নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দ্বিতীয় পর্বে জাতীয় দলের নেটে একজন বোলারকে নিয়মিতই দেখা যেত। লেগ স্পিনার হওয়ায় তাঁর ওপর সবার আলাদা নজরও ছিল সব সময়। একজন ভালো মানের লেগ স্পিনার খুঁজছেন—হাথুরু সেটি একাধিকবার বলেছেন। একজন লেগ স্পিনারের আক্ষেপ প্রথম মেয়াদেও ছিল বাংলাদেশ দলের এই কোচের।
জুবায়ের হোসেন লিখনও সেই হাপিত্যেশ দূর করতে পারেননি হাথুরুর। এবার রিশাদ হোসেনকে দিয়ে একটা চেষ্টা চালাচ্ছেন হাথুরু। গত বছরের মার্চে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল রিশাদের। অক্টোবরে খেললেন এশিয়ান গেমস। ক্যারিয়ারের প্রথম তিন ম্যাচেই পেয়েছিলেন ১টি করে উইকেট। ইকোনমি রানরেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়, ৬-এর ওপরে।
৯ মাস পর নিউজিল্যান্ড সফর দিয়ে যখন জাতীয় দলে আবারও রিশাদ এলেন, এখন তাঁকে মনে করা হচ্ছে লেগ স্পিনের নতুন ভরসা। আমিনুল, বিপ্লব, লিখনরা যে দাবি মেটাতে ব্যর্থ, রিশাদ কি তা পারবেন? ২১ বছর বয়সী রিস্ট স্পিনার শোনালেন সম্ভাবনার কথা, ‘যখনই চিন্তা করছি জাতীয় দলে খেলব, ভালো প্রস্তুত হয়ে যেতে হবে। সেখানে সময় খুব কম থাকবে, খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। চেষ্টা করেছি, নেটে হোক, নেটের বাইরে হোক, কাউকে ডেকে কথা বলে হোক, অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করব। সামনে আরও ভালো কিছু দিতে পারব ইনশাআল্লাহ। সবাই চায় দেশকে ভালো কিছু দেওয়ার জন্য। চেষ্টা করব আমার লেগ স্পিন, ব্যাটিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই ভালো কিছু করতে।’
সদ্য শেষ হওয়া নিউজিল্যান্ড সফরে দ্বিতীয় ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডে অভিষেক হয় রিশাদের। সেই ম্যাচে ৯.২ ওভারে ৬২ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। কিন্তু তৃতীয় ওয়ানডেতে ৩ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৪ রান। দলও জিতেছিল ৯ উইকেটে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে কিউইদের বিধ্বংসী ব্যাটারদের বিপক্ষে ৩ ওভারে দিয়েছিলেন মাত্র ১০ রান। তবে রিশাদ বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সফরের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স দিয়ে।
হাথুরুর প্রেরণাদায়ক এক বার্তায় যেন নিউজিল্যান্ডের কঠিন কন্ডিশনের চ্যালেঞ্জটা অনায়াসে নিয়েছিলেন রিশাদ, ‘যখন মাঠে নেমেছি, মাথায় ছিল এখানে হারানোর কিছু নেই। যত ভালো বল করব, তত নিজের ও দলের জন্য ভালো হবে। স্বাভাবিক চিন্তা করেছি। ব্যাটিংয়ে কে ছিল—এসব চিন্তা করিনি। সবকিছুর আগে কোচদের ধন্যবাদ দিতে চাই। তাঁরা আমাকে মানসিকভাবে সমর্থন করেছেন, আমার প্রতি বিশ্বাসটা রেখেছেন, এ কারণেই হয়তো আমি ভালো কিছু দিতে পেরেছি। (হাথুরু) কোচ বলেছেন, তোমার যা আছে সেটার ওপর তুমি বিশ্বাস রাখো। সাহস নিয়ে বোলিং করো, ভালো কিছু করতে পারবে।’
গুগলিটা ভালোভাবে আয়ত্ত করার চেষ্টা করছেন। তবে রিশাদের শক্তির জায়গা ফ্লিপার ও টপ স্পিন। কিউই লেগ স্পিনার ইশ সোধিকে একসময় অনুকরণ করতেন। বোলিং অ্যাকশনও অনেকটা সেরকমই। তবে এখন সেভাবে কাউকেই অনুসরণ করা হয় না তাঁর। বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও ঝড় তুলতে পারেন রিশাদ। নেলসনে প্রস্তুতি ম্যাচে ৫৪ বলে করেছিলেন ৮৭ রান। রিশাদও স্বপ্ন বুনছেন খাঁটি অলরাউন্ডার হওয়ার। স্বপ্নাতুর চোখে বললেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল, ক্রিকেটার হলে অলরাউন্ডার হয়ে তৈরি হব। এ জন্য ব্যাটিংয়ের ওপর একটু বাড়তি মনোযোগ আছে।’
