ক্রীড়া ডেস্ক
খেলোয়াড়ি জীবনকে অনেক আগে বিদায় বললেও শচীন টেন্ডুলকারের জনপ্রিয়তায় একটুও ভাটা পড়েনি। তিনি যে শুধুই একজন ক্রিকেটার নন, তার চেয়েও বেশি কিছু। তরুণ প্রজন্মের অনেকেরই আদর্শ টেন্ডুলকার। কারও কারও কাছে অনুপ্রেরণা-বিনয়ের আরেক নাম। ভারতীয় ব্যাটিং জিনিয়াসের ব্যক্তিত্বও অন্যদের থেকে তাঁকে আলাদা করে রেখেছে। এমন একজনের ওপর তাই চোখ বন্ধ করে ভরসা রেখেছে ইউনিসেফ।
জাতিসংঘের জরুরি শিশু তহবিলের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে এ বছর দুই দশক পূর্ণ হয়েছে টেন্ডুলকারের। কদিন আগে আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে সংস্থাটির প্রতিনিধি হিসেবে কথা বলেছেন তিনি। ৪৯ বছর বয়সী কিংবদন্তি এবার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার মারিয়া মান্দাকে। ভার্চ্যুয়াল এ আলাপচারিতায় ছিলেন ভারতীয় ফুটবলার ও কোচ অংশু কাছাপ।
আলোচনার শুরুতেই সবাই নিজেদের পরিচয় দেন। মারিয়া নিজের নাম বললে টেন্ডুলকার তাঁকে বাংলায় জিজ্ঞেস করেন, ‘কেমন আছো মারিয়া? ভালো আছি।’ মারিয়াও কুশল বিনিময়ে বলেন, ‘আমি ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ এবারও টেন্ডুলকার বাংলায় বলেন, ‘ভালো, একদম ভালো আছি। তুমি সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন।’
এরপরেই খেলোয়াড়দের চাপ কাটিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় বাতলে দিয়েছেন টেন্ডুলকার। মারিয়া ও অংশুর উদ্দেশে বলেছেন, ‘অতীতে তোমাদের সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা ফিরে পাওয়া বা বদলানো সম্ভব নয়। সামনে কী হতে চলেছে, সেটাও আমরা জানি না। তবে এই মুহূর্তে যা ঘটছে; মানে যেটাকে আমরা বর্তমান বলে থাকি, তার ওপর জোর দিতে হবে।’
করোনাকালে মারিয়া-অংশুরা কীভাবে নিজেদের ফিট রেখেছেন, এ ব্যাপারেও জানতে চেয়েছেন ১০০ সেঞ্চুরির মালিক, ‘করোনার কারণে গত দুই বছরে তোমাদের সামনে অনেক ঝড়-ঝাপটা এসেছে। এ সময় সবাইকে অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। ওই সময়ে তোমার কীভাবে নিজেদের শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট রেখেছ?’
মারিয়া বলেন, ‘করোনার সময়ে দেশের অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না। ক্যাম্প বাতিল করে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে নিজেদের ফিট রাখতে ফেডারেশন (বাফুফে) আমাদের অনুশীলন সূচি পাঠায়। সেই সূচি মেনে আমরা অনুশীলন চালিয়ে গেছি। সপ্তাহে একদিন কোচদের সঙ্গে জুম মিটিং করি।’
মারিয়া আরও বলেন, ‘আমরা যেভাবে অনুশীলন করতাম, সেটার ভিডিও কোচিং স্টাফকে পাঠাতে হতো। বাকিটা সময় পরিবারের সঙ্গে থেকে মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকতাম।’
সব শোনার পর ফিটনেস ধরে রাখতে মারিয়া-অংশুকে একটি মন্ত্র শিখিয়ে দিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘শরীরের ভারসাম্য ঠিক রাখার সঙ্গে খাদ্যাভ্যাসের সম্পর্ক আছে। তোমরা যা ইচ্ছে খেতে পারো, কিন্তু যখন ইচ্ছে তখনই খেতে পারো না। তোমাদের স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে, তাহলে কোনো কিছু করেই সুখী হতে পারবে না। সে কারণে সুস্থতার মাত্রা সম্পর্কে সব সময় সতর্ক থাকবে।’
বিদায় নেওয়া আগে টেন্ডুলকার মারিয়া ও অংশুকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘আমার সঙ্গে কথা বলায় তোমাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি সব সময় তোমাদের সমর্থন দিয়ে যাব। তোমরা ও তোমাদের পরিবারকে জানাই শুভকামনা।’
খেলোয়াড়ি জীবনকে অনেক আগে বিদায় বললেও শচীন টেন্ডুলকারের জনপ্রিয়তায় একটুও ভাটা পড়েনি। তিনি যে শুধুই একজন ক্রিকেটার নন, তার চেয়েও বেশি কিছু। তরুণ প্রজন্মের অনেকেরই আদর্শ টেন্ডুলকার। কারও কারও কাছে অনুপ্রেরণা-বিনয়ের আরেক নাম। ভারতীয় ব্যাটিং জিনিয়াসের ব্যক্তিত্বও অন্যদের থেকে তাঁকে আলাদা করে রেখেছে। এমন একজনের ওপর তাই চোখ বন্ধ করে ভরসা রেখেছে ইউনিসেফ।
