নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিতলে বিশ্বকাপের লড়াইয়ে টিকে থাকবে, হারলে দেশে ফেরার টিকিট কেটে ফেলা যাবে। এমন কঠিন সমীকরণকে সামনে রেখেই আজ শারজাতে নেমেছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাঁচামরার সেই লড়াইয়ে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪২ রানে থামিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
দুই বাঁহাতি ব্যাটারকে ওপেনিং করতে দেখে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ বোলিংয়ের উদ্বোধন করালেন মেহেদী হাসানকে দিয়ে। বাঁহাতি ব্যাটারদের বিপক্ষে সব সময় সফল মেহেদী প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে এনে দিতে পারতেন সাফল্য। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে ব্যাটের কানায় লাগায় এলভিডব্লু থেকে বেঁচে যান এভিন লুইস। দ্বিতীয় ওভারে গতির ঝড়ে লুইস ও ক্রিস গেইলকে কাঁপান চোটে পড়া মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের পরিবর্তে দলে ঢোকা তাসকিন আহমেদ। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে রান আউট থেকে বাঁচেন গেইল। পয়েন্টে বল ঠেলে দিয়ে রান নিতে দৌড় দিয়েছিলেন ‘ইউনিভার্স বস’। কিন্তু সাকিবের সরাসরি থ্রো স্টাম্পের নাগাল পায়নি। সেই দুঃখ ভুলে দিতে দেরি করলেন মোস্তাফিজ। ওই ওভারের শেষ বলে রানের চাকা বাড়াতে উড়িয়ে মারতে চাইলেন লুইস। ব্যাট–বলের মিলনটা ঠিকঠাক না হওয়ায় বল উঠে গেল স্কয়ার লেগের আকাশে। অনেকটা দৌড়ে এসে ক্যাচটি তালুবন্দী করেই মুশফিকের গর্জন।
পঞ্চম ও সপ্তম ওভারে বোলিংয়ে এসে মেহেদী গেইল ও হেটমায়ারকে ফেরালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোরবোর্ড হয়ে যায় ৩২–৩। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেই চাপটা আরও বাড়ত যদি রোস্টন চেজের রিটার্ন ক্যাচটা ধরতে পারতেন। সেটি না হলেও আঁটসাঁট বোলিংয়ে ক্যারিবিয়ানদের বেশ চেপেই ধরেন বাংলাদেশের বোলাররা। ১০ ওভার শেষে মাত্র ৪৮ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
চেজ আর পোলার্ড উইকেট বাঁচিয়ে রেখেছিলেন, কিন্তু রানই বের করতে পারছিলেন না। সেই হতাশা থেকেই কিনা ১৬ বলে ৮ রান করা পোলার্ড রিটায়ার্ট হার্ট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান। কিন্তু এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাজঘরে যেন নেমে আসে চূড়ান্ত হতাশা। চার–ছক্কার ঝড় তোলার জন্য নামা রাসেল কিনা কোনো বল না খেলেই আউট। তাসকিনের বলটা সোজা ব্যাটে সামনে ঠেলে দিয়েছিলেন চেজ। সেই বল তাসকিনের পা ছুঁয়ে ভেঙে দেয় অপর প্রান্তের উইকেট। আগেভাগে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে পড়া রাসেলকে আউট দিতে থার্ড আম্পায়ারের সহায়তাও লাগল না মাঠের আম্পায়ারের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে দুটি ক্যাচ ছেড়ে সমালোচিত হয়েছিলেন লিটন। কাল নিকোলাস পুরানকে স্ট্যাম্পিং করার সুযোগ পেয়েছিলেন এই উইকেটকিপার। তবে সাকিবের নিচু হয়ে যাওয়া বলে লিটন স্টাম্পিং মিস করলে বেঁচে যান পুরান। দুর্দান্ত বোলিং করার দিন মেহেদী হতাশ করলেন ফিল্ডিংয়ে। চেজকে দুবার জীবন দেন এই অলরাউন্ডার। সেই মূল্য চুকাতে হলো মেহেদীকে ১৮ তম ওভারে। ওই ওভারে দুই ছক্কাসহ এই অফ স্পিনার দিলেন ১৬ রান। তবে পরের ওভারে শরীফুল টানা দুই বলে উইকেটে জমে যাওয়া পুরান ও চেজকে ফিরিয়ে ক্যারিবিয়ানদের শেষের দিকের ঝড় তোলার স্বপ্নকে থামিয়ে দেন। ওই ওভারে এই বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা হোল্ডারকেও ফেরাতে পারতেন যদি না দলের সেরা ফিল্ডার আফিফ হোসেন সহজ ক্যাচটা সহজভাবেই না ছাড়তেন। সেটি না হলেও বাঁহাতি পেসারের বোলিং ফিগারটা দুর্দান্তই হলো,৪–০–২০–২।
শেষের দিকে আরও এক দফা হতাশ করলেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে তিন ছক্কা দিয়ে এই মন্থর পিচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পৌঁছে দেন ১৪২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোরে।
