নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ইস্যুতে প্রতিবেশী দেশ ভারতের ভূমিকাকে ‘অবন্ধুসুলভ’ আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি। রাজ রোববার রাজধানী ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে এই অবস্থা ব্যক্ত করে বিএনপি।
গভীর উদ্বেগ ও বিস্ময় প্রকাশ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘দুনিয়া কাঁপানো ছাত্র-জনতার অভাবনীয় তুমুল আন্দোলনে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা আপনার দেশে পালিয়ে যাওয়ার পর আপনারা তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন। অতঃপর আপনার দেশের অতি উগ্রবাদী নেতৃবৃন্দ এবং বিশেষ করে কতিপয় সংবাদমাধ্যম ও মিডিয়া বাংলাদেশের এই গণশত্রু হাসিনা ওয়াজেদকে পুনরায় পুনর্বাসন এবং বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অস্থিতিশীল করবার নিমিত্তে একের পর এক অজ্ঞ-অর্বাচীনের ন্যায় কাজ করে যাচ্ছে। যাতে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের বন্ধুত্ব ছিল হাসিনার সঙ্গে, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে নয়।’
এতে আরও বলা হয়, ‘হাসিনা এখন বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিরুদ্ধ হুমকি হয়ে উঠেছেন। একদিকে তিনি বাংলাদেশের ভিন্ন দল-মতের মানুষদের ঘরবাড়ি, সম্পত্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার হুকুম দিচ্ছেন। অপর দিকে যারা তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে, তাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছেন। ভারতের নিরাপদে আশ্রয়ে থেকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার এই অপচেষ্টা বাংলাদেশের জনগণ ইতিবাচকভাবে নিচ্ছে না।’
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আপনি সম্যক অবগত আছেন যে গত ২ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। নৈতিক পদস্খলনের কারণে ইসকন থেকে বহিষ্কৃত সাবেক নেতা শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে উগ্র হিন্দুত্ববাদী হাজার হাজার মানুষ যখন রাষ্ট্রীয় মদদ ও প্রশ্রয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা করছিল তখন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে আপনার দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।’
এতে আরও বলা হয়, ‘প্রাপ্ত বিবরণগুলো চূড়ান্তভাবে প্রমাণ করে যে পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রধান ফটক ভেঙে বিক্ষোভকারীদের প্রাঙ্গণে আক্রমণ করার সম্মতি দেওয়া হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ায় স্থানীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে, তারা জাতীয় পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের অভ্যন্তরে সম্পত্তিরও ক্ষতি করে। দুঃখজনকভাবে, প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যদের শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় না থাকতে দেখা গেছে। এটি কূটনৈতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক আইনের একটি গুরুতর লঙ্ঘন। একই সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিয়েনা কনভেনশন, ১৯৬১-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এহেন ন্যক্কারজনক বিস্ময়কর ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলেও আপনার সরকারের নীরবতায় বাংলাদেশের জনগণ হতাশ। আমরা পরস্পরের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধাশীল। আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের ভিত্তি হবে সমতা, পরস্পরের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস এবং সম্মান প্রদর্শনের ওপর।’
সার্বভৌম কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের শামিল উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘ভারতের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ বাংলাদেশের জনগণের প্রতি অবজ্ঞাস্বরূপ বলে—আমরা চাই, ভারত সরকার ভারতীয় মিডিয়া আউটলেটগুলোকে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের মাধ্যমে ভারতীয় সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার আদর্শ প্রচার করতে পরামর্শ দেবে।’
স্মারকলিপিতে বিএনপি আরও বলেছে, ‘আমরা আশা করি, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, অপতথ্য বন্ধ করতে ভারতীয় সরকার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরে বিএনপির স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য দেশগুলোর মধ্যে একটি স্থিতিশীল, পারস্পরিক শ্রদ্ধাপূর্ণ অংশীদারত্ব অপরিহার্য। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাতিসংঘের সনদের নীতির ওপর ভিত্তি করে সকল সদস্যের সার্বভৌম সমতার ভিত্তিতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় হাইকমিশনে স্মারকলিপি দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এই তিন সংগঠনের নেতারা। যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমরা ভারতীয় হাইকমিশনে স্মারকলিপি দিয়েছি। আমরা কোনো প্রকার অশান্তিতে বিশ্বাসী না, আমরা সহনশীল। আমাদের কোন প্রভু নেই, বন্ধু আছে। আমরা আগ্রাসনে বিশ্বাসী নই।’
যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেব।’
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, ‘ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর শান্তিরক্ষা মিশন বিষয়ে জ্ঞান না থাকলেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি ও বরখেলাপ বলে আমরা মনে করি। বাংলাদেশের জনগণের কথা যুবদলের-ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের কথা আমাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানের কথা আমরা জানিয়ে দিয়েছি। বাংলাদেশের মানুষের প্রতিবাদ দিয়ে আমরা এই পদযাত্রা ও স্মারকলিপি শেষ করেছি।’
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ইস্যুতে প্রতিবেশী দেশ ভারতের ভূমিকাকে ‘অবন্ধুসুলভ’ আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি। রাজ রোববার রাজধানী ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে এই অবস্থা ব্যক্ত করে বিএনপি।
গভীর উদ্বেগ ও বিস্ময় প্রকাশ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘দুনিয়া কাঁপানো ছাত্র-জনতার অভাবনীয় তুমুল আন্দোলনে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা আপনার দেশে পালিয়ে যাওয়ার পর আপনারা তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন। অতঃপর আপনার দেশের অতি উগ্রবাদী নেতৃবৃন্দ এবং বিশেষ করে কতিপয় সংবাদমাধ্যম ও মিডিয়া বাংলাদেশের এই গণশত্রু হাসিনা ওয়াজেদকে পুনরায় পুনর্বাসন এবং বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অস্থিতিশীল করবার নিমিত্তে একের পর এক অজ্ঞ-অর্বাচীনের ন্যায় কাজ করে যাচ্ছে। যাতে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের বন্ধুত্ব ছিল হাসিনার সঙ্গে, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে নয়।’
এতে আরও বলা হয়, ‘হাসিনা এখন বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিরুদ্ধ হুমকি হয়ে উঠেছেন। একদিকে তিনি বাংলাদেশের ভিন্ন দল-মতের মানুষদের ঘরবাড়ি, সম্পত্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার হুকুম দিচ্ছেন। অপর দিকে যারা তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে, তাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছেন। ভারতের নিরাপদে আশ্রয়ে থেকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার এই অপচেষ্টা বাংলাদেশের জনগণ ইতিবাচকভাবে নিচ্ছে না।’
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আপনি সম্যক অবগত আছেন যে গত ২ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। নৈতিক পদস্খলনের কারণে ইসকন থেকে বহিষ্কৃত সাবেক নেতা শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে উগ্র হিন্দুত্ববাদী হাজার হাজার মানুষ যখন রাষ্ট্রীয় মদদ ও প্রশ্রয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা করছিল তখন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে আপনার দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।’
এতে আরও বলা হয়, ‘প্রাপ্ত বিবরণগুলো চূড়ান্তভাবে প্রমাণ করে যে পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রধান ফটক ভেঙে বিক্ষোভকারীদের প্রাঙ্গণে আক্রমণ করার সম্মতি দেওয়া হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ায় স্থানীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে, তারা জাতীয় পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের অভ্যন্তরে সম্পত্তিরও ক্ষতি করে। দুঃখজনকভাবে, প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যদের শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় না থাকতে দেখা গেছে। এটি কূটনৈতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক আইনের একটি গুরুতর লঙ্ঘন। একই সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিয়েনা কনভেনশন, ১৯৬১-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এহেন ন্যক্কারজনক বিস্ময়কর ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলেও আপনার সরকারের নীরবতায় বাংলাদেশের জনগণ হতাশ। আমরা পরস্পরের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধাশীল। আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের ভিত্তি হবে সমতা, পরস্পরের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস এবং সম্মান প্রদর্শনের ওপর।’
সার্বভৌম কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের শামিল উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘ভারতের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ বাংলাদেশের জনগণের প্রতি অবজ্ঞাস্বরূপ বলে—আমরা চাই, ভারত সরকার ভারতীয় মিডিয়া আউটলেটগুলোকে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের মাধ্যমে ভারতীয় সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার আদর্শ প্রচার করতে পরামর্শ দেবে।’
স্মারকলিপিতে বিএনপি আরও বলেছে, ‘আমরা আশা করি, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, অপতথ্য বন্ধ করতে ভারতীয় সরকার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরে বিএনপির স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য দেশগুলোর মধ্যে একটি স্থিতিশীল, পারস্পরিক শ্রদ্ধাপূর্ণ অংশীদারত্ব অপরিহার্য। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাতিসংঘের সনদের নীতির ওপর ভিত্তি করে সকল সদস্যের সার্বভৌম সমতার ভিত্তিতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় হাইকমিশনে স্মারকলিপি দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এই তিন সংগঠনের নেতারা। যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমরা ভারতীয় হাইকমিশনে স্মারকলিপি দিয়েছি। আমরা কোনো প্রকার অশান্তিতে বিশ্বাসী না, আমরা সহনশীল। আমাদের কোন প্রভু নেই, বন্ধু আছে। আমরা আগ্রাসনে বিশ্বাসী নই।’
যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেব।’
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, ‘ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর শান্তিরক্ষা মিশন বিষয়ে জ্ঞান না থাকলেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি ও বরখেলাপ বলে আমরা মনে করি। বাংলাদেশের জনগণের কথা যুবদলের-ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের কথা আমাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানের কথা আমরা জানিয়ে দিয়েছি। বাংলাদেশের মানুষের প্রতিবাদ দিয়ে আমরা এই পদযাত্রা ও স্মারকলিপি শেষ করেছি।’
সমমনা ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এবং লেবার পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। শুরুতেই ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করে।
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রবল আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। গুঞ্জন রয়েছে, নতুন বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেন। বিএনপির সূত্রগুলো বলেছে, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এমনকি তারেক রহমানের জন্য বাড়িও খোঁজা হচ
১ দিন আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে রোডম্যাপ দিয়েছে, তা প্রলম্বিত রোডম্যাপ। জনগণ তা প্রত্যাশা করেনি
১ দিন আগেজিন-ভূতেরা ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে নেতা বানিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন
২ দিন আগে