নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিচালনা পর্ষদের দশম সভা শেষে গত ১৫ জুন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স’ নামে একটি জাতীয় দলের ছায়া দল করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, এই দলের কার্যক্রমে বিসিবি চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রেখেছে ৪ কোটি টাকা। আর গতকাল বিসিবির নির্বাচকেরা আভাস দিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে শুরু হতে পারে এই ছায়া দলের কার্যক্রম।
বিসিবি জানিয়েছিল, বাংলাদেশ টাইগার্স দল হবে জাতীয় দলের বাইরে থাকা ও ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করা ক্রিকেটারদের নিয়ে। দলটা তত্ত্বাবধান করবেন বোর্ডের দুই পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ও কাজী ইনাম আহমেদ। অবশ্য তখন এই দলকে কেন্দ্র করে একচোট বিতর্ক হয়েছিল। বিতর্কটা হয়েছিল বিসিবির দুই পরিচালক আকরাম খান ও খালেদ মাহমুদ সুজনের মধ্যে। আকরাম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স’ নিয়ে তিনি পরিষ্কার নন। সেটির পাল্টা হিসেবে সুজন সামনে এনেছিলেন আকরামের ব্যবসায়িক ব্যস্ততাকে!
ছায়া দল বা বাংলাদেশ টাইগার্স নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়ে গেছে এখনো। দলটা কোনো বিভাগের অধীনে কাজ করবে? আকরামের ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ নাকি মাহমুদের গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধীনে? যদিও বিসিবির চলতি অর্থবছরে খাতওয়ারি যে বাজেট রাখা হয়েছে, সেখানে ছায়া দলকে কোনো স্ট্যান্ডিং কমিটির অধীনে নয়, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স প্রোগ্রাম’ নামে রাখা হয়েছে একেবারেই আলাদা। সেখানে সুনির্দিষ্ট বাজেটও রাখা হয়েছে–৪ কোটি টাকা।
এতেই পরিষ্কার, ছায়া দলকে বিশেষ গুরুত্বই দিচ্ছে বিসিবি। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত মাসে আজকের পত্রিকাকে ছায়া দলের ধারণাটা পরিষ্কার করেছিলেন এভাবে, ‘তাদের (দুই পরিচালকের) অধীনে পুরো বছর প্রোগ্রামটা চলবে। দলটা যখন টাইগার্স নামে কোথাও সফর করবে, তখন এটা ‘‘এ’’ দলই হবে। সেটা তখন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগই দেখবে। বাকি কাজ ভাগ করে দেওয়া হবে। এটাতে এইচপির মতো সুনির্দিষ্ট কয়েক মাসের প্রোগ্রাম থাকবে না। জাতীয় দলের বিকল্প খেলোয়াড়দের সব সময়ই তৈরি রাখাই এটির লক্ষ্য।’
ছায়া দলের কার্যক্রম গত জুলাইয়ের শুরুতে হওয়ার কথা থাকলেও করোনা-ধাক্কায় সেটি পিছিয়েছে। বিসিবির নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে শুরু হতে পারে আলোচিত বাংলাদেশ টাইগার্সের কার্যক্রম। বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ছায়া দলটা প্রিমিয়ার লিগে যারা ভালো খেলছে, ওদের নিয়েই করছি। এইচপি ও ‘‘এ’’ দল গঠনের পর বাকি যে ক্রিকেটাররা থাকবে, তাদের এই দলে রাখা হয়েছে।’
দলে খেলোয়াড়ের সংখ্যা হতে পারে ১৬ থেকে ২০ জন। তবে এই দলের আপাতত কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ হচ্ছে না। শুধু অনুশীলন ও ফিটনেস নিয়ে কাজ করেই সময় কাটবে তাদের। দলের ম্যানেজার হিসেবে এরই মধ্যে নিশ্চিত হয়েছে নাফীস ইকবালের নাম। কোচিং স্টাফে থাকছেন স্থানীয় কোচরাই। বিসিবির প্রধান নির্বাচক বললেন, ‘এটা নিয়ে আমরা তিন-চারটা মিটিং করেছি। আশা করি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ছায়া দলের কার্যক্রম শুরু করতে পারব।’
তবে ছায়া দল কোথায়, কীভাবে অনুশীলন করবে, সেটি এখনো চূড়ান্ত নয়। মিনহাজুল আবেদীন বলেছেন, ‘এখনো মাঠের সমস্যা থেকে গেছে। বৃষ্টির মৌসুম হওয়ায় ইনডোর-সুবিধা থাকাটা দরকার। মাঠ পুরোপুরি প্রস্তুত হলে ছায়া দলের কার্যক্রম শুরু করতে পারব আমরা।’
পরিচালনা পর্ষদের দশম সভা শেষে গত ১৫ জুন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স’ নামে একটি জাতীয় দলের ছায়া দল করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, এই দলের কার্যক্রমে বিসিবি চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রেখেছে ৪ কোটি টাকা। আর গতকাল বিসিবির নির্বাচকেরা আভাস দিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে শুরু হতে পারে এই ছায়া দলের কার্যক্রম।
বিসিবি জানিয়েছিল, বাংলাদেশ টাইগার্স দল হবে জাতীয় দলের বাইরে থাকা ও ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করা ক্রিকেটারদের নিয়ে। দলটা তত্ত্বাবধান করবেন বোর্ডের দুই পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ও কাজী ইনাম আহমেদ। অবশ্য তখন এই দলকে কেন্দ্র করে একচোট বিতর্ক হয়েছিল। বিতর্কটা হয়েছিল বিসিবির দুই পরিচালক আকরাম খান ও খালেদ মাহমুদ সুজনের মধ্যে। আকরাম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স’ নিয়ে তিনি পরিষ্কার নন। সেটির পাল্টা হিসেবে সুজন সামনে এনেছিলেন আকরামের ব্যবসায়িক ব্যস্ততাকে!