বাংলাদেশে চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দ্বিতীয় পর্বে জাতীয় দলের নেটে একজন বোলারকে নিয়মিতই দেখা যেত। লেগ স্পিনার হওয়ায় তাঁর ওপর সবার আলাদা নজরও ছিল সব সময়। একজন ভালো মানের লেগ স্পিনার খুঁজছেন—হাথুরু সেটি একাধিকবার বলেছেন। একজন লেগ স্পিনারের আক্ষেপ প্রথম মেয়াদেও ছিল বাংলাদেশ দলের এই কোচের।
জুবায়ের হোসেন লিখনও সেই হাপিত্যেশ দূর করতে পারেননি হাথুরুর। এবার রিশাদ হোসেনকে দিয়ে একটা চেষ্টা চালাচ্ছেন হাথুরু। গত বছরের মার্চে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল রিশাদের। অক্টোবরে খেললেন এশিয়ান গেমস। ক্যারিয়ারের প্রথম তিন ম্যাচেই পেয়েছিলেন ১টি করে উইকেট। ইকোনমি রানরেট খুব একটা আকর্ষণীয় নয়, ৬-এর ওপরে।
৯ মাস পর নিউজিল্যান্ড সফর দিয়ে যখন জাতীয় দলে আবারও রিশাদ এলেন, এখন তাঁকে মনে করা হচ্ছে লেগ স্পিনের নতুন ভরসা। আমিনুল, বিপ্লব, লিখনরা যে দাবি মেটাতে ব্যর্থ, রিশাদ কি তা পারবেন? ২১ বছর বয়সী রিস্ট স্পিনার শোনালেন সম্ভাবনার কথা, ‘যখনই চিন্তা করছি জাতীয় দলে খেলব, ভালো প্রস্তুত হয়ে যেতে হবে। সেখানে সময় খুব কম থাকবে, খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। চেষ্টা করেছি, নেটে হোক, নেটের বাইরে হোক, কাউকে ডেকে কথা বলে হোক, অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করব। সামনে আরও ভালো কিছু দিতে পারব ইনশাআল্লাহ। সবাই চায় দেশকে ভালো কিছু দেওয়ার জন্য। চেষ্টা করব আমার লেগ স্পিন, ব্যাটিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই ভালো কিছু করতে।’
সদ্য শেষ হওয়া নিউজিল্যান্ড সফরে দ্বিতীয় ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডে অভিষেক হয় রিশাদের। সেই ম্যাচে ৯.২ ওভারে ৬২ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। কিন্তু তৃতীয় ওয়ানডেতে ৩ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৪ রান। দলও জিতেছিল ৯ উইকেটে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে কিউইদের বিধ্বংসী ব্যাটারদের বিপক্ষে ৩ ওভারে দিয়েছিলেন মাত্র ১০ রান। তবে রিশাদ বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সফরের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স দিয়ে।
হাথুরুর প্রেরণাদায়ক এক বার্তায় যেন নিউজিল্যান্ডের কঠিন কন্ডিশনের চ্যালেঞ্জটা অনায়াসে নিয়েছিলেন রিশাদ, ‘যখন মাঠে নেমেছি, মাথায় ছিল এখানে হারানোর কিছু নেই। যত ভালো বল করব, তত নিজের ও দলের জন্য ভালো হবে। স্বাভাবিক চিন্তা করেছি। ব্যাটিংয়ে কে ছিল—এসব চিন্তা করিনি। সবকিছুর আগে কোচদের ধন্যবাদ দিতে চাই। তাঁরা আমাকে মানসিকভাবে সমর্থন করেছেন, আমার প্রতি বিশ্বাসটা রেখেছেন, এ কারণেই হয়তো আমি ভালো কিছু দিতে পেরেছি। (হাথুরু) কোচ বলেছেন, তোমার যা আছে সেটার ওপর তুমি বিশ্বাস রাখো। সাহস নিয়ে বোলিং করো, ভালো কিছু করতে পারবে।’
গুগলিটা ভালোভাবে আয়ত্ত করার চেষ্টা করছেন। তবে রিশাদের শক্তির জায়গা ফ্লিপার ও টপ স্পিন। কিউই লেগ স্পিনার ইশ সোধিকে একসময় অনুকরণ করতেন। বোলিং অ্যাকশনও অনেকটা সেরকমই। তবে এখন সেভাবে কাউকেই অনুসরণ করা হয় না তাঁর। বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও ঝড় তুলতে পারেন রিশাদ। নেলসনে প্রস্তুতি ম্যাচে ৫৪ বলে করেছিলেন ৮৭ রান। রিশাদও স্বপ্ন বুনছেন খাঁটি অলরাউন্ডার হওয়ার। স্বপ্নাতুর চোখে বললেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল, ক্রিকেটার হলে অলরাউন্ডার হয়ে তৈরি হব। এ জন্য ব্যাটিংয়ের ওপর একটু বাড়তি মনোযোগ আছে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাটার কোহলিকে তো নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। রেকর্ড গড়া যাঁর কাছে ডালভাতের মতো, তিনি আজ গড়লেন আরও এক রেকর্ড। তাতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে।
১০ ঘণ্টা আগে