ক্রীড়া ডেস্ক
নেপিয়ারে অসাধ্য সাধন করেছে নিউজিল্যান্ড। পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথম ১৫ ওভারে ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলা নিউজিল্যান্ডের রান যেখানে ছিল মাত্র ৫৮, সেখানে তারা ৫০ ওভার শেষে তোলে ৯ উইকেটে ৩৪৪! যার জবাব দিতে এসে ভালো শুরু করলেও ২২ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে ৪৪.১ ওভারে ২৭১ রানে অলআউট।
প্রথম ওয়ানডে ৭৩ রানে হারের পর দলের বোলিং নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে পাকিস্তান। আর সে ভাবনার কথা সংবাদমাধ্যমকে দলটির ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফ। ২ এপ্রিল ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ। সে ম্যাচে বোলিংয়ে পরিবর্তন আসার কথাও বললেন পাকিস্তানের ব্যাটিং কোচ, ‘পরের ম্যাচ কি করা যায়, তা নিয়ে ভাবছি আমরা। দেখব কোনো পঞ্চম বোলার কিংবা অলরাউন্ডার খেলানো যায় কি না, বা খেলালে কী লাভ হবে।’
প্রথম ওয়ানডেতে দুই খণ্ডকালীন বোলার বল করেছিলেন। অফ স্পিনার সালমান আলী আগা ৫ ওভার বল করেছিলেন, মিডিয়াম পেসার ইরফান খানও বল করেছিলেন ৫ ওভার। কিন্তু দুজনে রান দিয়েছেন ৬৭ ও ৫১! ১০ ওভার বোলিং করেও সালমান আগার সমান রানও দেয়নি পাকিস্তানের অন্য কোনো বোলার।
ব্যাটিং কোচ হলেও দুই খণ্ডকালীন বোলারের দেদারসে রান দেওয়াটা দাগ কেটেছে ইউসুফের মনে, ‘আমাদের দুই খণ্ডকালীন বোলার ১২০ রানের (১১৮) মতো দিয়েছে। এটা অবশ্যই ব্যয়বহুল ছিল। তবে এই দলটাকে নতুনভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। তাই আমি মনে করি এই দল নিয়ে এখনই কথা বলা ঠিক হবে না। তবে এটা বলতে পারি, বোলিংয়ে আরও ভালো করার সুযোগ ছিল, তারা আরও ভালো বল করতে পারত।’
আরও ‘ভালো’ বোলিং যে করা যেত, সেটা স্কোরকার্ড দেখেও বোঝা যায়। অতিরিক্ত খাতে এদিন পাকিস্তান রান দিয়েছে ৪৩ টি। বোলারদের সমালোচনা করলেও ইউসুফ স্বীকার করে নিচ্ছেন, চমৎকার ব্যাটিং করেছেন মার্ক চ্যাপম্যান, ড্যারিল মিচেল ও মুহাম্মদ আব্বাসরা। মার্ক চ্যাপম্যান এই ম্যাচে ১১১ বলে ১৩২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। মিচেল ৮৪ বলে ৭৬ এবং আব্বাস ২৬ বলে ৫২ রান করেছিলেন।
নেপিয়ারে অসাধ্য সাধন করেছে নিউজিল্যান্ড। পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথম ১৫ ওভারে ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলা নিউজিল্যান্ডের রান যেখানে ছিল মাত্র ৫৮, সেখানে তারা ৫০ ওভার শেষে তোলে ৯ উইকেটে ৩৪৪! যার জবাব দিতে এসে ভালো শুরু করলেও ২২ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে ৪৪.১ ওভারে ২৭১ রানে অলআউট।
প্রথম ওয়ানডে ৭৩ রানে হারের পর দলের বোলিং নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে পাকিস্তান। আর সে ভাবনার কথা সংবাদমাধ্যমকে দলটির ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফ। ২ এপ্রিল ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ। সে ম্যাচে বোলিংয়ে পরিবর্তন আসার কথাও বললেন পাকিস্তানের ব্যাটিং কোচ, ‘পরের ম্যাচ কি করা যায়, তা নিয়ে ভাবছি আমরা। দেখব কোনো পঞ্চম বোলার কিংবা অলরাউন্ডার খেলানো যায় কি না, বা খেলালে কী লাভ হবে।’
প্রথম ওয়ানডেতে দুই খণ্ডকালীন বোলার বল করেছিলেন। অফ স্পিনার সালমান আলী আগা ৫ ওভার বল করেছিলেন, মিডিয়াম পেসার ইরফান খানও বল করেছিলেন ৫ ওভার। কিন্তু দুজনে রান দিয়েছেন ৬৭ ও ৫১! ১০ ওভার বোলিং করেও সালমান আগার সমান রানও দেয়নি পাকিস্তানের অন্য কোনো বোলার।
ব্যাটিং কোচ হলেও দুই খণ্ডকালীন বোলারের দেদারসে রান দেওয়াটা দাগ কেটেছে ইউসুফের মনে, ‘আমাদের দুই খণ্ডকালীন বোলার ১২০ রানের (১১৮) মতো দিয়েছে। এটা অবশ্যই ব্যয়বহুল ছিল। তবে এই দলটাকে নতুনভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। তাই আমি মনে করি এই দল নিয়ে এখনই কথা বলা ঠিক হবে না। তবে এটা বলতে পারি, বোলিংয়ে আরও ভালো করার সুযোগ ছিল, তারা আরও ভালো বল করতে পারত।’
আরও ‘ভালো’ বোলিং যে করা যেত, সেটা স্কোরকার্ড দেখেও বোঝা যায়। অতিরিক্ত খাতে এদিন পাকিস্তান রান দিয়েছে ৪৩ টি। বোলারদের সমালোচনা করলেও ইউসুফ স্বীকার করে নিচ্ছেন, চমৎকার ব্যাটিং করেছেন মার্ক চ্যাপম্যান, ড্যারিল মিচেল ও মুহাম্মদ আব্বাসরা। মার্ক চ্যাপম্যান এই ম্যাচে ১১১ বলে ১৩২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। মিচেল ৮৪ বলে ৭৬ এবং আব্বাস ২৬ বলে ৫২ রান করেছিলেন।
১২ নম্বরে ব্যাটিং করার সুযোগ সবসময় আসে না। কারণ, ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। কিন্তু কনকাশন বদলির নিয়ম চালু হওয়ার পর এখন এক দলের ১২ জন ক্রিকেটারের ব্যাটিংয়ে নামার দৃশ্য অপরিচিত নয়। যদিও সেটা কালেভদ্রে দেখা যায়। আজ হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তেমনই সুযোগ আসে পাকিস্তানের
৬ ঘণ্টা আগেহ্যামস্ট্রিং চোটের কারণে কাই হাভার্টজের মৌসুম শেষ হয়েছে আগেই। গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লিকেও ছিটকে যেতে হয়েছিল এক মাসের জন্য। ১০১ দিন বাইরে থাকার গতকাল ফুলহ্যামের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন বুকায়ো সাকা। কিন্তু সেই ম্যাচেই আরও এক ধাক্কা খেল আর্সেনাল। এবার ছিটকে গেলেন রক্ষণের অন্যতম ভরসা গাব্রিয়েল মাগালায়েস। চোটের
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ ছন্দে আছেন জ্যাকব ডাফি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাচিয়ে ছাড়ছেন নিউজিল্যান্ডের এই পেসার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ডাফি।
১০ ঘণ্টা আগেক্রিকেট ইতিহাসে বাংলাদেশ প্রথম মেজর শিরোপা পায় মেয়েদের হাত ধরেই। ২০১৮ সালে সালমা খাতুনের নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো নারী এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। সেই শিরোপা জয়ের পর সামাজিক মাধ্যম, গণমাধ্যম—সব জায়গাতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের বন্দনা করা হয়। এরপর থেকেই খেই হারিয়ে ফেলেছে দলটি।
১১ ঘণ্টা আগে