জাতিসংঘের জরুরি শিশু তহবিলের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে এ বছর দুই দশক পূর্ণ হয়েছে টেন্ডুলকারের। কদিন আগে আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে সংস্থাটির প্রতিনিধি হিসেবে কথা বলেছেন তিনি। ৪৯ বছর বয়সী কিংবদন্তি এবার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার মারিয়া মান্দাকে। ভার্চ্যুয়াল এ আলাপচারিতায় ছিলেন ভারতীয় ফুটবলার ও কোচ অংশু কাছাপ।
আলোচনার শুরুতেই সবাই নিজেদের পরিচয় দেন। মারিয়া নিজের নাম বললে টেন্ডুলকার তাঁকে বাংলায় জিজ্ঞেস করেন, ‘কেমন আছো মারিয়া? ভালো আছি।’ মারিয়াও কুশল বিনিময়ে বলেন, ‘আমি ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ এবারও টেন্ডুলকার বাংলায় বলেন, ‘ভালো, একদম ভালো আছি। তুমি সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন।’
এরপরেই খেলোয়াড়দের চাপ কাটিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় বাতলে দিয়েছেন টেন্ডুলকার। মারিয়া ও অংশুর উদ্দেশে বলেছেন, ‘অতীতে তোমাদের সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা ফিরে পাওয়া বা বদলানো সম্ভব নয়। সামনে কী হতে চলেছে, সেটাও আমরা জানি না। তবে এই মুহূর্তে যা ঘটছে; মানে যেটাকে আমরা বর্তমান বলে থাকি, তার ওপর জোর দিতে হবে।’
করোনাকালে মারিয়া-অংশুরা কীভাবে নিজেদের ফিট রেখেছেন, এ ব্যাপারেও জানতে চেয়েছেন ১০০ সেঞ্চুরির মালিক, ‘করোনার কারণে গত দুই বছরে তোমাদের সামনে অনেক ঝড়-ঝাপটা এসেছে। এ সময় সবাইকে অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। ওই সময়ে তোমার কীভাবে নিজেদের শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট রেখেছ?’
মারিয়া বলেন, ‘করোনার সময়ে দেশের অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না। ক্যাম্প বাতিল করে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে নিজেদের ফিট রাখতে ফেডারেশন (বাফুফে) আমাদের অনুশীলন সূচি পাঠায়। সেই সূচি মেনে আমরা অনুশীলন চালিয়ে গেছি। সপ্তাহে একদিন কোচদের সঙ্গে জুম মিটিং করি।’
মারিয়া আরও বলেন, ‘আমরা যেভাবে অনুশীলন করতাম, সেটার ভিডিও কোচিং স্টাফকে পাঠাতে হতো। বাকিটা সময় পরিবারের সঙ্গে থেকে মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকতাম।’
সব শোনার পর ফিটনেস ধরে রাখতে মারিয়া-অংশুকে একটি মন্ত্র শিখিয়ে দিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘শরীরের ভারসাম্য ঠিক রাখার সঙ্গে খাদ্যাভ্যাসের সম্পর্ক আছে। তোমরা যা ইচ্ছে খেতে পারো, কিন্তু যখন ইচ্ছে তখনই খেতে পারো না। তোমাদের স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে, তাহলে কোনো কিছু করেই সুখী হতে পারবে না। সে কারণে সুস্থতার মাত্রা সম্পর্কে সব সময় সতর্ক থাকবে।’
বিদায় নেওয়া আগে টেন্ডুলকার মারিয়া ও অংশুকে শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘আমার সঙ্গে কথা বলায় তোমাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি সব সময় তোমাদের সমর্থন দিয়ে যাব। তোমরা ও তোমাদের পরিবারকে জানাই শুভকামনা।’
২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম শুরু হতে বেশি দিন বাকি নেই। মেগা নিলামের আগেই জানা গেল টুর্নামেন্টের দিনক্ষণ। শুধু তাই নয়, একই সঙ্গে তিন আইপিএলের সূচিও ফাঁস হয়ে গেল।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ ম্যাচ শুরুর দুই ঘণ্টা আগেও একাদশ প্রকাশের ‘সাহস’ দেখায় না। তবে এখন বেশির ভাগ টেস্ট দল খেলা শুরুর একদিন আগেই টেস্ট একাদশ জানিয়ে দেয়। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ জানিয়ে দিয়েছে কাল অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে একাদশটা কেমন হবে।
৯ ঘণ্টা আগেঅ্যাশেজ শুরুর আগে সিরিজের ফলাফল নিয়ে বরাবরই পূর্বানুমান করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকারা। সেই অভ্যাসের বশেই কিনা আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া পাঁচ টেস্টের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে রিকি পন্টিং বলে বসলেন—অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতবে ৩-১ ব্যবধানে।
১১ ঘণ্টা আগেবিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
১২ ঘণ্টা আগে