ছায়া দল বা বাংলাদেশ টাইগার্স নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়ে গেছে এখনো। দলটা কোনো বিভাগের অধীনে কাজ করবে? আকরামের ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ নাকি মাহমুদের গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধীনে? যদিও বিসিবির চলতি অর্থবছরে খাতওয়ারি যে বাজেট রাখা হয়েছে, সেখানে ছায়া দলকে কোনো স্ট্যান্ডিং কমিটির অধীনে নয়, ‘বাংলাদেশ টাইগার্স প্রোগ্রাম’ নামে রাখা হয়েছে একেবারেই আলাদা। সেখানে সুনির্দিষ্ট বাজেটও রাখা হয়েছে–৪ কোটি টাকা।
এতেই পরিষ্কার, ছায়া দলকে বিশেষ গুরুত্বই দিচ্ছে বিসিবি। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত মাসে আজকের পত্রিকাকে ছায়া দলের ধারণাটা পরিষ্কার করেছিলেন এভাবে, ‘তাদের (দুই পরিচালকের) অধীনে পুরো বছর প্রোগ্রামটা চলবে। দলটা যখন টাইগার্স নামে কোথাও সফর করবে, তখন এটা ‘‘এ’’ দলই হবে। সেটা তখন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগই দেখবে। বাকি কাজ ভাগ করে দেওয়া হবে। এটাতে এইচপির মতো সুনির্দিষ্ট কয়েক মাসের প্রোগ্রাম থাকবে না। জাতীয় দলের বিকল্প খেলোয়াড়দের সব সময়ই তৈরি রাখাই এটির লক্ষ্য।’
ছায়া দলের কার্যক্রম গত জুলাইয়ের শুরুতে হওয়ার কথা থাকলেও করোনা-ধাক্কায় সেটি পিছিয়েছে। বিসিবির নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে শুরু হতে পারে আলোচিত বাংলাদেশ টাইগার্সের কার্যক্রম। বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ছায়া দলটা প্রিমিয়ার লিগে যারা ভালো খেলছে, ওদের নিয়েই করছি। এইচপি ও ‘‘এ’’ দল গঠনের পর বাকি যে ক্রিকেটাররা থাকবে, তাদের এই দলে রাখা হয়েছে।’
দলে খেলোয়াড়ের সংখ্যা হতে পারে ১৬ থেকে ২০ জন। তবে এই দলের আপাতত কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ হচ্ছে না। শুধু অনুশীলন ও ফিটনেস নিয়ে কাজ করেই সময় কাটবে তাদের। দলের ম্যানেজার হিসেবে এরই মধ্যে নিশ্চিত হয়েছে নাফীস ইকবালের নাম। কোচিং স্টাফে থাকছেন স্থানীয় কোচরাই। বিসিবির প্রধান নির্বাচক বললেন, ‘এটা নিয়ে আমরা তিন-চারটা মিটিং করেছি। আশা করি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ছায়া দলের কার্যক্রম শুরু করতে পারব।’
তবে ছায়া দল কোথায়, কীভাবে অনুশীলন করবে, সেটি এখনো চূড়ান্ত নয়। মিনহাজুল আবেদীন বলেছেন, ‘এখনো মাঠের সমস্যা থেকে গেছে। বৃষ্টির মৌসুম হওয়ায় ইনডোর-সুবিধা থাকাটা দরকার। মাঠ পুরোপুরি প্রস্তুত হলে ছায়া দলের কার্যক্রম শুরু করতে পারব আমরা।’
মেঘনা ব্যাংক ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগে সহিংসতার জেরে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। ঢাকা মেট্রোপলিস ক্রিকেট কমিটি (সিসিডিএম) আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ৮ খেলোয়াড় ও ১ দল কর্মকর্তাকে এক বছর নিষিদ্ধ এবং আর্থিক জরিমানা প্রদান করেছে।
৫ মিনিট আগেভারতীয় ক্রিকেট দল উল্লাস করতে ব্যস্ত। কিন্তু বিরাট কোহলির কারণে মুহূর্তেই তা হরিষে বিষাদে পরিণত হয়। কারণ, তিনি সংকেত দিয়েছেন যে ক্যাচটা তিনি মিস করেছেন। এমন লোপ্পা ক্যাচ কোহলির হাতছাড়া করাটা বিশ্বাসই করতে পারেননি জসপ্রীত বুমরা-লোকেশ রাহুলরা।
১২ মিনিট আগেচোটে পড়ায় মুশফিকুর রহিম নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে। সাকিব আল হাসানের ঘটনা আবার ভিন্ন। নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকেও পাওয়া যাবে না টেস্ট সিরিজে। একগাদা তারকা খেলোয়াড় না থাকার পরও দুশ্চিন্তা নেই বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের।
১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট ভেঙে দেবেন, এমন কাউকে আনতে যাচ্ছেন বলে আলোড়ন তুলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা ফরোয়ার্ডের অতিথি কে হতে পারেন, সেটা নিয়ে চলছিল অনেক জল্পনা-কল্পনা।
২ ঘণ্টা আগে