ক্রীড়া ডেস্ক
হঠাৎ করে গত জুলাইয়ে অবসর নিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। পরে তাঁর বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়ায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে বুঝিয়ে পরে বিশ্বকাপে খেলার অনুরোধ করেন। তামিমও সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেন।
কিন্তু বিশ্বকাপের দল ঘোষণার সময় তামিমকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর থেকেই গত দুই দিন অনেক আলোচনা–সমালোচনা হয়। তামিম–সাকিব আল হাসানরা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেন। দুজনের শেষ হওয়ার পর আজ মাশরাফি বিন মর্তুজা তাঁদের নিয়ে মুখ খুলেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বিষয়টি গড়ানোর পর আর কোনো আলোচনার প্রয়োজন ছিল না।
আজ রাতে সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওতে মাশরাফি বলেছেন, ‘তামিমের অবসরের পর একটা পর্যায়ে বিষয়টা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়ায়। প্রধানমন্ত্রী সেদিন অনেক সময় তামিমের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী চেয়েছেন তামিম যেন বিশ্বকাপ খেলে। তারপর তামিমও মিডিয়াতে এসে বলেছেন সে বিশ্বকাপে খেলবে। যে বিষয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়িয়েছে আমার কাছে মনে হয় না এরপরে আর কোনো আলোচনার প্রয়োজন ছিল।’
তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া নিয়েও মাশরাফি কথা বলেছেনন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে কোনো দিক থেকে মনে হয়নি তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া উচিত হয়েছে। তামিমের একটা ইস্যু ছিল, সেটা হচ্ছে চোট। চোট থাকলে কিছু করার নাই। পরিস্কারভাবে তার চোট ছিল। তবে এক জিনিস হচ্ছে কি বোর্ডও তামিমকে নিয়ে কমফোর্ট ছিল। বোর্ড একটা বিষয় পরিস্কার করেছে যে, তামিমকে আমরা অধিনায়ক হিসেবে দেখেছি। সেই জায়গা থেকে তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়াটা প্রয়োজন ছিল কিনা চোটের সঙ্গে মিলিয়ে। সেটা তামিমই ভালো বলতে পারবে। তবে বিবেচনার জায়গা নেওয়াও হয় তবে পরের বিষয়টি ছিল বোর্ডের কেউ না কেউ তার সঙ্গে কথা বলেছে। কথা বলার পর সে উত্তেজিত হয়। এবং সে দলে থাকতে চায়নি। আমি মনে করি এটিও একটি ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। আমার কাছে মনে হয়নি তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া উচিত হয়েছে। কি জন্য কারণ বোর্ডও কমফোর্টেবল জায়গায় ছিল। বোর্ড মিডিয়াসহ সবার সঙ্গে কথা বলেছে যে, তামিম অধিনায়ক থাকলে কোনো সমস্যা নাই।’
মাশরাফি আরও বলেছেন, ‘একটা পয়েন্ট ছিল তামিমের চোট। তামিম চোটের কারনে দ্বিধায় ভুগে সে অধিনায়কত্ব ছেড়েছে। এখন সেই জিনিসটা তামিমকে আরেকটু অপেক্ষা করে, বিশ্লেষণ করে উচিত ছিল কিনা বিশ্বকাপ পর্যন্ত সে কতটুকু ফিট থাকবে এবং কি অবস্থায় যাবে। সেটা একটা বিষয় ছিল। অধিনায়ক যদি পরিবর্তন করা প্রয়োজনই ছিল তাহলে বিশ্বকাপে এক মাস আগে না করে আদর্শ সময় ছিল আরও ছয় মাস বা এক বছর আগে করা। যেহেতু তামিমকে ধরেই রেখেছিল বিসিবি তামিমকে অধিনায়ক করবে সেই ক্ষেত্রে তামিমকে সেই সুযোগ ক্রিকেট বোর্ড দিয়েছিল। আমি মনে করি তামিম সেই সুযোগটা নিতে পারত। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে চোট ইস্যুর কারনে তামিম চেয়েছে অধিনায়কত্ব না করতে। উত্তেজিত হয়ে আমি দলে থাকতে চাই না এ কথা যখন তামিম বলেছে তখন তার একটু স্লো যাওয়া উচিত ছিল। কারণ রাগ ক্ষোভের উপরে মানুষ যে সিদ্ধান্ত নেয়না কেন। সেটা কখনো সঠিক সিদ্ধান্ত হয়না। তাই মনে হয় আর একটু ভেবে চিন্তে নিলে সিদ্ধান্তটা হয়তো আরও ভালো হতো।’
বোর্ডের কেউ তামিমকে খেলতে মানা কিংবা ব্যাটিং অর্ডারের নিচে খেলতে বলতে পারেন কিনা এমন বিষয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘তামিমের উত্তেজিত হওয়ার কারণে তাকে দলে না রাখা বিষয়টা কেমন হলো এটা একটা জিনিস। আর তামিমকে যেটা বলা হয়েছে প্রথম ম্যাচ খেলো না বা ব্যাটিং অর্ডারের নিচে খেলো। ক্রিকেট নিয়ে সাধারণ জ্ঞান যদি বিন্দু মাত্র আমার থাকে তাহলে আমি বলব এই জিনিসটা ক্রিকেট বোর্ডের কারও বলার বিষয় না। এই জিনিসটা বলবে কোচ, অধিনায়ক বা যে সিলেক্টর যাবেন তিনি। মূল কথা টিম ম্যানেজমেন্ট।’
হঠাৎ করে গত জুলাইয়ে অবসর নিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। পরে তাঁর বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়ায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে বুঝিয়ে পরে বিশ্বকাপে খেলার অনুরোধ করেন। তামিমও সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেন।
কিন্তু বিশ্বকাপের দল ঘোষণার সময় তামিমকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর থেকেই গত দুই দিন অনেক আলোচনা–সমালোচনা হয়। তামিম–সাকিব আল হাসানরা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেন। দুজনের শেষ হওয়ার পর আজ মাশরাফি বিন মর্তুজা তাঁদের নিয়ে মুখ খুলেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বিষয়টি গড়ানোর পর আর কোনো আলোচনার প্রয়োজন ছিল না।
আজ রাতে সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওতে মাশরাফি বলেছেন, ‘তামিমের অবসরের পর একটা পর্যায়ে বিষয়টা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়ায়। প্রধানমন্ত্রী সেদিন অনেক সময় তামিমের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী চেয়েছেন তামিম যেন বিশ্বকাপ খেলে। তারপর তামিমও মিডিয়াতে এসে বলেছেন সে বিশ্বকাপে খেলবে। যে বিষয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়িয়েছে আমার কাছে মনে হয় না এরপরে আর কোনো আলোচনার প্রয়োজন ছিল।’
তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া নিয়েও মাশরাফি কথা বলেছেনন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে কোনো দিক থেকে মনে হয়নি তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া উচিত হয়েছে। তামিমের একটা ইস্যু ছিল, সেটা হচ্ছে চোট। চোট থাকলে কিছু করার নাই। পরিস্কারভাবে তার চোট ছিল। তবে এক জিনিস হচ্ছে কি বোর্ডও তামিমকে নিয়ে কমফোর্ট ছিল। বোর্ড একটা বিষয় পরিস্কার করেছে যে, তামিমকে আমরা অধিনায়ক হিসেবে দেখেছি। সেই জায়গা থেকে তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়াটা প্রয়োজন ছিল কিনা চোটের সঙ্গে মিলিয়ে। সেটা তামিমই ভালো বলতে পারবে। তবে বিবেচনার জায়গা নেওয়াও হয় তবে পরের বিষয়টি ছিল বোর্ডের কেউ না কেউ তার সঙ্গে কথা বলেছে। কথা বলার পর সে উত্তেজিত হয়। এবং সে দলে থাকতে চায়নি। আমি মনে করি এটিও একটি ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। আমার কাছে মনে হয়নি তামিমের অধিনায়কত্ব ছাড়া উচিত হয়েছে। কি জন্য কারণ বোর্ডও কমফোর্টেবল জায়গায় ছিল। বোর্ড মিডিয়াসহ সবার সঙ্গে কথা বলেছে যে, তামিম অধিনায়ক থাকলে কোনো সমস্যা নাই।’
মাশরাফি আরও বলেছেন, ‘একটা পয়েন্ট ছিল তামিমের চোট। তামিম চোটের কারনে দ্বিধায় ভুগে সে অধিনায়কত্ব ছেড়েছে। এখন সেই জিনিসটা তামিমকে আরেকটু অপেক্ষা করে, বিশ্লেষণ করে উচিত ছিল কিনা বিশ্বকাপ পর্যন্ত সে কতটুকু ফিট থাকবে এবং কি অবস্থায় যাবে। সেটা একটা বিষয় ছিল। অধিনায়ক যদি পরিবর্তন করা প্রয়োজনই ছিল তাহলে বিশ্বকাপে এক মাস আগে না করে আদর্শ সময় ছিল আরও ছয় মাস বা এক বছর আগে করা। যেহেতু তামিমকে ধরেই রেখেছিল বিসিবি তামিমকে অধিনায়ক করবে সেই ক্ষেত্রে তামিমকে সেই সুযোগ ক্রিকেট বোর্ড দিয়েছিল। আমি মনে করি তামিম সেই সুযোগটা নিতে পারত। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে চোট ইস্যুর কারনে তামিম চেয়েছে অধিনায়কত্ব না করতে। উত্তেজিত হয়ে আমি দলে থাকতে চাই না এ কথা যখন তামিম বলেছে তখন তার একটু স্লো যাওয়া উচিত ছিল। কারণ রাগ ক্ষোভের উপরে মানুষ যে সিদ্ধান্ত নেয়না কেন। সেটা কখনো সঠিক সিদ্ধান্ত হয়না। তাই মনে হয় আর একটু ভেবে চিন্তে নিলে সিদ্ধান্তটা হয়তো আরও ভালো হতো।’
বোর্ডের কেউ তামিমকে খেলতে মানা কিংবা ব্যাটিং অর্ডারের নিচে খেলতে বলতে পারেন কিনা এমন বিষয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘তামিমের উত্তেজিত হওয়ার কারণে তাকে দলে না রাখা বিষয়টা কেমন হলো এটা একটা জিনিস। আর তামিমকে যেটা বলা হয়েছে প্রথম ম্যাচ খেলো না বা ব্যাটিং অর্ডারের নিচে খেলো। ক্রিকেট নিয়ে সাধারণ জ্ঞান যদি বিন্দু মাত্র আমার থাকে তাহলে আমি বলব এই জিনিসটা ক্রিকেট বোর্ডের কারও বলার বিষয় না। এই জিনিসটা বলবে কোচ, অধিনায়ক বা যে সিলেক্টর যাবেন তিনি। মূল কথা টিম ম্যানেজমেন্ট।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে উঠতে না পারলেও টুর্নামেন্টে আফগানিস্তানের পারফরম্যান্স বিশ্ব ক্রিকেটের নজর কেড়েছে। প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে এসেই আফগানরা চমক দেখিয়েছে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের প্রমাণ মিলেছে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়েও।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ক্রিকেট দল এক বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ায় দলটিকে নিয়ে লাগাতার সমালোচনা চলছে। আর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের দুসময়ে মজা করার অভ্যাস তো হরভজন সিংয়ের এখনো যায়নি। ভারতের তারকা স্পিনার এবার পাকিস্তানের কাটা ঘায়ে দিয়েছেন নুনের ছিটা।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে থেকেই ভারতের এক মাঠে সব ম্যাচ খেলা নিয়ে কথা হচ্ছে। সাবেকেরা একেক সময় একেক মন্তব্য করেই চলেছেন। শুধু সাবেকেরা বললে ভুল হবে, টুর্নামেন্টে খেলা ক্রিকেটাররাও কথা বলেছেন বিভিন্ন সময়ে। ভারত দুবাইয়ের কন্ডিশনে গ্রুপপর্ব ও সেমিফাইনালসহ এরই মধ্যে চারটা ম্যাচ খেলে ফেলেছে।
৩ ঘণ্টা আগেএকেকটা আইসিসি ইভেন্ট শুরুর আগে বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের যতটা আগ্রহ থাকে, টুর্নামেন্ট শুরু হলে চলতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ। কারণ, আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের ভরাডুবি এখন নিয়মিত চিত্র। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আকরাম খানের মতে বাংলাদেশে মানসম্পন্ন ক্রিকেটারের অভাব রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে