়েছে। মাহফুজ এবং আসিফের জন্যই আসন দুটিতে এখন পর্যন্ত প্রার্থী দেওয়া হয়নি বলে মনে করছেন অনেকে।
মাহফুজ আলম, আসিফ মাহমুদ এবং এনসিপির নেতারা একই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁরা প্রায় প্রত্যেকেই ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক। এনসিপির অনেক নেতা মাহফুজ আলমকে ‘তাত্ত্বিক গুরু’ মনে করেন।
চব্বিশের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের শুরু থেকেই নাহিদ ইসলাম এবং আসিফ মাহমুদ উপদেষ্টা পদে ছিলেন। অন্যদিকে মাহফুজ আলম গত বছরের ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান। গত বছরের ১০ নভেম্বর তিনি উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন।
চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর ২৮ ফেব্রুয়ারি তাঁর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে এনসিপি। জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রনেতাদের বড় অংশ এনসিপিতে যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু মাহফুজ-আসিফ সরকারের অংশ হওয়ায় তাঁরা শুরুতেই এনসিপিতে যোগ দেননি। গত ১০ ডিসেম্বর তাঁরা অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করেন। নির্বাচনী নানা হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে তাঁরা বিএনপি বা গণঅধিকার পরিষদে যুক্ত হবেন, এমন আলোচনাও ছিল। তবে শেষমেশ এই দুই নেতা এনসিপিতেই যোগ দিতে যাচ্ছেন বলে দাবি করেছে কয়েকটি সূত্র।
এনসিপির নেতারা বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে যাঁরা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের রাজনৈতিক দর্শনে মিল রয়েছে। তাই তাঁরা চান মাহফুজ-আসিফ অন্য কোনো দিলে না গিয়ে এনসিপিতেই আসুক।
এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও সহশিক্ষা সম্পাদক মাহাবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের বেশির ভাগ সদস্যই চান, তাঁরা (মাহফুজ-আসিফ) জুলাইয়ের শক্তি হিসেবে তাঁরা এনসিপিতেই আসুক। সেভাবেই আলোচনা চলছে৷
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনও একই ধরনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার দিন তিনি বলেন, মাহফুজ-আসিফ কোন দলের হয়ে নির্বাচন করবেন, সেটি তাঁদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তবে তাঁরা যদি এনসিপিতে যুক্ত হতে চান, দল তাঁদের স্বাগত জানাবে।
এনসিপির নেতারা বলছেন, মাহফুজ ও আসিফ এনসিপিতে যুক্ত হলে দলটির রাজনৈতিক কৌশলেও পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষ করে বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনাও তখন নতুন মোড় নেবে। মাহফুজ-আসিফ দুজনেই চান এনসিপি বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করুক। সে ক্ষেত্রে তাঁরা এনসিপিতে এলে আন্দোলন-পরবর্তী রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্ব ও বড় দলগুলোর সমন্বয়ের যে আলোচনা চলছে, এনসিপি সেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।
সব মিলিয়ে মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পরবর্তী সিদ্ধান্ত শুধু এনসিপির নয়; বরং পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। তাঁদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা সেই অপেক্ষারই অবসান ঘটাবে বলে মনে করছেন রাজনীতিসংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক ন
০৮ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবসটি আমাদের কাছে খুব ভারাক্রান্ত। কারণ স্বাধীনতা পাওয়ার ঠিক দুই দিন আগে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে, একটা নীল নকশার মাধ্যমে, একটা জাতিকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করে দেওয়ার একটা চক্রান্ত ছিল সেটা। দুর্ভাগ্য আমাদের যে, যারা পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সেদিন যোগসাজশ করেছিল, তাদের প্রতিনিধি হয়ে এসে বাড়িতে বাড়িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারগুলোতে অথবা তাদের বাড়ি থেকে যারা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, তারা ছিল কিন্তু বাঙালি সন্তান। আজকে আমরা খুব ভালো করে জানি যে, তারা কারা ছিলেন?’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের ইতিহাস প্রমাণ করে, তখনকার সেই রাজনৈতিক শক্তি, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তারাই সেদিন আমাদের সেই সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই। কারণ বারবার এই চক্রান্ত ষড়যন্ত্র হয়েছে, বারবার এই দেশের মানুষের ওপরে আঘাত এসেছে এবং তারা যেন মেধার ভিত্তিতে জেগে উঠতে না পারে, যেন তারা জ্ঞানে বিজ্ঞানে উপরে উঠতে না পারে, শিক্ষায় দীক্ষায় জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে না পারে, সেই চেষ্টাটা তখন করা হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের ১৫ বছরেও ‘ভিন্ন অঙ্গিকে’ এই চেষ্টার ধারাবাহিকতা ছিল অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে গেছে, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা দুর্বল হয়েছে, আমরা আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে পর্যুদস্ত করে ফেলা হয়েছে। আমরা সবসময় এই চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র আমাদের এই জাতির বিরুদ্ধে আমরা দেখছি।
