ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই করে ২০২৪ সাল শেষ করেছে বাংলাদেশ। ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে জাতীয় দলের কোনো ডিউটি নেই ক্রিকেটারদের। পাওয়া না পাওয়ার অনেক কিছু ছিল এ বছরও। এর মধ্যেও সবকিছু ছাপিয়ে ব্যক্তিগত অর্জনে মেহেদী হাসান মিরাজ ব্যাটে-বলে ছড়িয়েছেন মুগ্ধতা।
শুধু অলরাউন্ড পারফরম্যান্স নয়, মিরাজ তো প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্বও করলেন এই বছর। দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার তালিকায় নতুন করে যোগ হলো মিরাজের নাম। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ওয়ানডে ও টেস্ট—দুই সংস্করণে অধিনায়কত্ব করেছেন এই অলরাউন্ডার। নেতৃত্বে এখনো বেশ সুফল না দেখলেও উইন্ডিজের বিপক্ষে একটি টেস্টে তাঁর অধীনে জিতেছে বাংলাদেশ দল।
কিন্তু ব্যাটিং-বোলিংয়ে মিরাজ এ বছর নিজেকে ছাড়িয়ে গেছেন বেশ। ব্যাট হাতে এই বছর বাংলাদেশ দলের সেরা পারফরমার। দলের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁলেন তিনি। ৩০ ইনিংসে করেছেন বাংলাদেশ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০২৫ রান। গড় ৩৭.৯৬। তালিকায় মিরাজের পরে থাকা নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ৪০ ইনিংসে করেছেন এ বছর ৯৬১ রান। গড় ২৫.২৮।
এক জায়গায় পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার বাবর আজমের সঙ্গে দারুণ মিলও রয়েছে মিরাজের। ২০২৪ সালে এ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার রান করেছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে বাবর ও মিরাজেরই শুধু সেঞ্চুরি নেই। মিরাজ করেছেন সাত ফিফটি, সর্বোচ্চ ইনিংস ৯৭। বাবর ৩৭ ইনিংসে করেছেন ১১১৪ রান। রয়েছে ৮ ফিফটি, নেই কোনো সেঞ্চুরি। যদিও এ বছর আরও একটি টেস্ট রয়েছে বাবরদের। কাল থেকে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বক্সিং ডে টেস্ট শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের।
নেতৃত্ব দেওয়া ৬ ম্যাচ মিরাজের ব্যাট যেন আরও বেশি ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছে। ৪৫.৫০ গড়, করেছেন ৩৬৪ রান। নিয়েছেন ৭ উইকেট। ব্যাটিংয়ের সঙ্গে বল হাতে এ বছর মিরাজের শিকার ৪০ উইকেট, ইকোনমি ৩.৭৯। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিও তিনি। তাঁর চেয়ে বেশি উইকেট আছে শুধু তাসকিন আহমেদের ৬৩টি।
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে মিরাজ আইসিসি থেকেও পেয়েছেন সুখবর। টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে অলরাউন্ডারদের তালিকায় দুই নম্বরে উঠেছেন তিনি। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে উঠে এসেছেন তিন নম্বরে। বলাই তো যায়, বছরটা মিরাজেরও।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই করে ২০২৪ সাল শেষ করেছে বাংলাদেশ। ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে জাতীয় দলের কোনো ডিউটি নেই ক্রিকেটারদের। পাওয়া না পাওয়ার অনেক কিছু ছিল এ বছরও। এর মধ্যেও সবকিছু ছাপিয়ে ব্যক্তিগত অর্জনে মেহেদী হাসান মিরাজ ব্যাটে-বলে ছড়িয়েছেন মুগ্ধতা।
শুধু অলরাউন্ড পারফরম্যান্স নয়, মিরাজ তো প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্বও করলেন এই বছর। দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার তালিকায় নতুন করে যোগ হলো মিরাজের নাম। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ওয়ানডে ও টেস্ট—দুই সংস্করণে অধিনায়কত্ব করেছেন এই অলরাউন্ডার। নেতৃত্বে এখনো বেশ সুফল না দেখলেও উইন্ডিজের বিপক্ষে একটি টেস্টে তাঁর অধীনে জিতেছে বাংলাদেশ দল।
কিন্তু ব্যাটিং-বোলিংয়ে মিরাজ এ বছর নিজেকে ছাড়িয়ে গেছেন বেশ। ব্যাট হাতে এই বছর বাংলাদেশ দলের সেরা পারফরমার। দলের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁলেন তিনি। ৩০ ইনিংসে করেছেন বাংলাদেশ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ১০২৫ রান। গড় ৩৭.৯৬। তালিকায় মিরাজের পরে থাকা নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ৪০ ইনিংসে করেছেন এ বছর ৯৬১ রান। গড় ২৫.২৮।
এক জায়গায় পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার বাবর আজমের সঙ্গে দারুণ মিলও রয়েছে মিরাজের। ২০২৪ সালে এ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার রান করেছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে বাবর ও মিরাজেরই শুধু সেঞ্চুরি নেই। মিরাজ করেছেন সাত ফিফটি, সর্বোচ্চ ইনিংস ৯৭। বাবর ৩৭ ইনিংসে করেছেন ১১১৪ রান। রয়েছে ৮ ফিফটি, নেই কোনো সেঞ্চুরি। যদিও এ বছর আরও একটি টেস্ট রয়েছে বাবরদের। কাল থেকে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বক্সিং ডে টেস্ট শুরু হচ্ছে পাকিস্তানের।
নেতৃত্ব দেওয়া ৬ ম্যাচ মিরাজের ব্যাট যেন আরও বেশি ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছে। ৪৫.৫০ গড়, করেছেন ৩৬৪ রান। নিয়েছেন ৭ উইকেট। ব্যাটিংয়ের সঙ্গে বল হাতে এ বছর মিরাজের শিকার ৪০ উইকেট, ইকোনমি ৩.৭৯। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিও তিনি। তাঁর চেয়ে বেশি উইকেট আছে শুধু তাসকিন আহমেদের ৬৩টি।
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে মিরাজ আইসিসি থেকেও পেয়েছেন সুখবর। টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে অলরাউন্ডারদের তালিকায় দুই নম্বরে উঠেছেন তিনি। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে উঠে এসেছেন তিন নম্বরে। বলাই তো যায়, বছরটা মিরাজেরও।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৮ ঘণ্টা আগে