নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরের ধীর ও ঘূর্ণি উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দারুণ সাফল্য পেয়েছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও শুরু থেকে সেই একই পথের শরণ নেয় মাহমুদউল্লাহর দল। প্রথম দুই ম্যাচে একই টোটকায় সাফল্য মিললেও গতকাল তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। স্বাগতিকদের তৈরি করা ফাঁদে তাদেরই ফেলে নিউজিল্যান্ড জিতেছে ৫২ রানের বড় ব্যবধানে। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ অলআউট ৭৬ রানে। যদিও বাংলাদেশের কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দলের ব্যাটিংয়ে কোনো সমস্যা দেখছেন না।
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পর নিউজিল্যান্ড সিরিজেও শ্লথ উইকেট নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছিল বাংলাদেশ। সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও এমন উইকেট নিয়ে সমালোচনায় মেতেছেন। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে এমন উইকেট প্রস্তুতির জন্য আদর্শ কি না, সে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
বাংলাদেশ অবশ্য কোনো সমালোচনায় কান না দিয়ে জয়েই পাখির চোখ করেছিল। কিন্তু সেই জয়রথও ওল্টাতে সময় নিল না। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় জয় দূরে থাক, ২০ ওভারও খেলতে পারেনি মাহমুদউল্লাহর দল। আর বাংলাদেশের তৈরি করা ঘূর্ণি উইকেটে দাপট দেখালেন দুই কিউই স্পিনার এজাজ প্যাটেল ও কোল ম্যাককনকি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটিং দুর্বলতাও যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন তাঁরা।
আগের ম্যাচগুলোয় বোলারদের দাপুটে পারফরম্যান্স ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা অনেকটাই ঢেকে দিয়েছিল। ম্যাচ জেতায় ভুল-ত্রুটি সামনে এসেছে কম। গতকালও ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা খুব কঠিন ছিল না। নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে কিউইদের ১২৮ রানেই থামিয়ে দেয় বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি বিবেচনায় ১২৯ রানের লক্ষ্য তেমন কঠিন হওয়ার কথা নয়। মিরপুরে উইকেটে অবশ্য এই স্কোরই পাহাড়সমান। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সেটিই হলো হিমালয়! ২০তম ওভার পর্যন্ত ম্যাচ টেনে নিলেও লড়াই থেকে বাংলাদেশ ছিটকে পড়ে আরও আগে। ৪৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় বাংলাদেশ। যেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর যেন আর কোনো উপায় ছিল না।
নিজেদের এই পারফরম্যান্সে স্বাভাবিকভাবেই হতাশ মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘১৩০ রানে (১২৮) আটকে বোলাররা নিজেদের কাজটা ঠিকঠাকই করেছে। আমরা শুরুটা (ব্যাটিংয়ে) ভালো করেছি। কিন্তু দ্রুত অনেকগুলো উইকেট হারিয়েছি এবং ভালো শুরুটা আর কাজে লাগাতে পারিনি। আমার মনে হয়, মিডল অর্ডার খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। টপ অর্ডারও নিজেদের কাজ ভালোভাবে করেছে।’ এ সময় জুটি গড়তে না পারাটা পরাজয়ের বড় কারণ মনে করছেন মাহমুদউল্লাহ, ‘আমাদের ভালো জুটি হয়নি। আশা করি, ভালোভাবেই ফিরে আসতে পারব। এখনো দুই ম্যাচ বাকি আছে। আশা করি, পরের ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করতে পারব।’
অবশ্য এ হারে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ব্যাটিংয়ে কোন সমস্যা দেখছেন না, ‘নিউজিল্যান্ড আজ (গতকাল) আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি। এই সংস্করণের ক্রিকেটের চরিত্রই এমন। নিউজিল্যান্ডকে অবশ্যই কৃতিত্ব দিতে হবে। আমি হতাশ কিন্তু খেলাটা এমনই। ব্যাটিংয়ের ধরনে কোনো সমস্যা দেখছি না। আমরা দ্রুত অনেক উইকেট হারিয়ে ফেলি। পাশাপাশি রান রেটে পিছিয়ে থাকলে কাজটা আরও কঠিন হয়ে যায়। বেশ কয়েকবার ভালো শুরু পেয়েও ধরে রাখা যায়নি।’
হার থেকে ইতিবাচক বিষয়গুলো নিতে চান ডমিঙ্গো। বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘আমরা জানি এটা খারাপ দিন ছিল। তবে এটা নিয়ে পড়ে থাকার কিছু নেই। আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে এবং এখান থেকে ইতিবাচক বিষয়গুলো নিয়ে সামনের ম্যাচে মাঠে নামতে হবে।’
