নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
সাত দিন আগেই মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে হেসেখেলে ম্যাচটা জিতেছিল বাংলাদেশ। আলফাজ আহমেদের জোড়া ও রোকনুজ্জামান কাঞ্চনের গোলে বাংলাদেশ হেসেখেলে জয় পেয়েছিল ৩-০ গোলে। সাত দিন পরেই ফল উল্টে দিয়ে শেষ মিনিটের গোলে জয়ের সমান ঐতিহাসিক এক ড্র বের করে নেয় মঙ্গোলিয়া। ঘরে বসে সেই ম্যাচ দেখে আনন্দে যেন পাগল হয়ে গিয়েছিলেন টিসেন্দ-আয়ুশ খুরেলবাতার।
২১ বছর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারির সেই ড্রটা ছিল মঙ্গোলিয়ান ফুটবলের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। কুস্তি, বক্সিংয়ের দেশে এক কোণে পড়ে থাকা দলটাকে বিশ্ব ফুটবলে প্রথম পয়েন্টের স্বাদ পাইয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। পাল্টে দিয়েছিল আয়ুশের ক্যারিয়ারও। সেই থেকে বাংলাদেশ নামটা হৃদয়ে জ্বলজ্বলে এই মঙ্গোলিয়ান ফুটবলারের হৃদয়ে।
২০০১ সালে ১১ বছর বয়সী আয়ুশ এখন মঙ্গোলিয়া জাতীয় ফুটবলের অধিনায়ক। স্বাগতিক অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়ার মতো তিনিও খেলেন মাঝমাঠে। আক্রমণে দলের নিউক্লিয়াস। ফিফা প্রীতি ম্যাচে সিলেটে খেলতে এসে বাংলাদেশ সম্পর্কে কত স্মৃতিই মনে পড়ে গেল ৩১ বছর বয়সী এই ফুটবলারের। সংবাদ সম্মেলনে খুলে বসলেন স্মৃতির ঝাঁপি।
বাংলাদেশ নিয়ে বলতে গিয়েই সৌদি আরবের দাম্মামে বিশ্বকাপ সেই ম্যাচের কথা টানলেন আয়ুশ। জানালেন, ‘বাংলাদেশ দলের খেলা আমার স্মৃতিতে খুব ভালোভাবেই আছে। ২১ বছর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ভালো একটা স্মৃতি আছে। তখন বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ২-২ গোলের একটা ড্র ছিল। মঙ্গোলিয়ার ফুটবল ইতিহাসে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেটাই ছিল আমাদের প্রথম পয়েন্ট, অসাধারণ একটা ইতিহাস।’
নয় বছর বয়সে ফুটবল শুরু করা আয়ুশ ২০০৬ সালে প্রথম ডাক পান জাতীয় দলে। জাতীয় দলে খেলার আয়ুশের সেই স্বপ্নটা কিন্তু বুনে দিয়েছিল এই বাংলাদেশই। বললেন, ‘২০০১ সালে আমার বয়স ছিল ১১। ২০০১ সালে সেদিন মঙ্গোলিয়ার ছুটির দিন ছিল। দাম্মামে ৯৪ মিনিটে বাংলাদেশের বিপক্ষে গোল করে ড্র করে মঙ্গোলিয়া ড্র করেছিল। সেদিন আমি খুব চিৎকার-উল্লাস করেছিলাম। ফুটবলার হওয়ার জন্য অনেক অনুপ্রেরণাদায়ী ছিল ম্যাচটা। সেদিন থেকেই মঙ্গোলিয়া জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখেছি।’
প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে দুই মাস বন্ধ থাকার পর এই মার্চেই অনুশীলন করেছে মঙ্গোলিয়া। প্রস্তুতিতে ঘাটতি থাকলেও স্মৃতির বাংলাদেশ থেকে জয় নিয়ে ফিরতে চান মঙ্গোলিয়া অধিনায়ক, ‘এখন আমাদের একটাই লক্ষ্যে, ম্যাচ জেতা।’
সাত দিন আগেই মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে হেসেখেলে ম্যাচটা জিতেছিল বাংলাদেশ। আলফাজ আহমেদের জোড়া ও রোকনুজ্জামান কাঞ্চনের গোলে বাংলাদেশ হেসেখেলে জয় পেয়েছিল ৩-০ গোলে। সাত দিন পরেই ফল উল্টে দিয়ে শেষ মিনিটের গোলে জয়ের সমান ঐতিহাসিক এক ড্র বের করে নেয় মঙ্গোলিয়া। ঘরে বসে সেই ম্যাচ দেখে আনন্দে যেন পাগল হয়ে গিয়েছিলেন টিসেন্দ-আয়ুশ খুরেলবাতার।
