নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোহামডোন স্পোর্টিং ক্লাব বনাম ব্রাদার্স ইউনিয়ন-লড়াইটা হয়ে উঠল দুই অধিনায়কের। মোহাম্মদ আশরাফুল ও শুভাগত হোমের ব্যক্তিগত নৈপুণ্য প্রদর্শনের দ্বৈরথটাই গড়ে দিল ম্যাচের ভাগ্য। তবে ব্যাট হাতে নয়, দুজনই জ্বলে উঠেছেন বল হাতে। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের পর শেষ হাসি হাসল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
আজ সাভারের বিকেএসপিতে মোহামেডান জিতল ৫৪ রানে। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের ২ বল বাকি থাকতে ২০৬ রানে গুটিয়ে যায় ধানমন্ডির ক্লাবটি। জবাব দিতে নামা ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ১৫২ রানে গুঁড়িয়ে দিয়েছে মোহামেডান। বঙ্গবন্ধু ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) শুভাগতদের এটা দ্বিতীয় জয়।
মোহামেডানের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন ওপেনার রনি তালুকদার। আটে নেমে জাহিদুজ্জামান ৪১ রানে আউট হন। এ ছাড়া মোহাম্মদ হাফিজের ব্যাট থেকে এসেছে ২৮ রান। ব্রাদার্সের পক্ষে লিস্ট-এ ক্যারিয়ার সেরা ২৩ রানে ৫ উইকেট নেন আশরাফুল। ২টি শিকার আবু হায়দার রনির। খালি হাতে ফেরেননি ইরফান হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, মঈন খানও।
২০৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধসে পড়ে ব্রাদার্সের টপ অর্ডার। ৮ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। সবকটিই শুভাগতর শিকার। ওপেনার ইমতিয়াজ ৪২ রানের ইনিংস খেলে একপ্রান্ত কিছুক্ষণ আগলে রাখার পর আউট হয়ে যান। চতুর্থ উইকেটে ৫৭ রানে ভাঙে জুটি। পরে পিনাক ঘোষ ৩৬ ও ধীমান ঘোষ ৩২ রান রান করেন।
২৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে শুভাগত পেয়েছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। দুটি শিকার নাজমুল ইসলাম অপু। বাকি তিনটি সোহরাওয়ার্দি শুভ, হাসান মাহমুদ ও আরিফুল ইসলামের। তাদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ম্লান হয়ে গেল আশরাফুল-জাদু। এই ম্যাচে বল হাতে জ্বলে উঠলেও ব্যাট হাতে যথারীতি ব্যর্থ তিনি।
পাশের মাঠেও দাপট দেখিয়েছেন বোলাররা। যেখানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪৬ রানে অলআউট হয় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। জবাব দিতে নেমে ১৩২ রানে গুটিয়ে যায় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। ইমরুল কায়েসের দল জিতল ১৪ রানে। লিগের চলতি মৌসুমে এনিয়ে তিন ম্যাচের তিনটিতেই জিতল শেখ জামাল।
ইমরুলের দলে ৮ জন যেতে পারেননি দুই অংকে। উল্লেখযোগ্য রান বলতে সাইফ হাসান (২০), ইমরুল (৩৯) ও রবিউল ইসলাম রবির (৪৮)। শাইনপুকুরের হয়ে রাহাতুল ফেরদৌস ৪ উইকেট নিয়েছেন। ২টি করে উইকেট গেছে নাঈম হাসান ও হাসান মুরাদের ঝুলিতে। কিন্তু শেখ জামালকে অল্পতে গুঁড়িয়ে দেওয়ার সুফলটা নিতে পারেনি শাইনপুকুর।
ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতি দিয়ে উইকেট হারায়। টপ অর্ডারের বেশিরভাগ ব্যাটার দীর্ঘ সময় উইকেটে থেকেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন সাজ্জাদুল হক রিপন। ৩১ রান এসেছে অধিনায়ক মহিদুল ইসলাম অংকনের ব্যাট থেকে। ২৪ রান করেন তাসামুল হক।
একটা পর্যায়ে অবশ্য জয়ের আশা জাগিয়েছিল শাইনপুকুর। ৮৭ রানে ৩ উইকেট ছিল তাদের। এরপর চূড়ান্ত ছন্দপতন। ৪ উইকেট নিয়েছেন সাঞ্জামুল ইসলাম। তিনটি শিকার তাইবুর রহমানের। তাদের দারুণ বোলিংয়ে লিগের জয়ের ধারাটা অব্যাহত রাখল শেখ জামাল।
মোহামডোন স্পোর্টিং ক্লাব বনাম ব্রাদার্স ইউনিয়ন-লড়াইটা হয়ে উঠল দুই অধিনায়কের। মোহাম্মদ আশরাফুল ও শুভাগত হোমের ব্যক্তিগত নৈপুণ্য প্রদর্শনের দ্বৈরথটাই গড়ে দিল ম্যাচের ভাগ্য। তবে ব্যাট হাতে নয়, দুজনই জ্বলে উঠেছেন বল হাতে। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের পর শেষ হাসি হাসল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