ভয় দেখিয়ে গণতন্ত্রের সৈনিকদের স্তব্ধ করে দিতে চায়
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস স্মরণে বিএনপির উদ্যোগে রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই আলোচনা সভায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে হত্যা চেষ্টার মধ্য দিয়ে দেশে ‘ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা চলছে’ বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে নির্বাচনের যখন তফসিল ঘোষণা হলো, তখনই হত্যা করার চেষ্টা করা হলো হাদিকে. . একজন সৈনিক যে ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। একটা ভয় আবার শুরু করতে চেয়েছে, যে ভয় ১৫ বছর আওয়ামী লীগ দেখিয়েছে— ভয় দেখিয়ে দেশ শাসন করার চেষ্টা করেছে, চাপ সৃষ্টি করেছে। আবার সেই ভয় দেখিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের সৈনিকদের স্তব্ধ করে দিতে চায়। কিন্তু ইতিহাস বলে বিএনপি ভয়ে কখনও দমে যায় না।’
আলোচনায় সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবসটি আমাদের কাছে খুব ভারাক্রান্ত। কারণ স্বাধীনতা পাওয়ার ঠিক দুই দিন আগে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে, একটা নীল নকশার মাধ্যমে, একটা জাতিকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করে দেওয়ার একটা চক্রান্ত ছিল সেটা। দুর্ভাগ্য আমাদের যে, যারা পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সেদিন যোগসাজশ করেছিল, তাদের প্রতিনিধি হয়ে এসে বাড়িতে বাড়িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারগুলোতে অথবা তাদের বাড়ি থেকে যারা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, তারা ছিল কিন্তু বাঙালি সন্তান। আজকে আমরা খুব ভালো করে জানি যে, তারা কারা ছিলেন?’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের ইতিহাস প্রমাণ করে, তখনকার সেই রাজনৈতিক শক্তি, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তারাই সেদিন আমাদের সেই সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই। কারণ বারবার এই চক্রান্ত ষড়যন্ত্র হয়েছে, বারবার এই দেশের মানুষের ওপরে আঘাত এসেছে এবং তারা যেন মেধার ভিত্তিতে জেগে উঠতে না পারে, যেন তারা জ্ঞানে বিজ্ঞানে উপরে উঠতে না পারে, শিক্ষায় দীক্ষায় জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে না পারে, সেই চেষ্টাটা তখন করা হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের ১৫ বছরেও ‘ভিন্ন অঙ্গিকে’ এই চেষ্টার ধারাবাহিকতা ছিল অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে গেছে, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা দুর্বল হয়েছে, আমরা আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে পর্যুদস্ত করে ফেলা হয়েছে। আমরা সবসময় এই চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র আমাদের এই জাতির বিরুদ্ধে আমরা দেখছি।
ভয় দেখিয়ে গণতন্ত্রের সৈনিকদের স্তব্ধ করে দিতে চায়
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস স্মরণে বিএনপির উদ্যোগে রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই আলোচনা সভায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে হত্যা চেষ্টার মধ্য দিয়ে দেশে ‘ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা চলছে’ বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে নির্বাচনের যখন তফসিল ঘোষণা হলো, তখনই হত্যা করার চেষ্টা করা হলো হাদিকে. . একজন সৈনিক যে ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। একটা ভয় আবার শুরু করতে চেয়েছে, যে ভয় ১৫ বছর আওয়ামী লীগ দেখিয়েছে— ভয় দেখিয়ে দেশ শাসন করার চেষ্টা করেছে, চাপ সৃষ্টি করেছে। আবার সেই ভয় দেখিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের সৈনিকদের স্তব্ধ করে দিতে চায়। কিন্তু ইতিহাস বলে বিএনপি ভয়ে কখনও দমে যায় না।’
আলোচনায় সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক ন
০৮ মার্চ ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক ন
০৮ মার্চ ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক ন
০৮ মার্চ ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ঘিরে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁরা কোন দলে যুক্ত হবেন—এ নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনায় এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নামই সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারাই মুক্তির ঠিক আগে জাতির সূর্য সন্তানদেরকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল— এ বিষয়টি হালকা করে দেখার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে