কী মিল! দলীয় ৬ রানে দুই দলেরই প্রথম উইকেটের পতন। পাওয়ারপ্লেতে দুই দলের রানরেট কমপক্ষে ১০। সেমিফাইনালের পথ করে নেওয়ার ম্যাচ রোমাঞ্চের রেণু ছড়িয়ে এগোতে থাকলেও শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়ার রান তোলার পথটা কঠিন করে তোলেন ভারতীয় বোলাররা। ১৭ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রানরেট যখন ৯, তখন আস্কিং রানরেট ছিল অনেক বেশি—১৭.৬৬! অর্থাৎ শেষ ১৮ বলে অস্ট্রেলিয়াকে তুলতে হতো ৫৩ রান; যেটি শেষ ওভারে রূপ নেয় ২৯ রানের সমীকরণে।
কঠিন এই সমীকরণ মেলাতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। শেষ ৬ বলে তুলেছে ৪ রান। ২৪ রানে ম্যাচ জিতেছে ভারত। এই জয়ে মিচেল মার্শ-প্যাট কামিন্সদের অপেক্ষায় রেখে সেমিফাইনালে উঠে গেছে রোহিত শর্মার দল।
সুপার এইটের গ্রুপ ১-এ ৩ জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপসেরা ভারত; নেট রানরেট ২.০১৭। ১ জয় এবং-০.৩৩১ নেট রানরেট নিয়ে গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে অস্ট্রেলিয়ার সেমিতে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে এখনো। তবে মিচেল মার্শদের তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে।
রান তাড়ায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৩ বলে ৭৬ রান করেন ট্রাভিস হেড। মিচেল মার্শ ২৮ বলে তোলেন ৩৭। বল হাতে সবচেয়ে সফল অর্শদীপ; ৩৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব।
এর আগে সেন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে ভারত। স্কোরবোর্ডে ৬ রান জমা পড়তেই রানের খাতা না খুলে বিদায় নেন বিরাট কোহলি। বোলার জশ হ্যাজলউডের বল খেলতে গিয়েছিলেন। ব্যাট-বলে ঠিকঠাক হয়নি। বল উঠে গিয়েছিল। বেশ খানিকটা জায়গা দৌড়ে গিয়ে তালুবন্দী করেন টিম ডেভিড। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শূন্য রানে আউট হলেন কোহলি। তাঁর বিদায়ের পরই মিচেল স্টার্কের ওপর চড়াও হন রোহিত। ইনিংসের তৃতীয় এবং স্টার্কের দ্বিতীয় ওভারে ২৯ রান নেন রোহিত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এটাই সবচেয়ে খরুচে ওভার অস্ট্রেলীয় এই বোলারের। এর আগে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ২২ রান হজম করেন স্টার্ক। ১ উইকেটেই পাওয়ারপ্লেতে ৬০ রান তোলে ভারত। এই ৬০ রানের মধ্যে ৫১ রানই রোহিতের। ১৯ বলে করেন এই বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত তিনি করেন ৯২ রান; যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁর সর্বোচ্চ ইনিংস। ৭টি চার ও ৮টি ছক্কায় সাজানো ৪১ বলের রোহিতের ইনিংসটির স্ট্রাইকেরেট ২২৪.৩৯!
৮ ছক্কায় অনন্য এক রেকর্ডও গড়েছেন ম্যাচসেরা রোহিত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজের ছক্কার সংখ্যাকে উন্নীত করেছেন ১৩২-এ; যা কোনো একক প্রতিপক্ষের বিপক্ষে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ছক্কা।
২০০ পেরোনো ইনিংস গড়তে অবদান আছে সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়ার যথাক্রমে ৩১,২৮ ও ২৭ রানের ইনিংসেরও। মিচেল স্টার্ক ও মার্কাস স্টয়নিস নেন ২টি করে উইকেট।
কী মিল! দলীয় ৬ রানে দুই দলেরই প্রথম উইকেটের পতন। পাওয়ারপ্লেতে দুই দলের রানরেট কমপক্ষে ১০। সেমিফাইনালের পথ করে নেওয়ার ম্যাচ রোমাঞ্চের রেণু ছড়িয়ে এগোতে থাকলেও শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়ার রান তোলার পথটা কঠিন করে তোলেন ভারতীয় বোলাররা। ১৭ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রানরেট যখন ৯, তখন আস্কিং রানরেট ছিল অনেক বেশি—১৭.৬৬! অর্থাৎ শেষ ১৮ বলে অস্ট্রেলিয়াকে তুলতে হতো ৫৩ রান; যেটি শেষ ওভারে রূপ নেয় ২৯ রানের সমীকরণে।
কঠিন এই সমীকরণ মেলাতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। শেষ ৬ বলে তুলেছে ৪ রান। ২৪ রানে ম্যাচ জিতেছে ভারত। এই জয়ে মিচেল মার্শ-প্যাট কামিন্সদের অপেক্ষায় রেখে সেমিফাইনালে উঠে গেছে রোহিত শর্মার দল।