আজ সাভারের বিকেএসপিতে মোহামেডান জিতল ৫৪ রানে। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের ২ বল বাকি থাকতে ২০৬ রানে গুটিয়ে যায় ধানমন্ডির ক্লাবটি। জবাব দিতে নামা ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ১৫২ রানে গুঁড়িয়ে দিয়েছে মোহামেডান। বঙ্গবন্ধু ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) শুভাগতদের এটা দ্বিতীয় জয়।
মোহামেডানের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন ওপেনার রনি তালুকদার। আটে নেমে জাহিদুজ্জামান ৪১ রানে আউট হন। এ ছাড়া মোহাম্মদ হাফিজের ব্যাট থেকে এসেছে ২৮ রান। ব্রাদার্সের পক্ষে লিস্ট-এ ক্যারিয়ার সেরা ২৩ রানে ৫ উইকেট নেন আশরাফুল। ২টি শিকার আবু হায়দার রনির। খালি হাতে ফেরেননি ইরফান হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, মঈন খানও।
২০৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধসে পড়ে ব্রাদার্সের টপ অর্ডার। ৮ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। সবকটিই শুভাগতর শিকার। ওপেনার ইমতিয়াজ ৪২ রানের ইনিংস খেলে একপ্রান্ত কিছুক্ষণ আগলে রাখার পর আউট হয়ে যান। চতুর্থ উইকেটে ৫৭ রানে ভাঙে জুটি। পরে পিনাক ঘোষ ৩৬ ও ধীমান ঘোষ ৩২ রান রান করেন।
২৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে শুভাগত পেয়েছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। দুটি শিকার নাজমুল ইসলাম অপু। বাকি তিনটি সোহরাওয়ার্দি শুভ, হাসান মাহমুদ ও আরিফুল ইসলামের। তাদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ম্লান হয়ে গেল আশরাফুল-জাদু। এই ম্যাচে বল হাতে জ্বলে উঠলেও ব্যাট হাতে যথারীতি ব্যর্থ তিনি।
পাশের মাঠেও দাপট দেখিয়েছেন বোলাররা। যেখানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪৬ রানে অলআউট হয় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। জবাব দিতে নেমে ১৩২ রানে গুটিয়ে যায় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। ইমরুল কায়েসের দল জিতল ১৪ রানে। লিগের চলতি মৌসুমে এনিয়ে তিন ম্যাচের তিনটিতেই জিতল শেখ জামাল।
ইমরুলের দলে ৮ জন যেতে পারেননি দুই অংকে। উল্লেখযোগ্য রান বলতে সাইফ হাসান (২০), ইমরুল (৩৯) ও রবিউল ইসলাম রবির (৪৮)। শাইনপুকুরের হয়ে রাহাতুল ফেরদৌস ৪ উইকেট নিয়েছেন। ২টি করে উইকেট গেছে নাঈম হাসান ও হাসান মুরাদের ঝুলিতে। কিন্তু শেখ জামালকে অল্পতে গুঁড়িয়ে দেওয়ার সুফলটা নিতে পারেনি শাইনপুকুর।
ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতি দিয়ে উইকেট হারায়। টপ অর্ডারের বেশিরভাগ ব্যাটার দীর্ঘ সময় উইকেটে থেকেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন সাজ্জাদুল হক রিপন। ৩১ রান এসেছে অধিনায়ক মহিদুল ইসলাম অংকনের ব্যাট থেকে। ২৪ রান করেন তাসামুল হক।
একটা পর্যায়ে অবশ্য জয়ের আশা জাগিয়েছিল শাইনপুকুর। ৮৭ রানে ৩ উইকেট ছিল তাদের। এরপর চূড়ান্ত ছন্দপতন। ৪ উইকেট নিয়েছেন সাঞ্জামুল ইসলাম। তিনটি শিকার তাইবুর রহমানের। তাদের দারুণ বোলিংয়ে লিগের জয়ের ধারাটা অব্যাহত রাখল শেখ জামাল।
প্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
৫ মিনিট আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
৩৬ মিনিট আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
৪১ মিনিট আগে২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সকল টুর্নামেন্টের একক মিডিয়া স্বত্ব কিনে নিয়েছে ভারতীয় টেলিভিশন মিডিয়া সনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএনআই)। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ ঘোষণা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে