ক্রীড়া ডেস্ক
কলকাতা-বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়ে গতকাল থেকে শুরু হয়ে গেছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। গত কয়েক মৌসুম ধরে ধারাভাষ্য দিলেও ২০২৫ আইপিএলের জন্য প্রকাশিত ধারাভাষ্য প্যানেলে নেই ইরফান পাঠান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ব্যক্তিগত ক্রোধ থেকে ভারতের তারকা ক্রিকেটারদের সমালোচনা করায় তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে ধারাভাষ্য প্যানেলে জায়গা পাননি সাবেক এই ক্রিকেটারের।
এমন ঘটনা অবশ্য ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন নয়। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত দলে রবীন্দ্র জাদেজার জায়গা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার। প্রশ্ন তোলার পাশাপাশি তারকা অলরাউন্ডারকে ‘অল্পস্বল্প’ অর্থাৎ, ছোট মানের ক্রিকেটার মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন তিনি। একই বছরের নভেম্বরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার কলকাতা টেস্ট চলাকালীন সহধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলের ক্রিকেট জ্ঞান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন। এসব কারণে বিসিসিআইয়ের ধারাভাষ্য প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন মাঞ্জরেকার।
২০১৬ আইপিএলের আগে কোনো রকম ব্যাখ্যা ছাড়াই ধারাভাষ্য প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন হার্শা। তাঁদের দুজনের পর এবার একই রকম শাস্তি পেলেন ইরফান। ক্রিকেট ছাড়ার পর থেকেই ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করছেন ভারতের সাবেক এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার। আইপিএলের সবশেষ কয়েক মৌসুমে ধারাভাষ্য দিলেও ২০২৫ মৌসুমে জন্য রাখা হয়নি তাঁকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ব্যক্তিগত রোষ থেকে ক্রিকেটারদের সমালোচনায় করায় এমন শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে ইরফানকে। সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতের নির্দিষ্ট এক ক্রিকেটারকে নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন তিনি। সেটা ভালোভাবে নেননি সেই ক্রিকেটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইরফানকে ব্লক করে রেখেছেন সেই ক্রিকেটার। এ ছাড়া ইরফানের ‘মনোভাব’ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। সবশেষ দুই বছরে ক্রিকেটারদের সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় ‘অ্যাটিটিউড’ দেখিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ক্রিকেটাররা। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আইপিএলের ধারাভাষ্য থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ইরফানকে।
২০২৫ আইপিএলে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ধারাভাষ্য প্যানেল আছেন যাঁরা—ন্যাশনাল ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেল সুনীল গাভাস্কার, নভোজিৎ সিং সিন্ধু, আকাশ চোপড়া, সঞ্জয় মাঞ্জরেকার, মাইকেল ক্লার্ক, ম্যাথু হেইডেন, মার্ক বাউচার, আরপি সিং, শেন ওয়াটসন, সঞ্জয় বাঙ্গার, বীরেন্দর শেবাগ, বরুণ অরুণ, প্রজ্ঞান ওঝা, অজয় জাদেজা, হরভজন সিং, শিখর ধাওয়ান, অনিল কুম্বলে, সুরেশ রায়না, কেন উইলিয়ামস, এবি ডি ভিলিয়ার্স, রবিন উথাপ্পা, অ্যারন ফিঞ্চ, আম্বাতি রাইডু, মোহাম্মদ কাইফ ও পিযুষ চাওলা।
ওয়ার্ল্ড ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেলে রবি শাস্ত্রী, সুনীল গাভাস্কার, ম্যাথু হেইডেন, দীপ দাশ গুপ্তা, শেন ওয়াটসন, মাইকেল ক্লার্ক, অ্যারন ফিঞ্চ, বরুণ অরুণ, আনজুম চোপড়া, ডব্লিউ ভি রমান, মুরালি কার্তিক, ইয়ন মরগান, গ্রায়েম সোয়ান, হার্শা ভোগলে, সাইমন ডুল, এমপুমেলোলো এমবাঙ্গা, নিক নাইট, ড্যানি মরিসন, ইয়ান বিশপ, অ্যালান উইলকিন্স, ড্যারেন গঙ্গা, ক্যাটি মার্টিন, নাটাইল জার্মেনোস।
বাংলা ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেল দেবী সাহা, রাজা ভেনকাট, শ্রীভাটস গোস্বামী, সঞ্জীব এম, ঝুলন গোস্বামী, শিলাদত্য রয়, শুভময় দাশ, গৌতম বি, শরদিন্দু এম, অনিন্দ সেনগুপ্ত।
কলকাতা-বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়ে গতকাল থেকে শুরু হয়ে গেছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। গত কয়েক মৌসুম ধরে ধারাভাষ্য দিলেও ২০২৫ আইপিএলের জন্য প্রকাশিত ধারাভাষ্য প্যানেলে নেই ইরফান পাঠান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ব্যক্তিগত ক্রোধ থেকে ভারতের তারকা ক্রিকেটারদের সমালোচনা করায় তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে ধারাভাষ্য প্যানেলে জায়গা পাননি সাবেক এই ক্রিকেটারের।
