নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগকে শেখ মুজিবুর রহমান মেরে দাফন-কাফন করে বাকশালের নাম করে কবর দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই বাকশালের কেবিনেটের সদস্য আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন না। জিয়াউর রহমান দুইটা দল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটা হলো বিএনপি, আরেকটা আওয়ামী লীগ।
আজ মঙ্গলবার এক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
আলাল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই বিভিন্ন নাম ধারণ করেছে। প্রথমে ছিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, তারপরে আওয়ামী লীগ, তারপরে বাকশাল, আর বর্তমানে আবার আওয়ামী লীগ নাম নিয়েছে।’
আলাল আরও বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন জিয়াউর রহমান। এ কারণে বলেছি, শুধু বিএনপি নয় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তম। যদি তাই না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা আজকের আওয়ামী লীগ ফেরত পেতেন না। জিয়াউর রহমানের কারণেই ফেরত পেয়েছেন। এ কারণে শেখ হাসিনার কৃতজ্ঞতা বোধ থাকা উচিত। আর না করলে নাই।’
আওয়ামী লীগ যত কিছুই করুক না কেন জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলতে পারবে না। কারণ, তাঁর নাম এ দেশের জনগণ হৃদয়ে ধারণ করে বলে জানান মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে পদ্মা সেতু নিয়ে এত চেঁচামেচি করছে, সেই পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটিতে আওয়ামী লীগের কোনো নেতার নাম নাই। এমনকি ওবায়দুল কাদেরেরও নাম নাই। সব সরকারি কর্মকর্তার নাম দিয়েছে। শেখ হাসিনা তো নিজের দলের লোকদেরও বিশ্বাস করেন না।’
যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম প্রমুখ।
আওয়ামী লীগকে শেখ মুজিবুর রহমান মেরে দাফন-কাফন করে বাকশালের নাম করে কবর দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই বাকশালের কেবিনেটের সদস্য আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন না। জিয়াউর রহমান দুইটা দল প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটা হলো বিএনপি, আরেকটা আওয়ামী লীগ।
আজ মঙ্গলবার এক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
আলাল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই বিভিন্ন নাম ধারণ করেছে। প্রথমে ছিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, তারপরে আওয়ামী লীগ, তারপরে বাকশাল, আর বর্তমানে আবার আওয়ামী লীগ নাম নিয়েছে।’
আলাল আরও বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন জিয়াউর রহমান। এ কারণে বলেছি, শুধু বিএনপি নয় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তম। যদি তাই না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা আজকের আওয়ামী লীগ ফেরত পেতেন না। জিয়াউর রহমানের কারণেই ফেরত পেয়েছেন। এ কারণে শেখ হাসিনার কৃতজ্ঞতা বোধ থাকা উচিত। আর না করলে নাই।’
আওয়ামী লীগ যত কিছুই করুক না কেন জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলতে পারবে না। কারণ, তাঁর নাম এ দেশের জনগণ হৃদয়ে ধারণ করে বলে জানান মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে পদ্মা সেতু নিয়ে এত চেঁচামেচি করছে, সেই পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটিতে আওয়ামী লীগের কোনো নেতার নাম নাই। এমনকি ওবায়দুল কাদেরেরও নাম নাই। সব সরকারি কর্মকর্তার নাম দিয়েছে। শেখ হাসিনা তো নিজের দলের লোকদেরও বিশ্বাস করেন না।’
যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগে