ক্রীড়া ডেস্ক
কানপুরে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর কথা শোনা যাচ্ছে একের পর এক কথাবার্তা। হামলার হুমকির কারণে নিরাপত্তা জোরদার, বৃষ্টির আশঙ্কা এসব তো রয়েছেই। সঙ্গে যোগ হলো মাঠের বিপজ্জনক অবস্থা। দুই এশিয়ার দলের ২২ গজের লড়াই দেখতে যেখানে মুখিয়ে আছেন অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক, তাঁরা শুনছেন বিভিন্ন রকম দুঃসংবাদ।
সমস্যা হচ্ছে কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের ‘ব্যালকনি সি’ স্ট্যান্ড নিয়ে। পরশু উত্তর প্রদেশের গণপূর্ত বিভাগের (পিডব্লিউডি) কর্মকর্তারা মাঠ পর্যবেক্ষণ করেছেন। পিডব্লিউডির প্রকৌশলীরা ‘সি’ স্ট্যান্ড নিয়ে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ শেষে গ্যালারি পূর্ণ স্টেডিয়ামে ম্যাচ আয়োজনের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। উত্তর প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (ইউপিসিএ) কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে, সেই (‘সি’) অংশ খুবই বিপজ্জনক। দর্শক বসানোর মতো অবস্থা নেই। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে গতকাল ইউপিসিএ প্রধান নির্বাহী অঙ্কিত চ্যাটার্জী বলেন, ‘গণপূর্ত বিভাগ কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলেছে। আমরা রাজি হয়েছি যে সি ব্যালকনির সব টিকিট বিক্রি করব না।আমাদের বলা হয়েছে মাত্র ১৭০০ টিকিট বেচতে। যেটার ধারণক্ষমতা ৪৮০০। পুনঃসংস্কার কাজ আরও দুদিন চলবে।’
ভারতের ক্রিকেট উন্মাদনার কথা নতুন করে আর বলার কিছু নেই। টেস্টের সময়ও গ্যালারিতে দর্শকদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। এ সপ্তাহের রোববার চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিনে অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক খেলা দেখতে এসেছেন। কানপুরে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিন পড়েছে ভারতের সাপ্তাহিক ছুটির দিনেই। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে গণপূর্ত বিভাগের এক প্রকৌশলীর বরাতে বলা হয়েছে, ‘এই স্ট্যান্ড এমনকি ৫০ ভক্ত-সমর্থকের ওজন সামলাতেও সক্ষম নয় যদি তাঁরা ঋষভ পন্ত ছক্কা মারার পর লাফ দেয়। এই অংশটা মেরামত করা খুবই জরুরি।’
‘ব্যালকনি সি স্ট্যান্ডের’ বাজে অবস্থা ছাপিয়ে মাঠের ফ্লাডলাইট নিয়েও দুশ্চিন্তা রয়েছে। মেঘলা আবহাওয়া বা অন্য কোনো কারণে আলো যদি সমস্যা করে, সেক্ষেত্রে ফ্লাডলাইটের আলোয় ম্যাচ আয়োজন কঠিন হয়ে যাবে। ২০২১ সালে এই মাঠে ভারত-নিউজিল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট আয়োজনের সময় আলোর সমস্যা দেখা গেছে। সফরকারীরা নিউজিল্যান্ড যে রোমাঞ্চকর এক ড্র করেছে, তাতে শেষ বিকেলে আলোক স্বল্পতার ভূমিকা রয়েছে।
কানপুরের উইকেট ঐতিহ্যগতভাবে ব্যাটিং-বান্ধব। তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে উইকেটের আচরণও পাল্টে যেতে থাকে। স্পিনাররাও বলে দারুণ টার্ন পেয়ে থাকেন। বাংলাদেশ এই মাঠে এবারই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে যাচ্ছে। ১৯৫২ সাল থেকে শুরু করে কানপুরে হয়েছে ২৩ টেস্ট, যার মধ্যে ১০টিতে ফল এসেছে। ড্র হয়েছে ১৩ টেস্ট।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ২০২৩-২৫ চক্রে ভারত ও বাংলাদেশ আছে পয়েন্ট টেবিলের প্রথম ও ছয়ে। রোহিত শর্মার দলের সাফল্যের হার ৭১.৬৭। ছয়ে থাকা বাংলাদেশের সাফল্যের হার ৩৯.২৯। কানপুরে জিতলে বাংলাদেশ পয়েন্ট টেবিলে আবার চারে উঠে আসবে। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাফল্যের হার হবে তখন ৪৬.৮৮। সেটার হিসেব করা হচ্ছে গলে আজ শুরু হওয়া শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট বিবেচনায় না নিয়ে।
