নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে ‘ফ্যাসিবাদের প্রোডাক্ট’ আখ্যায়িত করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তাঁর পদত্যাগের কথা বলে বড় ধরনের সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করা যাবে না।
রাষ্ট্রপতিকে সরানোর দাবির পক্ষে রাজি করাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির যখন বিএনপির বৈঠক চলার মধ্যে আজ শনিবার বিকেলে ডেঙ্গু নিয়ে প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কোনো সাংবিধানিক শূন্যতা যাতে সৃষ্টি না হয়, এ জন্য অনেক চিন্তা করে আমাদের কাজ করতে হবে। অল্প শূন্যতা হলে সেই শূন্যতা ভরাট করা যায়। কিন্তু বড় শূন্যতা হলে সেটা ভরাট করা মুশকিল হয়। এখানে শেখ হাসিনার পতনে যাঁরা অসন্তুষ্ট হয়েছেন, বাংলাদেশের ভেতরের কিছু মানুষ ও বাইরের লোকজন নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্তে মেতে উঠবে।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দেওয়া। সেই নির্বাচনের ব্যবস্থা করা দরকার।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণ তো সংস্কার চায়, শেখ হাসিনার বিচার বিভাগ জনগণ চায় না, শেখ হাসিনার প্রশাসন জনগণ চায় না, শেখ হাসিনার পুলিশ জনগণ চায় না, যে পুলিশ মানবদরদি হবে, যে জনপ্রশাসন জনগণের কল্যাণে আসবে জনগণ সেই প্রশাসন চায়—এগুলো সংস্কার করতে কত দিন সময় লাগবে? বিচার বিভাগ হচ্ছে মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল। এটা সংস্কার করতে কত দিন সময় লাগবে? বেশি দিন তো সময় লাগার কথা নয়।’
এসময় বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ফখরুল ইসলাম রবিন, ডা. জাহিদুল কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে ‘ফ্যাসিবাদের প্রোডাক্ট’ আখ্যায়িত করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তাঁর পদত্যাগের কথা বলে বড় ধরনের সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করা যাবে না।
রাষ্ট্রপতিকে সরানোর দাবির পক্ষে রাজি করাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির যখন বিএনপির বৈঠক চলার মধ্যে আজ শনিবার বিকেলে ডেঙ্গু নিয়ে প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কোনো সাংবিধানিক শূন্যতা যাতে সৃষ্টি না হয়, এ জন্য অনেক চিন্তা করে আমাদের কাজ করতে হবে। অল্প শূন্যতা হলে সেই শূন্যতা ভরাট করা যায়। কিন্তু বড় শূন্যতা হলে সেটা ভরাট করা মুশকিল হয়। এখানে শেখ হাসিনার পতনে যাঁরা অসন্তুষ্ট হয়েছেন, বাংলাদেশের ভেতরের কিছু মানুষ ও বাইরের লোকজন নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্তে মেতে উঠবে।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দেওয়া। সেই নির্বাচনের ব্যবস্থা করা দরকার।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণ তো সংস্কার চায়, শেখ হাসিনার বিচার বিভাগ জনগণ চায় না, শেখ হাসিনার প্রশাসন জনগণ চায় না, শেখ হাসিনার পুলিশ জনগণ চায় না, যে পুলিশ মানবদরদি হবে, যে জনপ্রশাসন জনগণের কল্যাণে আসবে জনগণ সেই প্রশাসন চায়—এগুলো সংস্কার করতে কত দিন সময় লাগবে? বিচার বিভাগ হচ্ছে মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল। এটা সংস্কার করতে কত দিন সময় লাগবে? বেশি দিন তো সময় লাগার কথা নয়।’
এসময় বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ফখরুল ইসলাম রবিন, ডা. জাহিদুল কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
৮ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১২ ঘণ্টা আগে