২১ বছর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারির সেই ড্রটা ছিল মঙ্গোলিয়ান ফুটবলের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। কুস্তি, বক্সিংয়ের দেশে এক কোণে পড়ে থাকা দলটাকে বিশ্ব ফুটবলে প্রথম পয়েন্টের স্বাদ পাইয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। পাল্টে দিয়েছিল আয়ুশের ক্যারিয়ারও। সেই থেকে বাংলাদেশ নামটা হৃদয়ে জ্বলজ্বলে এই মঙ্গোলিয়ান ফুটবলারের হৃদয়ে।
২০০১ সালে ১১ বছর বয়সী আয়ুশ এখন মঙ্গোলিয়া জাতীয় ফুটবলের অধিনায়ক। স্বাগতিক অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়ার মতো তিনিও খেলেন মাঝমাঠে। আক্রমণে দলের নিউক্লিয়াস। ফিফা প্রীতি ম্যাচে সিলেটে খেলতে এসে বাংলাদেশ সম্পর্কে কত স্মৃতিই মনে পড়ে গেল ৩১ বছর বয়সী এই ফুটবলারের। সংবাদ সম্মেলনে খুলে বসলেন স্মৃতির ঝাঁপি।
বাংলাদেশ নিয়ে বলতে গিয়েই সৌদি আরবের দাম্মামে বিশ্বকাপ সেই ম্যাচের কথা টানলেন আয়ুশ। জানালেন, ‘বাংলাদেশ দলের খেলা আমার স্মৃতিতে খুব ভালোভাবেই আছে। ২১ বছর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ভালো একটা স্মৃতি আছে। তখন বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের ২-২ গোলের একটা ড্র ছিল। মঙ্গোলিয়ার ফুটবল ইতিহাসে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেটাই ছিল আমাদের প্রথম পয়েন্ট, অসাধারণ একটা ইতিহাস।’
নয় বছর বয়সে ফুটবল শুরু করা আয়ুশ ২০০৬ সালে প্রথম ডাক পান জাতীয় দলে। জাতীয় দলে খেলার আয়ুশের সেই স্বপ্নটা কিন্তু বুনে দিয়েছিল এই বাংলাদেশই। বললেন, ‘২০০১ সালে আমার বয়স ছিল ১১। ২০০১ সালে সেদিন মঙ্গোলিয়ার ছুটির দিন ছিল। দাম্মামে ৯৪ মিনিটে বাংলাদেশের বিপক্ষে গোল করে ড্র করে মঙ্গোলিয়া ড্র করেছিল। সেদিন আমি খুব চিৎকার-উল্লাস করেছিলাম। ফুটবলার হওয়ার জন্য অনেক অনুপ্রেরণাদায়ী ছিল ম্যাচটা। সেদিন থেকেই মঙ্গোলিয়া জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখেছি।’
প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে দুই মাস বন্ধ থাকার পর এই মার্চেই অনুশীলন করেছে মঙ্গোলিয়া। প্রস্তুতিতে ঘাটতি থাকলেও স্মৃতির বাংলাদেশ থেকে জয় নিয়ে ফিরতে চান মঙ্গোলিয়া অধিনায়ক, ‘এখন আমাদের একটাই লক্ষ্যে, ম্যাচ জেতা।’
এক সপ্তাহ আগেও পাকিস্তান আনন্দে ভাসছিল, তিন দশক পর প্রথমবারের মতো আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টের আয়োজক তারা। দলের ব্যর্থতায় সেই আনন্দ নিমেষে মিলিয়ে গেল। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পারফরম্যান্সের দৈন্যে পাকিস্তান ‘ক্রিকেটের মৃত্যু’ হয়েছে...
১৯ মিনিট আগে১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে গতকাল পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৬ ম্যাচ হয়েছে নির্বিঘ্নে। এক মুহূর্তের জন্যও আবহাওয়া বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। তবে আজ টুর্নামেন্টের সাত নম্বর ম্যাচে হানা দিয়েছে বেরসিক বৃষ্টি।
১ ঘণ্টা আগেবাঁচা-মরার ম্যাচে অভিজ্ঞদের ওপরই আস্থা থাকে বেশি। গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়েও তেমনই প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু জ্বলে উঠতে পারেননি তাঁরা। দুজনের ব্যাটিং দেখে হতবাক বাংলাদেশের সাবেক কোচ ওয়াসিম জাফরকে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে হাইব্রিড মডেলে চলছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে গতকাল পর্যন্ত টুর্নামেন্টের ৬ ম্যাচ হয়েছে। আইসিসির ইভেন্টের মাঝপথে হঠাৎ করে পাকিস্তানে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে চলছে নানারকম কথাবার্তা।
২ ঘণ্টা আগে