মিরপুরের ধীর ও ঘূর্ণি উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দারুণ সাফল্য পেয়েছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও শুরু থেকে সেই একই পথের শরণ নেয় মাহমুদউল্লাহর দল। প্রথম দুই ম্যাচে একই টোটকায় সাফল্য মিললেও গতকাল তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। স্বাগতিকদের তৈরি করা ফাঁদে তাদেরই ফেলে নিউজিল্যান্ড জিতেছে ৫২ রানের বড় ব্যবধানে। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ অলআউট ৭৬ রানে। যদিও বাংলাদেশের কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দলের ব্যাটিংয়ে কোনো সমস্যা দেখছেন না।
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পর নিউজিল্যান্ড সিরিজেও শ্লথ উইকেট নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছিল বাংলাদেশ। সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও এমন উইকেট নিয়ে সমালোচনায় মেতেছেন। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে এমন উইকেট প্রস্তুতির জন্য আদর্শ কি না, সে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
বাংলাদেশ অবশ্য কোনো সমালোচনায় কান না দিয়ে জয়েই পাখির চোখ করেছিল। কিন্তু সেই জয়রথও ওল্টাতে সময় নিল না। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় জয় দূরে থাক, ২০ ওভারও খেলতে পারেনি মাহমুদউল্লাহর দল। আর বাংলাদেশের তৈরি করা ঘূর্ণি উইকেটে দাপট দেখালেন দুই কিউই স্পিনার এজাজ প্যাটেল ও কোল ম্যাককনকি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটিং দুর্বলতাও যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন তাঁরা।
আগের ম্যাচগুলোয় বোলারদের দাপুটে পারফরম্যান্স ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা অনেকটাই ঢেকে দিয়েছিল। ম্যাচ জেতায় ভুল-ত্রুটি সামনে এসেছে কম। গতকালও ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা খুব কঠিন ছিল না। নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে কিউইদের ১২৮ রানেই থামিয়ে দেয় বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি বিবেচনায় ১২৯ রানের লক্ষ্য তেমন কঠিন হওয়ার কথা নয়। মিরপুরে উইকেটে অবশ্য এই স্কোরই পাহাড়সমান। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সেটিই হলো হিমালয়! ২০তম ওভার পর্যন্ত ম্যাচ টেনে নিলেও লড়াই থেকে বাংলাদেশ ছিটকে পড়ে আরও আগে। ৪৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় বাংলাদেশ। যেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর যেন আর কোনো উপায় ছিল না।
নিজেদের এই পারফরম্যান্সে স্বাভাবিকভাবেই হতাশ মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘১৩০ রানে (১২৮) আটকে বোলাররা নিজেদের কাজটা ঠিকঠাকই করেছে। আমরা শুরুটা (ব্যাটিংয়ে) ভালো করেছি। কিন্তু দ্রুত অনেকগুলো উইকেট হারিয়েছি এবং ভালো শুরুটা আর কাজে লাগাতে পারিনি। আমার মনে হয়, মিডল অর্ডার খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। টপ অর্ডারও নিজেদের কাজ ভালোভাবে করেছে।’ এ সময় জুটি গড়তে না পারাটা পরাজয়ের বড় কারণ মনে করছেন মাহমুদউল্লাহ, ‘আমাদের ভালো জুটি হয়নি। আশা করি, ভালোভাবেই ফিরে আসতে পারব। এখনো দুই ম্যাচ বাকি আছে। আশা করি, পরের ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করতে পারব।’
অবশ্য এ হারে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ব্যাটিংয়ে কোন সমস্যা দেখছেন না, ‘নিউজিল্যান্ড আজ (গতকাল) আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি। এই সংস্করণের ক্রিকেটের চরিত্রই এমন। নিউজিল্যান্ডকে অবশ্যই কৃতিত্ব দিতে হবে। আমি হতাশ কিন্তু খেলাটা এমনই। ব্যাটিংয়ের ধরনে কোনো সমস্যা দেখছি না। আমরা দ্রুত অনেক উইকেট হারিয়ে ফেলি। পাশাপাশি রান রেটে পিছিয়ে থাকলে কাজটা আরও কঠিন হয়ে যায়। বেশ কয়েকবার ভালো শুরু পেয়েও ধরে রাখা যায়নি।’
হার থেকে ইতিবাচক বিষয়গুলো নিতে চান ডমিঙ্গো। বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘আমরা জানি এটা খারাপ দিন ছিল। তবে এটা নিয়ে পড়ে থাকার কিছু নেই। আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে এবং এখান থেকে ইতিবাচক বিষয়গুলো নিয়ে সামনের ম্যাচে মাঠে নামতে হবে।’
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে