যে দিন গত হয়, তা আর কখনো ফিরে পাওয়া যায় না। এমন চিরন্তন সত্য জানার পরও মানুষ অতীতকে ফিরে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করেন, কিন্তু পান না। পরে তাই আবেগী হয়ে স্মৃতিকে রোমন্থন করতে থাকেন।
বাংলাদেশ দলের অতীতের এক মুহূর্ত নিয়ে আজ তেমনি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। বাংলাদেশি অলরাউন্ডারও জানেন সেই মুহূর্তটা আর কখনো ফিরে পাবেন না তিনি। তবু অনেকের মতো একই কাজ করলেন তিনি। আসলে পুরোনো স্মৃতির প্রেম থেকে বের হতে পারছে না ৩৭ বছর বয়সী ব্যাটার।
সামাজিক মাধ্যমে তাই ২০১৯ সালের একটা ছবি শেয়ার না করে থাকতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথম কোনো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ট্রফি জয়ের আগে হোটেলে ক্যামেরাবন্দী হয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘পঞ্চপাণ্ডব’, যার বয়স পাঁচ বছর পূর্ণ হয়েছে।
সেদিন হোটেলে এক রুমে মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিম হাসিমুখে ফ্রেমবন্দী হয়েছিলেন। মাশরাফির নেতৃত্বাধীন তখনকার দলটির মাঠে এবং মাঠের বাইরে দারুণ সময় কাটানোর প্রতিচ্ছবি যেন এই ছবি। ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে এসে তাই অতীতের সুখকর মুহূর্তগুলো হাতরাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ।
নিজের সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি দিয়ে মাহমুদউল্লাহ ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কী সুন্দর মুহূর্ত ছিল। চলো আমরা মুহূর্তগুলো ফিরিয়ে আনি।’ সময়কে ধরে রাখার কোনো যন্ত্র আবিষ্কার হলে হয়তো এই ছবিকে দেয়ালে বেঁধে রাখতে দিতেন না মাহমুদউল্লাহ। সেটা নেই বলেই সতীর্থদের উদ্দেশে আবার সেই মুহূর্তগুলো ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার।
মাহমুদউল্লাহর চাওয়া অবশ্য পূরণ হবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দহ রয়েছে। বিশেষ করে মাঠে। কারণ ২০১৯ বিশ্বকাপের পরেই জাতীয় দল থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন মাশরাফি। বয়স ৪০ হলেও যদিও এখনো জাতীয় দল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর নেননি তিনি। সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্য হওয়ায় তাঁর জাতীয় দলে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। অন্যদিকে গত বছর হঠাৎ করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন তামিম। গত মার্চের পর থেকে আর জাতীয় দলে দেখা যায়নি তাঁকে।
দুই ভায়রা ভাই মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকও এখনো তিন সংস্করণে খেলেন না। টেস্ট থেকে অবসর নেওয়া মাহমুদউল্লাহর বিপরীতে টি-টোয়েন্টিকে বিদায় জানিয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিক। তিন সংস্করণে ‘একমাত্র শেরপা’ হিসেবে পঞ্চপাণ্ডবের শুধু খেলছেন সাকিবই। মাশরাফির মতো সাকিবও এখন জাতীয় সংসদের সদস্য। একসঙ্গে তাই আবারও তাঁদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাঠে লড়াইয়ে দেখার সম্ভাবনা নেই।
মাঠে না থাকলেও মাঠের বাইরে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এখানো কিন্তু রয়েছে। সাকিবের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই নাকি তামিম বিদায় নিয়েছেন গত এক বছরে তেমনই শোনা যাচ্ছে। ফলে একসময়কার হরিহর আত্মার দুই বন্ধু তামিম-সাকিব এখন কেউ কারও সঙ্গে কথা বলা তো দূরের কথা, মুখও দেখেন না। দুজনের সেই সম্পর্ক উষ্ণ হলেই মাহমুদউল্লাহর চাওয়াটা আবারও পূরণ হতে পারে। ভবিষ্যতে এমন ছবির জন্ম হবে কি না, সেটা আবারও সেই সময়ই বলে দেবে।
যে দিন গত হয়, তা আর কখনো ফিরে পাওয়া যায় না। এমন চিরন্তন সত্য জানার পরও মানুষ অতীতকে ফিরে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করেন, কিন্তু পান না। পরে তাই আবেগী হয়ে স্মৃতিকে রোমন্থন করতে থাকেন।
বাংলাদেশ দলের অতীতের এক মুহূর্ত নিয়ে আজ তেমনি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। বাংলাদেশি অলরাউন্ডারও জানেন সেই মুহূর্তটা আর কখনো ফিরে পাবেন না তিনি। তবু অনেকের মতো একই কাজ করলেন তিনি। আসলে পুরোনো স্মৃতির প্রেম থেকে বের হতে পারছে না ৩৭ বছর বয়সী ব্যাটার।
সামাজিক মাধ্যমে তাই ২০১৯ সালের একটা ছবি শেয়ার না করে থাকতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথম কোনো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ট্রফি জয়ের আগে হোটেলে ক্যামেরাবন্দী হয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘পঞ্চপাণ্ডব’, যার বয়স পাঁচ বছর পূর্ণ হয়েছে।