জিতলে বিশ্বকাপের লড়াইয়ে টিকে থাকবে, হারলে দেশে ফেরার টিকিট কেটে ফেলা যাবে। এমন কঠিন সমীকরণকে সামনে রেখেই আজ শারজাতে নেমেছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাঁচামরার সেই লড়াইয়ে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪২ রানে থামিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ।
দুই বাঁহাতি ব্যাটারকে ওপেনিং করতে দেখে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ বোলিংয়ের উদ্বোধন করালেন মেহেদী হাসানকে দিয়ে। বাঁহাতি ব্যাটারদের বিপক্ষে সব সময় সফল মেহেদী প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে এনে দিতে পারতেন সাফল্য। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে ব্যাটের কানায় লাগায় এলভিডব্লু থেকে বেঁচে যান এভিন লুইস। দ্বিতীয় ওভারে গতির ঝড়ে লুইস ও ক্রিস গেইলকে কাঁপান চোটে পড়া মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের পরিবর্তে দলে ঢোকা তাসকিন আহমেদ। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে রান আউট থেকে বাঁচেন গেইল। পয়েন্টে বল ঠেলে দিয়ে রান নিতে দৌড় দিয়েছিলেন ‘ইউনিভার্স বস’। কিন্তু সাকিবের সরাসরি থ্রো স্টাম্পের নাগাল পায়নি। সেই দুঃখ ভুলে দিতে দেরি করলেন মোস্তাফিজ। ওই ওভারের শেষ বলে রানের চাকা বাড়াতে উড়িয়ে মারতে চাইলেন লুইস। ব্যাট–বলের মিলনটা ঠিকঠাক না হওয়ায় বল উঠে গেল স্কয়ার লেগের আকাশে। অনেকটা দৌড়ে এসে ক্যাচটি তালুবন্দী করেই মুশফিকের গর্জন।
পঞ্চম ও সপ্তম ওভারে বোলিংয়ে এসে মেহেদী গেইল ও হেটমায়ারকে ফেরালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোরবোর্ড হয়ে যায় ৩২–৩। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেই চাপটা আরও বাড়ত যদি রোস্টন চেজের রিটার্ন ক্যাচটা ধরতে পারতেন। সেটি না হলেও আঁটসাঁট বোলিংয়ে ক্যারিবিয়ানদের বেশ চেপেই ধরেন বাংলাদেশের বোলাররা। ১০ ওভার শেষে মাত্র ৪৮ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
চেজ আর পোলার্ড উইকেট বাঁচিয়ে রেখেছিলেন, কিন্তু রানই বের করতে পারছিলেন না। সেই হতাশা থেকেই কিনা ১৬ বলে ৮ রান করা পোলার্ড রিটায়ার্ট হার্ট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান। কিন্তু এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাজঘরে যেন নেমে আসে চূড়ান্ত হতাশা। চার–ছক্কার ঝড় তোলার জন্য নামা রাসেল কিনা কোনো বল না খেলেই আউট। তাসকিনের বলটা সোজা ব্যাটে সামনে ঠেলে দিয়েছিলেন চেজ। সেই বল তাসকিনের পা ছুঁয়ে ভেঙে দেয় অপর প্রান্তের উইকেট। আগেভাগে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে পড়া রাসেলকে আউট দিতে থার্ড আম্পায়ারের সহায়তাও লাগল না মাঠের আম্পায়ারের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে দুটি ক্যাচ ছেড়ে সমালোচিত হয়েছিলেন লিটন। কাল নিকোলাস পুরানকে স্ট্যাম্পিং করার সুযোগ পেয়েছিলেন এই উইকেটকিপার। তবে সাকিবের নিচু হয়ে যাওয়া বলে লিটন স্টাম্পিং মিস করলে বেঁচে যান পুরান। দুর্দান্ত বোলিং করার দিন মেহেদী হতাশ করলেন ফিল্ডিংয়ে। চেজকে দুবার জীবন দেন এই অলরাউন্ডার। সেই মূল্য চুকাতে হলো মেহেদীকে ১৮ তম ওভারে। ওই ওভারে দুই ছক্কাসহ এই অফ স্পিনার দিলেন ১৬ রান। তবে পরের ওভারে শরীফুল টানা দুই বলে উইকেটে জমে যাওয়া পুরান ও চেজকে ফিরিয়ে ক্যারিবিয়ানদের শেষের দিকের ঝড় তোলার স্বপ্নকে থামিয়ে দেন। ওই ওভারে এই বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা হোল্ডারকেও ফেরাতে পারতেন যদি না দলের সেরা ফিল্ডার আফিফ হোসেন সহজ ক্যাচটা সহজভাবেই না ছাড়তেন। সেটি না হলেও বাঁহাতি পেসারের বোলিং ফিগারটা দুর্দান্তই হলো,৪–০–২০–২।
শেষের দিকে আরও এক দফা হতাশ করলেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে তিন ছক্কা দিয়ে এই মন্থর পিচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পৌঁছে দেন ১৪২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোরে।
হচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৪৪ মিনিট আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১৩ ঘণ্টা আগে