ক্রীড়া ডেস্ক
জো ফ্রেজিয়ার, মোহাম্মদ আলীর পর এবার আরেক কিংবদন্তি বক্সার জর্জ ফোরম্যানও ত্যাগ করলেন পৃথিবীর মায়া। তিনজনই একে অপরের বিপক্ষে খেলে উপহার দিয়েছেন আইকনিক সব লড়াই। মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে জর্জ ফোরম্যানের ১৯৭৪ সালে ‘রাম্বল ইন দ্য জঙ্গল’ লড়াইটি তো ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ইভেন্ট। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে লড়াই করলেও অষ্টম রাউন্ডে নকআউট হয়ে শেষ পর্যন্ত আলীর কাছে হার মানেন ফোরম্যান। হারান হেভিওয়েট টাইটেলও।
তবে পরিসংখ্যানের বিচারে আলীর চেয়ে ঢের এগিয়ে ফোরম্যান। ক্যারিয়ারে ৭৬টি জয়ের মধ্যে ৬৮ ম্যাচই নকআউটে জিতেছেন তিনি। যা আলীর চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি। জীবনের অধ্যায়েও আলীর (৭৪) চেয়ে বেশি সময় কাটিয়েছেন ফোরম্যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
ইনস্টাগ্রামে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ফোরম্যানের পরিবার লিখেছে, ‘গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা জর্জ ফোরম্যান সিনিয়রের মৃত্যুর সংবাদ জানাচ্ছি। পরিবারকে পাশে রেখেই ২১ মার্চ তিনি শান্তির সঙ্গে মারা গেছেন। একজন মানবতাবাদী, একজন অলিম্পিয়ান ও দুইবারের হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হিসেবে তিনি গভীরভাবে সম্মানিত একজন মানুষ। পরিবারের সুনাম বজায় রাখতে তিনি নিরলসভাবে পরিশ্রম করে গেছেন।’
১৯৪৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে এক হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম হয় ফোরম্যানের। বেড়ে উঠেছেন বর্ণবৈষম্যের মধ্যেই। দারিদ্রতার কারণে পড়াশোনা খুব বেশি চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। নিজের সুঠাম দেহ ও শক্তিকে কাজে লাগিয়ে লিপ্ত হন ছিনতাইয়ের মতো অপরাধে। পরে অবশ্য এই অন্ধকার জগত থেকে তাঁকে আলোর পথ দেখিয়েছিল ‘জব কর্পস’।
নিজেকে শুধরে স্বভাবজাত প্রতিভাকে বক্সিংয়ে কাজে লাগান ফোরম্যান। মাত্র ১৯ বছর বয়সে সোনা জেতেন ১৯৬৮ মেক্সিকো অলিম্পিকে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। পেশাদার হয়ে টানা ৩৭ ম্যাচ জিতে তিনি মুখোমুখি হন তখনকার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন জো ফ্রেজিয়ারের বিপক্ষে। মাত্র দুই রাউন্ডেই ফ্রেজিয়ারকে নকআউট করে হেভিয়েট চ্যাম্পিয়ন হন ফোরম্যান। কিন্তু টাইটেল ধরে রাখতে পারেননি আলীর বিপক্ষে।
বিখ্যাত সেই লড়াইয়ে হারের তিন বছরের মাথায় অবসর নিয়ে চমকে দেন ফোরম্যান। কাজ করেন ধর্ম প্রচারক হিসেবে। কিন্তু ১৯৮৭ সালে আবারও রিংয়ে ফেরেন তিনি। জেতেন টানা ২৪ ম্যাচ। ১৯৯৪ সালে মাইকেল মুরারকে হারিয়ে আবারও হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন এই বক্সার। ৪৫ বছর ২৯৯ বয়সে সবচেয়ে বয়স্ক বক্সার হিসেবে হেভিওয়েট টাইটেল জেতার রেকর্ড গড়েন তিনি। ১৯৯৭ সালে অবসর নেওয়ার আগে গৃহসামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের সলটন ইনকর্পোরেটেডের সঙ্গে শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন ফোরম্যান। তাঁর নামেই ৩১ বছর ধরে চর্বি কমানোর গ্রিল বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ব্যবসায়ী হিসেবে বক্সিংয়ের আয়কেও ছাড়িয়ে গেছেন ফোরম্যান।
জো ফ্রেজিয়ার, মোহাম্মদ আলীর পর এবার আরেক কিংবদন্তি বক্সার জর্জ ফোরম্যানও ত্যাগ করলেন পৃথিবীর মায়া। তিনজনই একে অপরের বিপক্ষে খেলে উপহার দিয়েছেন আইকনিক সব লড়াই। মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে জর্জ ফোরম্যানের ১৯৭৪ সালে ‘রাম্বল ইন দ্য জঙ্গল’ লড়াইটি তো ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাসে অন্যতম সেরা ইভেন্ট। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে লড়াই করলেও অষ্টম রাউন্ডে নকআউট হয়ে শেষ পর্যন্ত আলীর কাছে হার মানেন ফোরম্যান। হারান হেভিওয়েট টাইটেলও।
তবে পরিসংখ্যানের বিচারে আলীর চেয়ে ঢের এগিয়ে ফোরম্যান। ক্যারিয়ারে ৭৬টি জয়ের মধ্যে ৬৮ ম্যাচই নকআউটে জিতেছেন তিনি। যা আলীর চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি। জীবনের অধ্যায়েও আলীর (৭৪) চেয়ে বেশি সময় কাটিয়েছেন ফোরম্যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
