নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অনেক গুরুতর। তিনি কঠিন অবস্থায় আছেন। তাঁর মুখ ও পায়ুপথ দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। যেকোনো সময় তিনি চলে যেতে পারেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে আজকেই বিদেশে পাঠানো দরকার বলে জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার সকালে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে বেগম খালেদা জিয়ার জামিনে মুক্তি ও সুচিকিৎসা বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এ কথা বলেন।
খালেদা জিয়ার রোগের বিষয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, 'খালেদা জিয়ার মুখ দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। পায়ুপথ দিয়ে রক্তপাত হয়েছে, ব্লাডপ্রেশার ভয়ানকভাবে ফল করেছে। আমি যখন গিয়েছে দেখলাম কালকেও উনাকে রক্ত দেওয়া হচ্ছিল। রক্ত দিয়ে তাঁকে কৃত্রিমভাবে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।' আমি তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত ফাইলের প্রতিটি লাইন পড়েছি।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, 'খালেদা জিয়া কয়দিন বাঁচবেন সেটা আমি বলতে পারব না। এটা বলতে পারি, তিনি ক্রান্তিকালে আছেন। তাঁকে হত্যা করা হচ্ছে। এই হত্যার জন্য আমাদের আইনমন্ত্রী হুকুমের আসামি হবেন। প্রধানমন্ত্রীও হুকুমের আসামি হবেন। খালেদা জিয়া কঠিন অবস্থায় আছেন, যেকোনো সময় চলে যেতে পারেন।'
চিকিৎসা বিষয়ে তিনি বলেন, 'বিদেশে চিকিৎসা করার লোক আমি না। এই ক্ষেত্রে আমি মনে করি, দ্বিতীয় কোনো পথ নেই। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা এখানে হওয়ার উপায় নেই। তাঁকে বাইরে পাঠাতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব পাঠাতে হবে, আজ-কালের মধ্যেই। তা না হলে জাতি কলঙ্কিত হবে। এর জন্য দায়ী হবেন প্রধানমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী এবং চার বিচারপতি।'
এদিকে মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) রাতে গুলশানের এভারকেয়ার হাসপাতালে বেগম খালেদা জিয়াকে দেখে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখন ভালো আছেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গিয়েছিল। বিপদের সম্ভাবনা দেখার পর চিকিৎসকেরা ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) রক্ত দিয়েছে। বিএনপির মহাসচিব বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) এখন হাঁটাহাঁটি করছেন। তিনি অনেকটা ভালো আছেন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর পরিচালনায় সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সমন্বয়ক শহিদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অনেক গুরুতর। তিনি কঠিন অবস্থায় আছেন। তাঁর মুখ ও পায়ুপথ দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। যেকোনো সময় তিনি চলে যেতে পারেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে আজকেই বিদেশে পাঠানো দরকার বলে জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার সকালে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে বেগম খালেদা জিয়ার জামিনে মুক্তি ও সুচিকিৎসা বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এ কথা বলেন।
খালেদা জিয়ার রোগের বিষয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, 'খালেদা জিয়ার মুখ দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। পায়ুপথ দিয়ে রক্তপাত হয়েছে, ব্লাডপ্রেশার ভয়ানকভাবে ফল করেছে। আমি যখন গিয়েছে দেখলাম কালকেও উনাকে রক্ত দেওয়া হচ্ছিল। রক্ত দিয়ে তাঁকে কৃত্রিমভাবে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।' আমি তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত ফাইলের প্রতিটি লাইন পড়েছি।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, 'খালেদা জিয়া কয়দিন বাঁচবেন সেটা আমি বলতে পারব না। এটা বলতে পারি, তিনি ক্রান্তিকালে আছেন। তাঁকে হত্যা করা হচ্ছে। এই হত্যার জন্য আমাদের আইনমন্ত্রী হুকুমের আসামি হবেন। প্রধানমন্ত্রীও হুকুমের আসামি হবেন। খালেদা জিয়া কঠিন অবস্থায় আছেন, যেকোনো সময় চলে যেতে পারেন।'
চিকিৎসা বিষয়ে তিনি বলেন, 'বিদেশে চিকিৎসা করার লোক আমি না। এই ক্ষেত্রে আমি মনে করি, দ্বিতীয় কোনো পথ নেই। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা এখানে হওয়ার উপায় নেই। তাঁকে বাইরে পাঠাতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব পাঠাতে হবে, আজ-কালের মধ্যেই। তা না হলে জাতি কলঙ্কিত হবে। এর জন্য দায়ী হবেন প্রধানমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী এবং চার বিচারপতি।'
এদিকে মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) রাতে গুলশানের এভারকেয়ার হাসপাতালে বেগম খালেদা জিয়াকে দেখে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখন ভালো আছেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গিয়েছিল। বিপদের সম্ভাবনা দেখার পর চিকিৎসকেরা ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) রক্ত দিয়েছে। বিএনপির মহাসচিব বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) এখন হাঁটাহাঁটি করছেন। তিনি অনেকটা ভালো আছেন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর পরিচালনায় সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সমন্বয়ক শহিদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নির্বাচনে যাওয়ার আগে জুলাই হত্যাকাণ্ডের দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম এবং জুলাই সনদের বাস্তবায়ন দেখতে চায় জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। যেকোনো সময়ের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্যে...
২ ঘণ্টা আগে‘বৈষম্যবিরোধী’ ও ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন আর অস্তিত্ব নেই, এমন মন্তব্য করেছেন সদ্যগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এরপর এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের দুই নেতা।
৩ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচনহীন পরিস্থিতি দীর্ঘ হোক, এটা চায় না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তবে দলটি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সরাসরি ভোটের পরিবর্তে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে করার দাবি জানিয়েছে। দলের আমির ও চরমোনাইয়ের পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম আজ শুক্রবার (৭ মার্চ) এক ইফতার মাহফিলে এ দাবি জানান।
৬ ঘণ্টা আগে