কানপুরে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর কথা শোনা যাচ্ছে একের পর এক কথাবার্তা। হামলার হুমকির কারণে নিরাপত্তা জোরদার, বৃষ্টির আশঙ্কা এসব তো রয়েছেই। সঙ্গে যোগ হলো মাঠের বিপজ্জনক অবস্থা। দুই এশিয়ার দলের ২২ গজের লড়াই দেখতে যেখানে মুখিয়ে আছেন অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক, তাঁরা শুনছেন বিভিন্ন রকম দুঃসংবাদ।
সমস্যা হচ্ছে কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের ‘ব্যালকনি সি’ স্ট্যান্ড নিয়ে। পরশু উত্তর প্রদেশের গণপূর্ত বিভাগের (পিডব্লিউডি) কর্মকর্তারা মাঠ পর্যবেক্ষণ করেছেন। পিডব্লিউডির প্রকৌশলীরা ‘সি’ স্ট্যান্ড নিয়ে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ শেষে গ্যালারি পূর্ণ স্টেডিয়ামে ম্যাচ আয়োজনের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। উত্তর প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (ইউপিসিএ) কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে, সেই (‘সি’) অংশ খুবই বিপজ্জনক। দর্শক বসানোর মতো অবস্থা নেই। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে গতকাল ইউপিসিএ প্রধান নির্বাহী অঙ্কিত চ্যাটার্জী বলেন, ‘গণপূর্ত বিভাগ কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলেছে। আমরা রাজি হয়েছি যে সি ব্যালকনির সব টিকিট বিক্রি করব না।আমাদের বলা হয়েছে মাত্র ১৭০০ টিকিট বেচতে। যেটার ধারণক্ষমতা ৪৮০০। পুনঃসংস্কার কাজ আরও দুদিন চলবে।’
ভারতের ক্রিকেট উন্মাদনার কথা নতুন করে আর বলার কিছু নেই। টেস্টের সময়ও গ্যালারিতে দর্শকদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। এ সপ্তাহের রোববার চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিনে অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক খেলা দেখতে এসেছেন। কানপুরে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিন পড়েছে ভারতের সাপ্তাহিক ছুটির দিনেই। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে গণপূর্ত বিভাগের এক প্রকৌশলীর বরাতে বলা হয়েছে, ‘এই স্ট্যান্ড এমনকি ৫০ ভক্ত-সমর্থকের ওজন সামলাতেও সক্ষম নয় যদি তাঁরা ঋষভ পন্ত ছক্কা মারার পর লাফ দেয়। এই অংশটা মেরামত করা খুবই জরুরি।’
‘ব্যালকনি সি স্ট্যান্ডের’ বাজে অবস্থা ছাপিয়ে মাঠের ফ্লাডলাইট নিয়েও দুশ্চিন্তা রয়েছে। মেঘলা আবহাওয়া বা অন্য কোনো কারণে আলো যদি সমস্যা করে, সেক্ষেত্রে ফ্লাডলাইটের আলোয় ম্যাচ আয়োজন কঠিন হয়ে যাবে। ২০২১ সালে এই মাঠে ভারত-নিউজিল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট আয়োজনের সময় আলোর সমস্যা দেখা গেছে। সফরকারীরা নিউজিল্যান্ড যে রোমাঞ্চকর এক ড্র করেছে, তাতে শেষ বিকেলে আলোক স্বল্পতার ভূমিকা রয়েছে।
কানপুরের উইকেট ঐতিহ্যগতভাবে ব্যাটিং-বান্ধব। তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে উইকেটের আচরণও পাল্টে যেতে থাকে। স্পিনাররাও বলে দারুণ টার্ন পেয়ে থাকেন। বাংলাদেশ এই মাঠে এবারই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে যাচ্ছে। ১৯৫২ সাল থেকে শুরু করে কানপুরে হয়েছে ২৩ টেস্ট, যার মধ্যে ১০টিতে ফল এসেছে। ড্র হয়েছে ১৩ টেস্ট।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ২০২৩-২৫ চক্রে ভারত ও বাংলাদেশ আছে পয়েন্ট টেবিলের প্রথম ও ছয়ে। রোহিত শর্মার দলের সাফল্যের হার ৭১.৬৭। ছয়ে থাকা বাংলাদেশের সাফল্যের হার ৩৯.২৯। কানপুরে জিতলে বাংলাদেশ পয়েন্ট টেবিলে আবার চারে উঠে আসবে। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাফল্যের হার হবে তখন ৪৬.৮৮। সেটার হিসেব করা হচ্ছে গলে আজ শুরু হওয়া শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট বিবেচনায় না নিয়ে।
অফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
৪ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
৪ ঘণ্টা আগে