ইনস্টাগ্রামে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ফোরম্যানের পরিবার লিখেছে, ‘গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা জর্জ ফোরম্যান সিনিয়রের মৃত্যুর সংবাদ জানাচ্ছি। পরিবারকে পাশে রেখেই ২১ মার্চ তিনি শান্তির সঙ্গে মারা গেছেন। একজন মানবতাবাদী, একজন অলিম্পিয়ান ও দুইবারের হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হিসেবে তিনি গভীরভাবে সম্মানিত একজন মানুষ। পরিবারের সুনাম বজায় রাখতে তিনি নিরলসভাবে পরিশ্রম করে গেছেন।’
১৯৪৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে এক হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম হয় ফোরম্যানের। বেড়ে উঠেছেন বর্ণবৈষম্যের মধ্যেই। দারিদ্রতার কারণে পড়াশোনা খুব বেশি চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। নিজের সুঠাম দেহ ও শক্তিকে কাজে লাগিয়ে লিপ্ত হন ছিনতাইয়ের মতো অপরাধে। পরে অবশ্য এই অন্ধকার জগত থেকে তাঁকে আলোর পথ দেখিয়েছিল ‘জব কর্পস’।
নিজেকে শুধরে স্বভাবজাত প্রতিভাকে বক্সিংয়ে কাজে লাগান ফোরম্যান। মাত্র ১৯ বছর বয়সে সোনা জেতেন ১৯৬৮ মেক্সিকো অলিম্পিকে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। পেশাদার হয়ে টানা ৩৭ ম্যাচ জিতে তিনি মুখোমুখি হন তখনকার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন জো ফ্রেজিয়ারের বিপক্ষে। মাত্র দুই রাউন্ডেই ফ্রেজিয়ারকে নকআউট করে হেভিয়েট চ্যাম্পিয়ন হন ফোরম্যান। কিন্তু টাইটেল ধরে রাখতে পারেননি আলীর বিপক্ষে।
বিখ্যাত সেই লড়াইয়ে হারের তিন বছরের মাথায় অবসর নিয়ে চমকে দেন ফোরম্যান। কাজ করেন ধর্ম প্রচারক হিসেবে। কিন্তু ১৯৮৭ সালে আবারও রিংয়ে ফেরেন তিনি। জেতেন টানা ২৪ ম্যাচ। ১৯৯৪ সালে মাইকেল মুরারকে হারিয়ে আবারও হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন এই বক্সার। ৪৫ বছর ২৯৯ বয়সে সবচেয়ে বয়স্ক বক্সার হিসেবে হেভিওয়েট টাইটেল জেতার রেকর্ড গড়েন তিনি। ১৯৯৭ সালে অবসর নেওয়ার আগে গৃহসামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের সলটন ইনকর্পোরেটেডের সঙ্গে শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন ফোরম্যান। তাঁর নামেই ৩১ বছর ধরে চর্বি কমানোর গ্রিল বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ব্যবসায়ী হিসেবে বক্সিংয়ের আয়কেও ছাড়িয়ে গেছেন ফোরম্যান।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ টসের সময়ও সুস্থ ছিলেন তামিম ইকবাল। কিন্তু ফিল্ডিংয়ে হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করায় মাঠ ছেড়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। তামিমকে নিয়ে যখন দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিচ্ছেন, তখনই মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন দিলেন চমকে দেওয়ার মতো তথ্য।
১ ঘণ্টা আগেফুটবল বিশ্বকাপে খেলা নিউজিল্যান্ডের কাছে ‘অমাবশ্যার চাঁদের’ মতো। এখন পর্যন্ত ২২ বার ফুটবল বিশ্বকাপের মধ্যে দুইবার তারা খেলতে পেরেছে টুর্নামেন্ট। অবশেষে তৃতীয়বারের মতো ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’ খেলার যোগ্যতা অর্জন করল নিউজিল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়ের ১৮৫ নম্বর দল বাংলাদেশ। আর তাদের হয়েই কি না খেলবেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এক ফুটবলার। কিছুদিন আগেও যা ভাবলেও স্বপ্ন বলে মনে হতো। এখন সেই স্বপ্নকে সত্যিতে রূপ দেওয়ার খুব কাছেই দাঁড়িয়ে আছেন হামজা চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগেহার্টে ব্লকের পর একটি রিং বসানো হয়। তামিম ইকবাল এখন আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে। তবে স্বস্তির খবর, জ্ঞান ফিরেছে তাঁর। বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী জানিয়েছেন, কথাও বলছেন তামিম। তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন বন্ধু মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাঁদের সঙ্গেও কথা বলেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে