নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক দফা দাবিতে এবার দুই দিনের রোডমার্চ করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। আজ বুধবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, এক দফা দাবিতে আপাতত দুই দিনের রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। এর মধ্যে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর রংপুর থেকে দিনাজপুর, ১৭ সেপ্টেম্বর বগুড়া থেকে রাজশাহীতে রোডমার্চ করা হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবাদ সম্মেলনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ‘পরবর্তী ধাপের কর্মসূচি পরে ঘোষণা করা হবে। ধারাবাহিক কর্মসূচির মাধ্যমে এই সরকারের পতন হবে।’
যুবদল সভাপতি বলেন, রংপুরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে রোডমার্চ শুরু হবে। মাঝপথে কয়েকটি পথসভা হবে এবং দিনাজপুরে সমাবেশের মাধ্যমে প্রথম দিনের কর্মসূচি শেষ হবে। একইভাবে দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি বগুড়া থেকে শুরু হয়ে রাজশাহীতে গিয়ে শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিতি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, যুবদলের যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুনসহ আরও অনেকে।
তিন সংগঠনের সূত্র বলছে, ১০ সাংগঠনিক বিভাগে তারুণ্যের রোডমার্চ করবে বিএনপির তিন সংগঠন। ১৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ছয় সাংগঠনিক বিভাগে পাঁচটি রোডমার্চ করবে। ২১ সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার হয়ে সিলেট, ২৬ সেপ্টেম্বর ঝিনাইদহ থেকে যশোর হয়ে খুলনা এবং ৩০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা, ফেনী হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রোডমার্চ করার কথা রয়েছে, যা পরবর্তী সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। প্রথম দফায় এই কর্মসূচি শেষ হলে দ্বিতীয় দফায় বরিশাল, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে রোডমার্চ হবে। সবশেষ রোডমার্চ হবে ঢাকায়।
এক দফা দাবিতে এবার দুই দিনের রোডমার্চ করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। আজ বুধবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, এক দফা দাবিতে আপাতত দুই দিনের রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। এর মধ্যে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর রংপুর থেকে দিনাজপুর, ১৭ সেপ্টেম্বর বগুড়া থেকে রাজশাহীতে রোডমার্চ করা হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবাদ সম্মেলনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ‘পরবর্তী ধাপের কর্মসূচি পরে ঘোষণা করা হবে। ধারাবাহিক কর্মসূচির মাধ্যমে এই সরকারের পতন হবে।’
যুবদল সভাপতি বলেন, রংপুরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে রোডমার্চ শুরু হবে। মাঝপথে কয়েকটি পথসভা হবে এবং দিনাজপুরে সমাবেশের মাধ্যমে প্রথম দিনের কর্মসূচি শেষ হবে। একইভাবে দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি বগুড়া থেকে শুরু হয়ে রাজশাহীতে গিয়ে শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিতি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, যুবদলের যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুনসহ আরও অনেকে।
তিন সংগঠনের সূত্র বলছে, ১০ সাংগঠনিক বিভাগে তারুণ্যের রোডমার্চ করবে বিএনপির তিন সংগঠন। ১৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ছয় সাংগঠনিক বিভাগে পাঁচটি রোডমার্চ করবে। ২১ সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার হয়ে সিলেট, ২৬ সেপ্টেম্বর ঝিনাইদহ থেকে যশোর হয়ে খুলনা এবং ৩০ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা, ফেনী হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রোডমার্চ করার কথা রয়েছে, যা পরবর্তী সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। প্রথম দফায় এই কর্মসূচি শেষ হলে দ্বিতীয় দফায় বরিশাল, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে রোডমার্চ হবে। সবশেষ রোডমার্চ হবে ঢাকায়।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৪ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে