মেহেদী হাসান, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
এক দিন পরই কাতারে শুরু হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবল। এই খেলাকে ঘিরে মেতে উঠেছে বিভিন্ন দলের সমর্থকেরা। সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে বিশ্বব্যাপী ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনা। এতে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশিরাও। আর এরই অংশ হিসেবে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতেও বাড়ছে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর সমর্থকদের উন্মাদনা, সেই সঙ্গে বেড়েছে পতাকা বিক্রি।
সমর্থকদের উচ্ছ্বাস ও উন্মাদনা বাড়াতে নানান দলের পতাকা বিক্রি করছেন এক বিক্রেতা। কদর বেড়েছে পতাকার। আবার প্রিয় দলের জার্সি পরে ঘুরছে অনেকেই।
আজ শুক্রবার সকালে পৌর শহরের নিমতলা মোড়ে দেখা মেলে লাঠিতে সারি সারি করে ঝুলিয়ে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশের পতাকা বিক্রি করছেন হিরা নামের এক বিক্রেতা। এসব পতাকার মধ্যে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকাই সবচেয়ে বেশি কিনছেন ফুটবলপ্রেমীরা। এ ছাড়া বিক্রির তালিকায় রয়েছে স্পেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের পতাকা। সমর্থকেরা এসব পতাকা নিজেদের বাড়ি ও দোকানে টাঙিয়ে প্রিয় দলটির প্রতি নিজেদের সমর্থনের জানান দিচ্ছেন।
পতাকা বিক্রেতা হিরা মিয়া ঢাকা থেকে পতাকা কিনে নিয়ে এসে এখানে বিক্রি করছেন। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা ঘুরে পতাকা বিক্রি করছেন তিনি। পতাকা বিক্রি করাই তাঁর ব্যবসা। বিশ্বকাপ কিংবা বিভিন্ন দিবসে ঘুরে ঘুরে পতাকা বিক্রি করে যা আয় হয়, তা দিয়েই চলে তাঁর সংসার।
হিরা বলেন, ‘বড় আকারের পতাকা বিক্রি হচ্ছে ১০০-২০০ টাকা দরে। মাঝারি সাইজের পতাকা ৭০ টাকা এবং ছোট আকারের পতাকা ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গেলোবারের তুলনায় এবার দাম বেশি হলেও পতাকা বিক্রিতে কোনো কমতি নেই।’
হিরা মিয়া আরও বলেন, ‘অন্য দলের পতাকার চেয়ে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকা লোকজন বেশি কিনছে। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই হাজার টাকার পতাকা বিক্রি করছি। তাতে দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লাভ হচ্ছে। আশা করছি খেলা শুরু হলে বেচাবিক্রি আরও বাড়বে।’
এদিকে পৌর শহরের দোকান ও বাড়ির ছাদে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন দলের পতাকা। খেলাঘরও আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের জার্সিতে ভরে উঠেছে। ফুটবলপ্রেমীরা এসব দোকানে আসছে এবং জার্সি ও পতাকা কিনছে।
জীবন নামের আর্জেন্টিনার এক সমর্থক বলেন, ‘আমি সব সময় আর্জেন্টিনার সমর্থক। এই দল আমার খুবই প্রিয়। যেদিন আর্জেন্টিনার খেলা হয়, সেদিন আমি সব কাজ বাদ দিয়ে প্রিয় দলের খেলা দেখি। আর কদিন পর বিশ্বকাপ। তাই আর্জেন্টিনার বড় একটা পতাকা কিনেছি। টাঙিয়ে রাখব।’
ব্রাজিলের সমর্থক দিলশাদ হোসেন বলেন, ‘ব্রাজিল আমার হৃদয়ে গাঁথা। প্রাইমারি থেকেই ফুটবলের রাজা পেলের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। মূলত তখন থেকেই ব্রাজিলের চরম ভক্ত আমি। আশা করছি এবার বিশ্বকাপ ব্রাজিল জিতবে।’
এক দিন পরই কাতারে শুরু হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবল। এই খেলাকে ঘিরে মেতে উঠেছে বিভিন্ন দলের সমর্থকেরা। সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে বিশ্বব্যাপী ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনা। এতে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশিরাও। আর এরই অংশ হিসেবে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতেও বাড়ছে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর সমর্থকদের উন্মাদনা, সেই সঙ্গে বেড়েছে পতাকা বিক্রি।
সমর্থকদের উচ্ছ্বাস ও উন্মাদনা বাড়াতে নানান দলের পতাকা বিক্রি করছেন এক বিক্রেতা। কদর বেড়েছে পতাকার। আবার প্রিয় দলের জার্সি পরে ঘুরছে অনেকেই।
আজ শুক্রবার সকালে পৌর শহরের নিমতলা মোড়ে দেখা মেলে লাঠিতে সারি সারি করে ঝুলিয়ে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশের পতাকা বিক্রি করছেন হিরা নামের এক বিক্রেতা। এসব পতাকার মধ্যে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকাই সবচেয়ে বেশি কিনছেন ফুটবলপ্রেমীরা। এ ছাড়া বিক্রির তালিকায় রয়েছে স্পেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের পতাকা। সমর্থকেরা এসব পতাকা নিজেদের বাড়ি ও দোকানে টাঙিয়ে প্রিয় দলটির প্রতি নিজেদের সমর্থনের জানান দিচ্ছেন।
পতাকা বিক্রেতা হিরা মিয়া ঢাকা থেকে পতাকা কিনে নিয়ে এসে এখানে বিক্রি করছেন। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা ঘুরে পতাকা বিক্রি করছেন তিনি। পতাকা বিক্রি করাই তাঁর ব্যবসা। বিশ্বকাপ কিংবা বিভিন্ন দিবসে ঘুরে ঘুরে পতাকা বিক্রি করে যা আয় হয়, তা দিয়েই চলে তাঁর সংসার।
হিরা বলেন, ‘বড় আকারের পতাকা বিক্রি হচ্ছে ১০০-২০০ টাকা দরে। মাঝারি সাইজের পতাকা ৭০ টাকা এবং ছোট আকারের পতাকা ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গেলোবারের তুলনায় এবার দাম বেশি হলেও পতাকা বিক্রিতে কোনো কমতি নেই।’
হিরা মিয়া আরও বলেন, ‘অন্য দলের পতাকার চেয়ে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকা লোকজন বেশি কিনছে। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই হাজার টাকার পতাকা বিক্রি করছি। তাতে দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লাভ হচ্ছে। আশা করছি খেলা শুরু হলে বেচাবিক্রি আরও বাড়বে।’
এদিকে পৌর শহরের দোকান ও বাড়ির ছাদে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন দলের পতাকা। খেলাঘরও আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের জার্সিতে ভরে উঠেছে। ফুটবলপ্রেমীরা এসব দোকানে আসছে এবং জার্সি ও পতাকা কিনছে।
জীবন নামের আর্জেন্টিনার এক সমর্থক বলেন, ‘আমি সব সময় আর্জেন্টিনার সমর্থক। এই দল আমার খুবই প্রিয়। যেদিন আর্জেন্টিনার খেলা হয়, সেদিন আমি সব কাজ বাদ দিয়ে প্রিয় দলের খেলা দেখি। আর কদিন পর বিশ্বকাপ। তাই আর্জেন্টিনার বড় একটা পতাকা কিনেছি। টাঙিয়ে রাখব।’
ব্রাজিলের সমর্থক দিলশাদ হোসেন বলেন, ‘ব্রাজিল আমার হৃদয়ে গাঁথা। প্রাইমারি থেকেই ফুটবলের রাজা পেলের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। মূলত তখন থেকেই ব্রাজিলের চরম ভক্ত আমি। আশা করছি এবার বিশ্বকাপ ব্রাজিল জিতবে।’
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