ক্রীড়া ডেস্ক
উইকেট বিবেচনায় রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে কোনো বিশেষজ্ঞ স্পিনারকেই খেলায়নি পাকিস্তান। বাংলাদেশ অবশ্য সেই কৌশলে যায়নি। তিন পেসারের সঙ্গে ছিলেন দুই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। চন্ডিকা হাথুরুসিংহে তাঁদের দলে রেখেছিলেন স্পিনের অভাবটা পূরণ করতে। লঙ্কান কোচের কৌশল বৃথা যায়নি।
সিরিজের ঐতিহাসিক প্রথম টেস্ট জয়ে মুশফিকুর রহিমের ১৯১ রানের অনবদ্য ইনিংসটি যেমন ভূমিকা রেখেছিল তেমনি সাকিব-মিরাজের ঘূর্ণিও রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। সাকিব ৩ এবং মিরাজ ৪ উইকেট নিয়ে অল্প রানেই থামান পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংস।
এবার একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে কেমন কৌশল হবে বাংলাদেশের? আজ সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে হেসে হাথুরু বলেন, ‘আসলে আমরা সব সময় অফেন্সিভ স্ট্র্যাটেজিতেই (আক্রমণাত্মক কৌশল) যাব।’ অবশ্য কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করছে তাঁর কৌশল, ‘কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে অনেক সময় স্ট্র্যাটেজিতে পরিবর্তন আসে। প্রথম ম্যাচ থেকে আমাদের প্রস্তুতিতে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। আমরা নিজেদের শক্তির জায়গাগুলো জানি, সীমাবদ্ধতাগুলোও জানি। প্রতিপক্ষের শক্তি এবং সীমাবদ্ধতার জায়গাগুলোও জানা আছে আমাদের। পিচ, কন্ডিশন সবকিছু বিবেচনা নিয়েই আমরা আমাদের স্ট্র্যাটেজি সাজিয়ে থাকি।’
পিন্ডি টেস্টে প্রথম ইনিংসে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। তবে সফরকারীরা পাঁচশোর্ধ্ব সংগ্রহ পায় মিডলঅর্ডারে কয়েকটি জুটিতেই। আগের টেস্টের কথা টেনে হাথুরু চান, এবারও ভালো জুটি হোক। লঙ্কান কোচ বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে শুরুতে ভালো জুটি গড়া। প্রথম ১২ ওভারে আমাদের ওপেনাররা অল্প সময় হলেও ভালো ব্যাট করতে পেরেছিল, যা তৃতীয় দিন সকালে আমাদের আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। এরপর মুমিনুলের সঙ্গে আমার মনে হয় সাদমান ভালো একটি জুটি গড়ল ৯০ রানের। এরপর মুশফিকের সঙ্গে মিলে লিটন-মিরাজ সেসব কাজে লাগানো।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের মাটিতে যেকোনো সংস্করণে প্রথম জয়—এ তো ঐতিহাসিক হবেই বাংলাদেশের জন্য। তবে কাজটি যে মোটেও সহজ নয় সেটি তো জানা কথায়। হাথুরুর এর কৃতিত্ব দিচ্ছেন দলের উঁচু নীতির ওপর। তিনি বলেন, ‘মোরাল (নীতি) অনেক উঁচুতে আছে। পাকিস্তানের মাটিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে দেওয়া সহজ কোনো কাজ নয়। তারা অনেক অনেক ভালো দল। এখনো আমরা দ্বিতীয় ম্যাচে অনেক লড়াই আশা করছি তাদের থেকে।’
দ্বিতীয় টেস্টের জন্য দলে পরিবর্তন এনেছে পাকিস্তান। বাদ পড়েছেন পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। বাংলাদেশ কি অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামবে নাকি পরিবর্তন—এ নিয়ে হাথুরু বলেন, ‘কাল কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে পিচ দেখে আমরা দলে পরিবর্তন আনতেও পারি। কারণ আমরা এখনো পিচ দেখতে পারিনি। কন্ডিশনে কিছুটা তফাত আছে আগের ম্যাচ থেকে।’
উইকেট বিবেচনায় রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে কোনো বিশেষজ্ঞ স্পিনারকেই খেলায়নি পাকিস্তান। বাংলাদেশ অবশ্য সেই কৌশলে যায়নি। তিন পেসারের সঙ্গে ছিলেন দুই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। চন্ডিকা হাথুরুসিংহে তাঁদের দলে রেখেছিলেন স্পিনের অভাবটা পূরণ করতে। লঙ্কান কোচের কৌশল বৃথা যায়নি।
সিরিজের ঐতিহাসিক প্রথম টেস্ট জয়ে মুশফিকুর রহিমের ১৯১ রানের অনবদ্য ইনিংসটি যেমন ভূমিকা রেখেছিল তেমনি সাকিব-মিরাজের ঘূর্ণিও রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। সাকিব ৩ এবং মিরাজ ৪ উইকেট নিয়ে অল্প রানেই থামান পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংস।
এবার একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে কেমন কৌশল হবে বাংলাদেশের? আজ সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে হেসে হাথুরু বলেন, ‘আসলে আমরা সব সময় অফেন্সিভ স্ট্র্যাটেজিতেই (আক্রমণাত্মক কৌশল) যাব।’ অবশ্য কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করছে তাঁর কৌশল, ‘কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে অনেক সময় স্ট্র্যাটেজিতে পরিবর্তন আসে। প্রথম ম্যাচ থেকে আমাদের প্রস্তুতিতে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। আমরা নিজেদের শক্তির জায়গাগুলো জানি, সীমাবদ্ধতাগুলোও জানি। প্রতিপক্ষের শক্তি এবং সীমাবদ্ধতার জায়গাগুলোও জানা আছে আমাদের। পিচ, কন্ডিশন সবকিছু বিবেচনা নিয়েই আমরা আমাদের স্ট্র্যাটেজি সাজিয়ে থাকি।’
পিন্ডি টেস্টে প্রথম ইনিংসে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। তবে সফরকারীরা পাঁচশোর্ধ্ব সংগ্রহ পায় মিডলঅর্ডারে কয়েকটি জুটিতেই। আগের টেস্টের কথা টেনে হাথুরু চান, এবারও ভালো জুটি হোক। লঙ্কান কোচ বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে শুরুতে ভালো জুটি গড়া। প্রথম ১২ ওভারে আমাদের ওপেনাররা অল্প সময় হলেও ভালো ব্যাট করতে পেরেছিল, যা তৃতীয় দিন সকালে আমাদের আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। এরপর মুমিনুলের সঙ্গে আমার মনে হয় সাদমান ভালো একটি জুটি গড়ল ৯০ রানের। এরপর মুশফিকের সঙ্গে মিলে লিটন-মিরাজ সেসব কাজে লাগানো।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের মাটিতে যেকোনো সংস্করণে প্রথম জয়—এ তো ঐতিহাসিক হবেই বাংলাদেশের জন্য। তবে কাজটি যে মোটেও সহজ নয় সেটি তো জানা কথায়। হাথুরুর এর কৃতিত্ব দিচ্ছেন দলের উঁচু নীতির ওপর। তিনি বলেন, ‘মোরাল (নীতি) অনেক উঁচুতে আছে। পাকিস্তানের মাটিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে দেওয়া সহজ কোনো কাজ নয়। তারা অনেক অনেক ভালো দল। এখনো আমরা দ্বিতীয় ম্যাচে অনেক লড়াই আশা করছি তাদের থেকে।’
দ্বিতীয় টেস্টের জন্য দলে পরিবর্তন এনেছে পাকিস্তান। বাদ পড়েছেন পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। বাংলাদেশ কি অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামবে নাকি পরিবর্তন—এ নিয়ে হাথুরু বলেন, ‘কাল কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে পিচ দেখে আমরা দলে পরিবর্তন আনতেও পারি। কারণ আমরা এখনো পিচ দেখতে পারিনি। কন্ডিশনে কিছুটা তফাত আছে আগের ম্যাচ থেকে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাটার কোহলিকে তো নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। রেকর্ড গড়া যাঁর কাছে ডালভাতের মতো, তিনি আজ গড়লেন আরও এক রেকর্ড। তাতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে।
১০ ঘণ্টা আগে