সুপার এইটের গ্রুপ ১-এ ৩ জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপসেরা ভারত; নেট রানরেট ২.০১৭। ১ জয় এবং-০.৩৩১ নেট রানরেট নিয়ে গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে অস্ট্রেলিয়ার সেমিতে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে এখনো। তবে মিচেল মার্শদের তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে।
রান তাড়ায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৩ বলে ৭৬ রান করেন ট্রাভিস হেড। মিচেল মার্শ ২৮ বলে তোলেন ৩৭। বল হাতে সবচেয়ে সফল অর্শদীপ; ৩৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব।
এর আগে সেন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে ভারত। স্কোরবোর্ডে ৬ রান জমা পড়তেই রানের খাতা না খুলে বিদায় নেন বিরাট কোহলি। বোলার জশ হ্যাজলউডের বল খেলতে গিয়েছিলেন। ব্যাট-বলে ঠিকঠাক হয়নি। বল উঠে গিয়েছিল। বেশ খানিকটা জায়গা দৌড়ে গিয়ে তালুবন্দী করেন টিম ডেভিড। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শূন্য রানে আউট হলেন কোহলি। তাঁর বিদায়ের পরই মিচেল স্টার্কের ওপর চড়াও হন রোহিত। ইনিংসের তৃতীয় এবং স্টার্কের দ্বিতীয় ওভারে ২৯ রান নেন রোহিত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এটাই সবচেয়ে খরুচে ওভার অস্ট্রেলীয় এই বোলারের। এর আগে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ২২ রান হজম করেন স্টার্ক। ১ উইকেটেই পাওয়ারপ্লেতে ৬০ রান তোলে ভারত। এই ৬০ রানের মধ্যে ৫১ রানই রোহিতের। ১৯ বলে করেন এই বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত তিনি করেন ৯২ রান; যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁর সর্বোচ্চ ইনিংস। ৭টি চার ও ৮টি ছক্কায় সাজানো ৪১ বলের রোহিতের ইনিংসটির স্ট্রাইকেরেট ২২৪.৩৯!
৮ ছক্কায় অনন্য এক রেকর্ডও গড়েছেন ম্যাচসেরা রোহিত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজের ছক্কার সংখ্যাকে উন্নীত করেছেন ১৩২-এ; যা কোনো একক প্রতিপক্ষের বিপক্ষে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ছক্কা।
২০০ পেরোনো ইনিংস গড়তে অবদান আছে সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়ার যথাক্রমে ৩১,২৮ ও ২৭ রানের ইনিংসেরও। মিচেল স্টার্ক ও মার্কাস স্টয়নিস নেন ২টি করে উইকেট।
১২ নম্বরে ব্যাটিং করার সুযোগ সবসময় আসে না। কারণ, ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। কিন্তু কনকাশন বদলির নিয়ম চালু হওয়ার পর এখন এক দলের ১২ জন ক্রিকেটারের ব্যাটিংয়ে নামার দৃশ্য অপরিচিত নয়। যদিও সেটা কালেভদ্রে দেখা যায়। আজ হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তেমনই সুযোগ আসে পাকিস্তানের
৫ ঘণ্টা আগেহ্যামস্ট্রিং চোটের কারণে কাই হাভার্টজের মৌসুম শেষ হয়েছে আগেই। গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লিকেও ছিটকে যেতে হয়েছিল এক মাসের জন্য। ১০১ দিন বাইরে থাকার গতকাল ফুলহ্যামের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন বুকায়ো সাকা। কিন্তু সেই ম্যাচেই আরও এক ধাক্কা খেল আর্সেনাল। এবার ছিটকে গেলেন রক্ষণের অন্যতম ভরসা গাব্রিয়েল মাগালায়েস। চোটের
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ ছন্দে আছেন জ্যাকব ডাফি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাচিয়ে ছাড়ছেন নিউজিল্যান্ডের এই পেসার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ডাফি।
১০ ঘণ্টা আগেক্রিকেট ইতিহাসে বাংলাদেশ প্রথম মেজর শিরোপা পায় মেয়েদের হাত ধরেই। ২০১৮ সালে সালমা খাতুনের নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো নারী এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। সেই শিরোপা জয়ের পর সামাজিক মাধ্যম, গণমাধ্যম—সব জায়গাতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের বন্দনা করা হয়। এরপর থেকেই খেই হারিয়ে ফেলেছে দলটি।
১১ ঘণ্টা আগে