ক্রীড়া ডেস্ক
কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনা। হিন্দু মহাসভার হামলার হুমকি, মাঠের বিপজ্জনক অবস্থা—আরও কত কী! ম্যাচ শুরুর পর থেকে গণহারে সমালোচনা হচ্ছে কানপুরের এই ভেন্যু নিয়ে। ভবিষ্যতে আর কখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না-ও হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
আলোচনাটা মূলত কানপুরে গতকাল তৃতীয় দিনের ঘটনা নিয়ে। সারা দিনে বৃষ্টি হয়নি এক ফোঁটাও। তবু গতকাল ম্যাচ শুরু করা যায়নি কানপুরে। তিন দফা মাঠ পর্যবেক্ষণের পর অবশেষে বেলা আড়াইটার সময় দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছিলেন আম্পায়াররা। ঠিক কী কারণে এমনটা হয়েছিল, তার স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। এমনটা দেখে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) অসন্তুষ্ট। বোর্ডের একটি সূত্র ইন্দো এশিয়ান নিউজ সার্ভিসকে (আইএএনএস) জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই গ্রিন পার্কে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন না-ও করতে পারে বিসিসিআই।
ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো ও দুই আম্পায়ার মিলে দফায় দফায় মাঠ পর্যবেক্ষণের পর দিনের খেলা পরিত্যক্ত করায় হতাশা প্রকাশ করেন উত্তর প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (ইউপিসিএ) পিচ কিউরেটর শিব কুমার। স্পষ্ট কোনো কারণ না জানিয়ে ম্যাচ কর্মকর্তারা এমনটা করেছেন বলে অভিযোগ তুলে আইএএনএসকে শিব কুমার বলেন, ‘আমাদের মাঠ পর্যবেক্ষণের জন্য তারা তিনটা ভিন্ন সময় দিয়েছেন। কিন্তু সমস্যা যে কোথায়, সেটা বলেননি। মাঠের কোন জায়গায় ভেজা বা অন্য কোনো সমস্যা আছে কি না, কিছুই জানানো হয়নি। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম চাইলে এখন ম্যাচ শুরু করতে পারেন। যদি কোনো সমস্যা থাকে, বলতে পারেন।’
প্রথম দুই দফা পর্যবেক্ষণে সকাল ও লাঞ্চ দুই সেশনের খেলা নষ্ট হওয়ার পর তৃতীয় দফা পর্যবেক্ষণ চালানো হয় বেলা আড়াইটায়। রিজার্ভ আম্পায়ার বীরেন্দ্র শর্মা, টিভি আম্পায়ার রড টাকারকে নিয়ে ক্রো মাঠ পরিদর্শন করে খুঁজে পান কয়েকটা জায়গায় ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে প্যাভিলিয়ন সি-এর কাছে ডিপ মিড উইকেটের অংশটা দেখে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন ক্রো।
পিচ কিউরেটর সংবাদমাধ্যমে সমস্যার কথা জানতে পারেননি বললেও বাংলাদেশ দলকে ভেজা আউটফিল্ডের কথাই বলেছিলেন রেফারি। অথচ প্রেসবক্সে বিসিসিআইয়ের স্কোরার জানিয়েছিলেন, খেলা বন্ধ আলোকস্বল্পতার কারণে। তৃতীয় পর্যবেক্ষণের আগে গ্রিন পার্কের সিনিয়র এক মাঠ কর্মকর্তা আইএএনএসকে বলেছিলেন, ‘ম্যাচ কর্মকর্তারা আমাদের স্বাভাবিক আলোর জন্য অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। তারা বলেছিলেন, তখনই আমরা খেলা শুরু করতে পারি। পিচ ও অন্যান্য অংশ অনেক ভালো। কিছু অংশে দুশ্চিন্তার জায়গা আছে। তবে আমরা খেলা শুরু করতে পারি।’
বিসিসিআইয়ের সূত্র কানপুরের পরিবর্তে লক্ষ্ণৌর একানা স্টেডিয়ামে পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের কথা ভাবছে। কারণ হিসেবে সূত্র জানিয়েছে, গ্রিন পার্কের ১০০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই আছে সব সুযোগ–সুবিধাসংবলিত আধুনিক অবকাঠামোর একানা স্টেডিয়াম। ২০১৯-এর নভেম্বরে এই মাঠে আফগানিস্তান তাদের হোম ম্যাচ খেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। এই স্টেডিয়ামেই ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত–ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া–দক্ষিণ আফ্রিকাসহ মোট ৫ ম্যাচ হয়েছে। আর লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস তাদের আইপিএলের হোম ম্যাচ তো এখানে খেলেই।
কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনা। হিন্দু মহাসভার হামলার হুমকি, মাঠের বিপজ্জনক অবস্থা—আরও কত কী! ম্যাচ শুরুর পর থেকে গণহারে সমালোচনা হচ্ছে কানপুরের এই ভেন্যু নিয়ে। ভবিষ্যতে আর কখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না-ও হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
আলোচনাটা মূলত কানপুরে গতকাল তৃতীয় দিনের ঘটনা নিয়ে। সারা দিনে বৃষ্টি হয়নি এক ফোঁটাও। তবু গতকাল ম্যাচ শুরু করা যায়নি কানপুরে। তিন দফা মাঠ পর্যবেক্ষণের পর অবশেষে বেলা আড়াইটার সময় দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছিলেন আম্পায়াররা। ঠিক কী কারণে এমনটা হয়েছিল, তার স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। এমনটা দেখে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) অসন্তুষ্ট। বোর্ডের একটি সূত্র ইন্দো এশিয়ান নিউজ সার্ভিসকে (আইএএনএস) জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই গ্রিন পার্কে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন না-ও করতে পারে বিসিসিআই।
ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো ও দুই আম্পায়ার মিলে দফায় দফায় মাঠ পর্যবেক্ষণের পর দিনের খেলা পরিত্যক্ত করায় হতাশা প্রকাশ করেন উত্তর প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (ইউপিসিএ) পিচ কিউরেটর শিব কুমার। স্পষ্ট কোনো কারণ না জানিয়ে ম্যাচ কর্মকর্তারা এমনটা করেছেন বলে অভিযোগ তুলে আইএএনএসকে শিব কুমার বলেন, ‘আমাদের মাঠ পর্যবেক্ষণের জন্য তারা তিনটা ভিন্ন সময় দিয়েছেন। কিন্তু সমস্যা যে কোথায়, সেটা বলেননি। মাঠের কোন জায়গায় ভেজা বা অন্য কোনো সমস্যা আছে কি না, কিছুই জানানো হয়নি। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম চাইলে এখন ম্যাচ শুরু করতে পারেন। যদি কোনো সমস্যা থাকে, বলতে পারেন।’
প্রথম দুই দফা পর্যবেক্ষণে সকাল ও লাঞ্চ দুই সেশনের খেলা নষ্ট হওয়ার পর তৃতীয় দফা পর্যবেক্ষণ চালানো হয় বেলা আড়াইটায়। রিজার্ভ আম্পায়ার বীরেন্দ্র শর্মা, টিভি আম্পায়ার রড টাকারকে নিয়ে ক্রো মাঠ পরিদর্শন করে খুঁজে পান কয়েকটা জায়গায় ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে প্যাভিলিয়ন সি-এর কাছে ডিপ মিড উইকেটের অংশটা দেখে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন ক্রো।
পিচ কিউরেটর সংবাদমাধ্যমে সমস্যার কথা জানতে পারেননি বললেও বাংলাদেশ দলকে ভেজা আউটফিল্ডের কথাই বলেছিলেন রেফারি। অথচ প্রেসবক্সে বিসিসিআইয়ের স্কোরার জানিয়েছিলেন, খেলা বন্ধ আলোকস্বল্পতার কারণে। তৃতীয় পর্যবেক্ষণের আগে গ্রিন পার্কের সিনিয়র এক মাঠ কর্মকর্তা আইএএনএসকে বলেছিলেন, ‘ম্যাচ কর্মকর্তারা আমাদের স্বাভাবিক আলোর জন্য অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। তারা বলেছিলেন, তখনই আমরা খেলা শুরু করতে পারি। পিচ ও অন্যান্য অংশ অনেক ভালো। কিছু অংশে দুশ্চিন্তার জায়গা আছে। তবে আমরা খেলা শুরু করতে পারি।’
বিসিসিআইয়ের সূত্র কানপুরের পরিবর্তে লক্ষ্ণৌর একানা স্টেডিয়ামে পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের কথা ভাবছে। কারণ হিসেবে সূত্র জানিয়েছে, গ্রিন পার্কের ১০০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই আছে সব সুযোগ–সুবিধাসংবলিত আধুনিক অবকাঠামোর একানা স্টেডিয়াম। ২০১৯-এর নভেম্বরে এই মাঠে আফগানিস্তান তাদের হোম ম্যাচ খেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। এই স্টেডিয়ামেই ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত–ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া–দক্ষিণ আফ্রিকাসহ মোট ৫ ম্যাচ হয়েছে। আর লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস তাদের আইপিএলের হোম ম্যাচ তো এখানে খেলেই।
জসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ শামি ও হার্দিক পান্ডিয়াকে রেখেই আজ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে ভারত। এই তিন ক্রিকেটার একই সঙ্গে ভারতীয় ওয়ানডে দলে সবশেষ খেলেছিলেন ঘরের মাঠে ২০২৩ বিশ্বকাপে।
৪০ মিনিট আগেঅনেক দিন ধরেই জাতীয় দলের বাইরে জামাল ভূঁইয়া। প্রিমিয়ার লিগে পাননি কোনো দলও। শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কেই ফিরে যান। সেখানে লম্বা সময় ছুটির আমেজে থাকলেও অনুশীলন ছাড়েননি জামাল, ‘এত দিন আমি ডেনমার্কে ছিলাম, ওখানে স্থানীয় পর্যায়ে খেলেছি ক্লাবে অনুশীলন করেছি।’
১ ঘণ্টা আগেনেপালকে ৫ উইকেটে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ শুরু পেয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা নেপালের বিপক্ষে ব্যাটিংটা ততটা ভালো না হলেও বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে অসাধারণ ছিল বাংলাদেশ। টস জিতে নেপালকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক সুমাইয়া আক্তার।
১ ঘণ্টা আগেওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে কিংসটাউনে সিরিজের দ্বিতীয় টোয়েন্টিতে চোটে পড়েন সৌম্য সরকার। ফিল্ডিং করার সময় ডান তর্জনী কেটে মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন, লেগেছিল পাঁচটি সেলাইও। চার সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হবে, তখনই বিসিবির চিকিৎসা বিভাগ জানিয়েছিল। সৌম্য এখন সুস্থতার দিকে। চলছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া।
৪ ঘণ্টা আগে