সেদিন হোটেলে এক রুমে মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিম হাসিমুখে ফ্রেমবন্দী হয়েছিলেন। মাশরাফির নেতৃত্বাধীন তখনকার দলটির মাঠে এবং মাঠের বাইরে দারুণ সময় কাটানোর প্রতিচ্ছবি যেন এই ছবি। ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে এসে তাই অতীতের সুখকর মুহূর্তগুলো হাতরাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ।
নিজের সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি দিয়ে মাহমুদউল্লাহ ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কী সুন্দর মুহূর্ত ছিল। চলো আমরা মুহূর্তগুলো ফিরিয়ে আনি।’ সময়কে ধরে রাখার কোনো যন্ত্র আবিষ্কার হলে হয়তো এই ছবিকে দেয়ালে বেঁধে রাখতে দিতেন না মাহমুদউল্লাহ। সেটা নেই বলেই সতীর্থদের উদ্দেশে আবার সেই মুহূর্তগুলো ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার।
মাহমুদউল্লাহর চাওয়া অবশ্য পূরণ হবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দহ রয়েছে। বিশেষ করে মাঠে। কারণ ২০১৯ বিশ্বকাপের পরেই জাতীয় দল থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন মাশরাফি। বয়স ৪০ হলেও যদিও এখনো জাতীয় দল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর নেননি তিনি। সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্য হওয়ায় তাঁর জাতীয় দলে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। অন্যদিকে গত বছর হঠাৎ করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন তামিম। গত মার্চের পর থেকে আর জাতীয় দলে দেখা যায়নি তাঁকে।
দুই ভায়রা ভাই মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকও এখনো তিন সংস্করণে খেলেন না। টেস্ট থেকে অবসর নেওয়া মাহমুদউল্লাহর বিপরীতে টি-টোয়েন্টিকে বিদায় জানিয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিক। তিন সংস্করণে ‘একমাত্র শেরপা’ হিসেবে পঞ্চপাণ্ডবের শুধু খেলছেন সাকিবই। মাশরাফির মতো সাকিবও এখন জাতীয় সংসদের সদস্য। একসঙ্গে তাই আবারও তাঁদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাঠে লড়াইয়ে দেখার সম্ভাবনা নেই।
মাঠে না থাকলেও মাঠের বাইরে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এখানো কিন্তু রয়েছে। সাকিবের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই নাকি তামিম বিদায় নিয়েছেন গত এক বছরে তেমনই শোনা যাচ্ছে। ফলে একসময়কার হরিহর আত্মার দুই বন্ধু তামিম-সাকিব এখন কেউ কারও সঙ্গে কথা বলা তো দূরের কথা, মুখও দেখেন না। দুজনের সেই সম্পর্ক উষ্ণ হলেই মাহমুদউল্লাহর চাওয়াটা আবারও পূরণ হতে পারে। ভবিষ্যতে এমন ছবির জন্ম হবে কি না, সেটা আবারও সেই সময়ই বলে দেবে।
১২ নম্বরে ব্যাটিং করার সুযোগ সবসময় আসে না। কারণ, ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। কিন্তু কনকাশন বদলির নিয়ম চালু হওয়ার পর এখন এক দলের ১২ জন ক্রিকেটারের ব্যাটিংয়ে নামার দৃশ্য অপরিচিত নয়। যদিও সেটা কালেভদ্রে দেখা যায়। আজ হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তেমনই সুযোগ আসে পাকিস্তানের
৫ ঘণ্টা আগেহ্যামস্ট্রিং চোটের কারণে কাই হাভার্টজের মৌসুম শেষ হয়েছে আগেই। গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লিকেও ছিটকে যেতে হয়েছিল এক মাসের জন্য। ১০১ দিন বাইরে থাকার গতকাল ফুলহ্যামের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন বুকায়ো সাকা। কিন্তু সেই ম্যাচেই আরও এক ধাক্কা খেল আর্সেনাল। এবার ছিটকে গেলেন রক্ষণের অন্যতম ভরসা গাব্রিয়েল মাগালায়েস। চোটের
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ ছন্দে আছেন জ্যাকব ডাফি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাচিয়ে ছাড়ছেন নিউজিল্যান্ডের এই পেসার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ডাফি।
১০ ঘণ্টা আগেক্রিকেট ইতিহাসে বাংলাদেশ প্রথম মেজর শিরোপা পায় মেয়েদের হাত ধরেই। ২০১৮ সালে সালমা খাতুনের নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো নারী এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। সেই শিরোপা জয়ের পর সামাজিক মাধ্যম, গণমাধ্যম—সব জায়গাতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের বন্দনা করা হয়। এরপর থেকেই খেই হারিয়ে ফেলেছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগে