নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র জনতার বিপ্লবকে ‘রোম্যান্টিক রেভল্যুশন’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান। তিনি বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্র–জনতার যে বিপ্লব হয়েছে, আমি বিশ্বাস করি, এই বিজয় একটি রোম্যান্টিক রেভল্যুশন।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ভাষাসৈনিক ও রাজনীতিবিদ অলি আহাদের ১২ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্মরণ সভার আয়োজন করেছেন ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল) এবং অলি আহাদ স্মৃতি সংসদ।
রোম্যান্টিক রেভল্যুশন বলতে ১৭৮০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে ইউরোপে সাহিত্য বা সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে বোঝানো হয়। এই সময়ের লেখক–কবিরা ইংল্যান্ড এবং বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। তাঁদের কণ্ঠস্বর ইংরেজি সাহিত্যকে প্রতিনিধিত্ব করে। উইলিয়াম ব্লেক, স্যামুয়েল কোলরিজ, উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের মতো ইংরেজ কবিরা এই আন্দোলনের পুরোধা। যদিও তাঁদের মৃত্যুর ৬০ বছর পর এই শব্দবন্ধটি প্রচলিত হয়। একই সময়ে, ব্রন্টি বোন এবং জেন অস্টিনসহ অনেক নারী লেখক খ্যাতি অর্জন করেন। ক্ষমতা, মতাদর্শ, লিঙ্গবৈষম্য এবং নিপীড়নের মতো বিষয়গুলো তাঁরা রোম্যান্টিকস বা রোম্যান্টিসিজমের আড়ালে উপস্থাপন করে গেছেন। টিমোথি সি ডব্লিউ ব্ল্যানিং ‘দ্য রোম্যান্টিক রেভল্যুশন’ নামে একটি বইও লিখেছেন।
মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা যে প্রক্রিয়ার ভেতরে আছি, সত্যিকার মুক্তির জন্য মানুষ যেভাবে জীবনকে বিসর্জন দিয়েছেন; আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সে আন্দোলন বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আজকে এসে আমার মনে হয়েছে, আমরা সেই রোম্যান্টিক রেভল্যুশনের ধারাবাহিকতাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘দেশের মানুষ লড়াই করে স্বৈরাচারকে হারিয়েছে। দেশ আজকে এমনভাবে পচে গেছে সে জন্য সংস্কার করতে হবে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘পুরোনো প্রতিহিংসায় বাংলাদেশের রাজনীতি আর ফিরবে না। কোনো সাম্রাজ্যবাদীর কাছে এ জাতি আর মাথা নত করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের বিজয়কে আমাদের ধারণ করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অলি আহাদ সাহেব বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। দেশে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার এখনো পতন হয়নি। এই ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থাকে ভাঙতে হবে। দেশকে এখন একটা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে।’
স্মরণ সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, কবি আব্দুল হাই সিকদার, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পার্টির (এনজিপি) সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।
ছাত্র জনতার বিপ্লবকে ‘রোম্যান্টিক রেভল্যুশন’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান। তিনি বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্র–জনতার যে বিপ্লব হয়েছে, আমি বিশ্বাস করি, এই বিজয় একটি রোম্যান্টিক রেভল্যুশন।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ভাষাসৈনিক ও রাজনীতিবিদ অলি আহাদের ১২ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্মরণ সভার আয়োজন করেছেন ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল) এবং অলি আহাদ স্মৃতি সংসদ।
রোম্যান্টিক রেভল্যুশন বলতে ১৭৮০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে ইউরোপে সাহিত্য বা সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে বোঝানো হয়। এই সময়ের লেখক–কবিরা ইংল্যান্ড এবং বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। তাঁদের কণ্ঠস্বর ইংরেজি সাহিত্যকে প্রতিনিধিত্ব করে। উইলিয়াম ব্লেক, স্যামুয়েল কোলরিজ, উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের মতো ইংরেজ কবিরা এই আন্দোলনের পুরোধা। যদিও তাঁদের মৃত্যুর ৬০ বছর পর এই শব্দবন্ধটি প্রচলিত হয়। একই সময়ে, ব্রন্টি বোন এবং জেন অস্টিনসহ অনেক নারী লেখক খ্যাতি অর্জন করেন। ক্ষমতা, মতাদর্শ, লিঙ্গবৈষম্য এবং নিপীড়নের মতো বিষয়গুলো তাঁরা রোম্যান্টিকস বা রোম্যান্টিসিজমের আড়ালে উপস্থাপন করে গেছেন। টিমোথি সি ডব্লিউ ব্ল্যানিং ‘দ্য রোম্যান্টিক রেভল্যুশন’ নামে একটি বইও লিখেছেন।
মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা যে প্রক্রিয়ার ভেতরে আছি, সত্যিকার মুক্তির জন্য মানুষ যেভাবে জীবনকে বিসর্জন দিয়েছেন; আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সে আন্দোলন বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আজকে এসে আমার মনে হয়েছে, আমরা সেই রোম্যান্টিক রেভল্যুশনের ধারাবাহিকতাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘দেশের মানুষ লড়াই করে স্বৈরাচারকে হারিয়েছে। দেশ আজকে এমনভাবে পচে গেছে সে জন্য সংস্কার করতে হবে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘পুরোনো প্রতিহিংসায় বাংলাদেশের রাজনীতি আর ফিরবে না। কোনো সাম্রাজ্যবাদীর কাছে এ জাতি আর মাথা নত করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের বিজয়কে আমাদের ধারণ করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অলি আহাদ সাহেব বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। দেশে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার এখনো পতন হয়নি। এই ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থাকে ভাঙতে হবে। দেশকে এখন একটা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে।’
স্মরণ সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, কবি আব্দুল হাই সিকদার, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পার্টির (এনজিপি) সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
৬ ঘণ্টা আগে