এমন ঘটনা অবশ্য ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন নয়। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত দলে রবীন্দ্র জাদেজার জায়গা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার। প্রশ্ন তোলার পাশাপাশি তারকা অলরাউন্ডারকে ‘অল্পস্বল্প’ অর্থাৎ, ছোট মানের ক্রিকেটার মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন তিনি। একই বছরের নভেম্বরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার কলকাতা টেস্ট চলাকালীন সহধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলের ক্রিকেট জ্ঞান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন। এসব কারণে বিসিসিআইয়ের ধারাভাষ্য প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন মাঞ্জরেকার।
২০১৬ আইপিএলের আগে কোনো রকম ব্যাখ্যা ছাড়াই ধারাভাষ্য প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন হার্শা। তাঁদের দুজনের পর এবার একই রকম শাস্তি পেলেন ইরফান। ক্রিকেট ছাড়ার পর থেকেই ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করছেন ভারতের সাবেক এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার। আইপিএলের সবশেষ কয়েক মৌসুমে ধারাভাষ্য দিলেও ২০২৫ মৌসুমে জন্য রাখা হয়নি তাঁকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ব্যক্তিগত রোষ থেকে ক্রিকেটারদের সমালোচনায় করায় এমন শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে ইরফানকে। সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতের নির্দিষ্ট এক ক্রিকেটারকে নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন তিনি। সেটা ভালোভাবে নেননি সেই ক্রিকেটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইরফানকে ব্লক করে রেখেছেন সেই ক্রিকেটার। এ ছাড়া ইরফানের ‘মনোভাব’ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। সবশেষ দুই বছরে ক্রিকেটারদের সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় ‘অ্যাটিটিউড’ দেখিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ক্রিকেটাররা। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আইপিএলের ধারাভাষ্য থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ইরফানকে।
২০২৫ আইপিএলে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ধারাভাষ্য প্যানেল আছেন যাঁরা—ন্যাশনাল ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেল সুনীল গাভাস্কার, নভোজিৎ সিং সিন্ধু, আকাশ চোপড়া, সঞ্জয় মাঞ্জরেকার, মাইকেল ক্লার্ক, ম্যাথু হেইডেন, মার্ক বাউচার, আরপি সিং, শেন ওয়াটসন, সঞ্জয় বাঙ্গার, বীরেন্দর শেবাগ, বরুণ অরুণ, প্রজ্ঞান ওঝা, অজয় জাদেজা, হরভজন সিং, শিখর ধাওয়ান, অনিল কুম্বলে, সুরেশ রায়না, কেন উইলিয়ামস, এবি ডি ভিলিয়ার্স, রবিন উথাপ্পা, অ্যারন ফিঞ্চ, আম্বাতি রাইডু, মোহাম্মদ কাইফ ও পিযুষ চাওলা।
ওয়ার্ল্ড ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেলে রবি শাস্ত্রী, সুনীল গাভাস্কার, ম্যাথু হেইডেন, দীপ দাশ গুপ্তা, শেন ওয়াটসন, মাইকেল ক্লার্ক, অ্যারন ফিঞ্চ, বরুণ অরুণ, আনজুম চোপড়া, ডব্লিউ ভি রমান, মুরালি কার্তিক, ইয়ন মরগান, গ্রায়েম সোয়ান, হার্শা ভোগলে, সাইমন ডুল, এমপুমেলোলো এমবাঙ্গা, নিক নাইট, ড্যানি মরিসন, ইয়ান বিশপ, অ্যালান উইলকিন্স, ড্যারেন গঙ্গা, ক্যাটি মার্টিন, নাটাইল জার্মেনোস।
বাংলা ফিড ধারাভাষ্যকার প্যানেল দেবী সাহা, রাজা ভেনকাট, শ্রীভাটস গোস্বামী, সঞ্জীব এম, ঝুলন গোস্বামী, শিলাদত্য রয়, শুভময় দাশ, গৌতম বি, শরদিন্দু এম, অনিন্দ সেনগুপ্ত।
ক্যামেরার সামনেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে মানোলো মারকেসের রাগ। সংবাদ সম্মেলনে এসে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না ভারতের কোচ। আত্মসমালোচনা তো বটেই, শিষ্যদের তুলোধুনো করার কিছুই বাকি রাখেননি তিনি।
১ ঘণ্টা আগেফিল সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়েছেন গত অক্টোবরে। তাঁর স্বল্পকালীন মেয়াদ ছিল ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত। তিনি যে দীর্ঘ মেয়াদেও বাংলাদেশ দলের কোচ হচ্ছেন, সেটা অনুমিতই ছিল। আজ বিসিবি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করবেন ২০২৭ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে আফ্রিকা
২ ঘণ্টা আগেইফতারের পরই সাভারের কেপিজে হাসপাতাল থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে তামিম ইকবালকে। সন্ধ্যার কিছু পর তামিমকে হুইলচেয়ারে বের করে আনা হয় কেপিজে হাসপাতাল থেকে।
২ ঘণ্টা আগেনিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর
২ ঘণ্টা আগে