অনলাইন ডেস্ক
চিটাগং কিংসের ডাগআউটে জয়োৎসব। আর খুলনা টাইগার্সের ডাগআউটে নিস্তব্ধতা। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে হারটাকে এখনো মেনে নিতে পারছেন না খুলনার অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাচ হারের জন্য জেসন হোল্ডারের করা ১৮তম ওভারটিকেই দায়ী করছেন মিরাজ।
খুলনা অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের পরাজয়ের আসল কারণ ছিল হোল্ডারের তৃতীয় ওভার (ইনিংসের ১৮তম)। ওই ওভারে যে ১৩ রান এল, সেটাই ঘুরিয়ে দিয়েছিল ম্যাচ। আন্তর্জাতিক এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে হোল্ডারের মতো অভিজ্ঞ বোলারের কাছ থেকে এমন বোলিং আশা করিনি।’ মিরাজ বলে গেলেন, ‘শেষ ওভারে মুশফিক হাসানের ১৫ রান খাওয়ার ফলে আমরা হেরেছি ঠিকই, কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, ম্যাচটা আমাদের হাতছাড়া হয়ে গেছে (১৮তম ওভারে) ওই ১৩ রান দেওয়াতেই।’
বাংলাদেশের হয়ে বহু আন্তর্জাতিক ম্যাচে কঠিন পরিস্থিতি সামলেছেন মিরাজ। সেই অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছিল, যেকোনো সময় কিছু একটা অঘটন ঘটবে। সেই ভয়ই আমার মনকে পুরোপুরি গ্রাস করেছিল।’
চিটাগং কিংসের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন দলটির অন্যতম সেরা ব্যাটার খাজা নাফি। তৃতীয় উইকেটে হাসান তালাতের সঙ্গে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ৪৮ বলে ৭০ রানের জুটি গড়া নাফি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন জয় নিয়ে। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা জানতাম, তৃতীয় উইকেটে প্রতি ওভারে আটের বেশি রান তোলাটাই আমাদের জয়ের ভিত্তি তৈরি করেছে। তখন থেকেই বিশ্বাস ছিল, এই ম্যাচ আমরা জিতব। যদিও আমি আর তালাত—কেউই শেষ পর্যন্ত টিকতে পারিনি, তবে আলিস আর সানি ভাই যেভাবে ম্যাচ শেষ করল, তা অনবদ্য। বড় ম্যাচে নিজের কিছু অবদান রাখতে পারায় দারুণ অনুভূতি হচ্ছে।’
চিটাগং কিংসের ডাগআউটে জয়োৎসব। আর খুলনা টাইগার্সের ডাগআউটে নিস্তব্ধতা। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে হারটাকে এখনো মেনে নিতে পারছেন না খুলনার অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাচ হারের জন্য জেসন হোল্ডারের করা ১৮তম ওভারটিকেই দায়ী করছেন মিরাজ।
খুলনা অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের পরাজয়ের আসল কারণ ছিল হোল্ডারের তৃতীয় ওভার (ইনিংসের ১৮তম)। ওই ওভারে যে ১৩ রান এল, সেটাই ঘুরিয়ে দিয়েছিল ম্যাচ। আন্তর্জাতিক এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে হোল্ডারের মতো অভিজ্ঞ বোলারের কাছ থেকে এমন বোলিং আশা করিনি।’ মিরাজ বলে গেলেন, ‘শেষ ওভারে মুশফিক হাসানের ১৫ রান খাওয়ার ফলে আমরা হেরেছি ঠিকই, কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, ম্যাচটা আমাদের হাতছাড়া হয়ে গেছে (১৮তম ওভারে) ওই ১৩ রান দেওয়াতেই।’
বাংলাদেশের হয়ে বহু আন্তর্জাতিক ম্যাচে কঠিন পরিস্থিতি সামলেছেন মিরাজ। সেই অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছিল, যেকোনো সময় কিছু একটা অঘটন ঘটবে। সেই ভয়ই আমার মনকে পুরোপুরি গ্রাস করেছিল।’
চিটাগং কিংসের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন দলটির অন্যতম সেরা ব্যাটার খাজা নাফি। তৃতীয় উইকেটে হাসান তালাতের সঙ্গে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ৪৮ বলে ৭০ রানের জুটি গড়া নাফি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন জয় নিয়ে। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা জানতাম, তৃতীয় উইকেটে প্রতি ওভারে আটের বেশি রান তোলাটাই আমাদের জয়ের ভিত্তি তৈরি করেছে। তখন থেকেই বিশ্বাস ছিল, এই ম্যাচ আমরা জিতব। যদিও আমি আর তালাত—কেউই শেষ পর্যন্ত টিকতে পারিনি, তবে আলিস আর সানি ভাই যেভাবে ম্যাচ শেষ করল, তা অনবদ্য। বড় ম্যাচে নিজের কিছু অবদান রাখতে পারায় দারুণ অনুভূতি হচ্ছে।’
১২ নম্বরে ব্যাটিং করার সুযোগ সবসময় আসে না। কারণ, ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। কিন্তু কনকাশন বদলির নিয়ম চালু হওয়ার পর এখন এক দলের ১২ জন ক্রিকেটারের ব্যাটিংয়ে নামার দৃশ্য অপরিচিত নয়। যদিও সেটা কালেভদ্রে দেখা যায়। আজ হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে তেমনই সুযোগ আসে পাকিস্তানের
৬ ঘণ্টা আগেহ্যামস্ট্রিং চোটের কারণে কাই হাভার্টজের মৌসুম শেষ হয়েছে আগেই। গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লিকেও ছিটকে যেতে হয়েছিল এক মাসের জন্য। ১০১ দিন বাইরে থাকার গতকাল ফুলহ্যামের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন বুকায়ো সাকা। কিন্তু সেই ম্যাচেই আরও এক ধাক্কা খেল আর্সেনাল। এবার ছিটকে গেলেন রক্ষণের অন্যতম ভরসা গাব্রিয়েল মাগালায়েস। চোটের
৭ ঘণ্টা আগেদারুণ ছন্দে আছেন জ্যাকব ডাফি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের রীতিমতো নাচিয়ে ছাড়ছেন নিউজিল্যান্ডের এই পেসার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ডাফি।
১০ ঘণ্টা আগেক্রিকেট ইতিহাসে বাংলাদেশ প্রথম মেজর শিরোপা পায় মেয়েদের হাত ধরেই। ২০১৮ সালে সালমা খাতুনের নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো নারী এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। সেই শিরোপা জয়ের পর সামাজিক মাধ্যম, গণমাধ্যম—সব জায়গাতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের বন্দনা করা হয়। এরপর থেকেই খেই হারিয়ে ফেলেছে দলটি।
১১ ঘণ্টা আগে