ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যাচ জিততে না পারলে প্রতিপক্ষের ওপর আধিপত্য দেখানোর কোনো মানেই হয় না। অ্যানফিল্ডে আজ তেমনই এক হতাশার সাক্ষী হয়েছে লিভারপুল। ঘরের মাঠে ৭০ ভাগ বল পজিশন রেখেও জিততে পারেনি শিরোপার দৌড়ে থাকা অল রেডরা।
উল্টো ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে ১-০ গোলে ধরাশায়ী হয়েছে লিভারপুল। এই হারে লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে বড় ধাক্কাই খেল অলরেডরা। ৩২ ম্যাচে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় তিনে নেমে এসেছে তারা। অন্যদিকে সমান ম্যাচে ৭৩ পয়েন্টে শীর্ষে ম্যানচেস্টার সিটি। এক ম্যাচ কম খেলে ৭১ পয়েন্টে দুইয়ে আর্সেনাল। আজ অ্যাস্টন ভিলাকে হারাতে পারলে শীর্ষে ওঠার সুযোগ রয়েছে গানারদের।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে এবারের প্রিমিয়ার লিগে ত্রিমুখী এক লড়াই চলছে। এমন সময় মৌসুমের শেষ দিকে হার মানেই শিরোপা থেকে ছিটকে যাওয়া। লিভারপুল আবার এমন ধাক্কা খেল নিজেদের মাঠেই। অ্যানফিল্ডে ১৪ মিনিটে এগিয়ে যায় অতিথিরা। টাইরিক মিচেলের সহায়তা গোলবারে শুধু বলটা রাখেন ইংলিশ উইঙ্গার এবেরেচি ইজে। তাঁর লিড এনে দেওয়া সেই গোল পরে শোধ দিতে পারেনি লিভারপুল।
অবশ্য গোলের অনেক সুযোগ পেয়েছিল লিভারপুল। কখনো ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতা, আবার কখনো লিভারপুলের খেলোয়াড়দের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়ান ক্রিস্টাল প্যালেসের গোলরক্ষক ডিন হেন্ডারসন। তাঁর দুর্দান্ত কিছু সেভই স্বাগতিকদের হারের তিক্ত স্বাদ দিয়েছে। ২৯ মিনিটের সময় লুইস দিয়াজের অ্যাক্রোবেটিক প্রচেষ্টাকে সফল হতে দেননি তিনি। তার আগে অবশ্য ওটারু এন্দোর শট অবশ্য বারে লেগেছিল।
অন্যদিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ পেয়েছিল ক্রিস্টাল। ১৮ মিনিটের সময় প্রতিহত করতে গিয়ে লিভারপুলের ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক পড়ে গিয়েছিলেন। তাতে জেন ফিলিপ মাতেতা লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকারের মাথার ওপর দিয়ে গোলবারে বল পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু পাশ থেকে দ্রুত এসে লিভারপুলকে রক্ষা করেন অ্যান্ডি রবার্টসন। সে সময় দলকে রক্ষা করতে পারলেও শেষে পারলেন না লিভারপুল ডিফেন্ডার।
বিরতির পর গোল শোধের দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছিলেন লিভারপুলের ফরোয়ার্ড ডারউইন নুনেজ। কর্নার কিক থেকে ৫৫ মিনিটের সময় ফন ডাইকের হেডের বল প্রতিপক্ষের বক্সের মাঝখানে পেয়েছিলেন নুনেজ। বল পেয়ে জোরে শটও নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা সরাসরি হেন্ডারসন বরাবর গেলে বারের ওপর দিয়ে বল পাঠিয়ে দলকে রক্ষা করেন ক্রিস্টাল গোলরক্ষক। ৭৩ মিনিটে আরেকটি সুযোগ পেয়েছিল লিভারপুল। এবার সুযোগটা পেয়েছিলেন লিভারপুলের উইঙ্গার দিয়াগো জোতা। বল বাঁচাতে গোলরক্ষক বার ছেড়ে গেলে ফাঁকা বারে শট নিলে তা প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের গায়ে প্রতিহত হয়।
অন্যদিকে ৭৪ মিনিটে লিড বাড়ানোর সুযোগ পায় ক্রিস্টালও। তবে ফ্রি কিক থেকে পাওয়া মেতাতার নেওয়া শটকে জালে জড়াতে দেননি এই ম্যাচ দিয়ে ফেরা লিভারপুল গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। এই আক্রমণের পর মুহূর্তেই গোল শোধের সুযোগ পায় লিভারপুলও। ৭৪ মিনিটে পাওয়া শেষ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেননি কার্টিস জোনস। ফাঁকা গোলবার পেয়েও বাইরে শট নেন জোনস। চেষ্টা করেও এরপর আর ম্যাচে ফেরার কোনো সুযোগ পায়নি লিভারপুল।
ম্যাচ জিততে না পারলে প্রতিপক্ষের ওপর আধিপত্য দেখানোর কোনো মানেই হয় না। অ্যানফিল্ডে আজ তেমনই এক হতাশার সাক্ষী হয়েছে লিভারপুল। ঘরের মাঠে ৭০ ভাগ বল পজিশন রেখেও জিততে পারেনি শিরোপার দৌড়ে থাকা অল রেডরা।
উল্টো ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে ১-০ গোলে ধরাশায়ী হয়েছে লিভারপুল। এই হারে লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে বড় ধাক্কাই খেল অলরেডরা। ৩২ ম্যাচে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় তিনে নেমে এসেছে তারা। অন্যদিকে সমান ম্যাচে ৭৩ পয়েন্টে শীর্ষে ম্যানচেস্টার সিটি। এক ম্যাচ কম খেলে ৭১ পয়েন্টে দুইয়ে আর্সেনাল। আজ অ্যাস্টন ভিলাকে হারাতে পারলে শীর্ষে ওঠার সুযোগ রয়েছে গানারদের।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে এবারের প্রিমিয়ার লিগে ত্রিমুখী এক লড়াই চলছে। এমন সময় মৌসুমের শেষ দিকে হার মানেই শিরোপা থেকে ছিটকে যাওয়া। লিভারপুল আবার এমন ধাক্কা খেল নিজেদের মাঠেই। অ্যানফিল্ডে ১৪ মিনিটে এগিয়ে যায় অতিথিরা। টাইরিক মিচেলের সহায়তা গোলবারে শুধু বলটা রাখেন ইংলিশ উইঙ্গার এবেরেচি ইজে। তাঁর লিড এনে দেওয়া সেই গোল পরে শোধ দিতে পারেনি লিভারপুল।
অবশ্য গোলের অনেক সুযোগ পেয়েছিল লিভারপুল। কখনো ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতা, আবার কখনো লিভারপুলের খেলোয়াড়দের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়ান ক্রিস্টাল প্যালেসের গোলরক্ষক ডিন হেন্ডারসন। তাঁর দুর্দান্ত কিছু সেভই স্বাগতিকদের হারের তিক্ত স্বাদ দিয়েছে। ২৯ মিনিটের সময় লুইস দিয়াজের অ্যাক্রোবেটিক প্রচেষ্টাকে সফল হতে দেননি তিনি। তার আগে অবশ্য ওটারু এন্দোর শট অবশ্য বারে লেগেছিল।
অন্যদিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ পেয়েছিল ক্রিস্টাল। ১৮ মিনিটের সময় প্রতিহত করতে গিয়ে লিভারপুলের ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক পড়ে গিয়েছিলেন। তাতে জেন ফিলিপ মাতেতা লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকারের মাথার ওপর দিয়ে গোলবারে বল পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু পাশ থেকে দ্রুত এসে লিভারপুলকে রক্ষা করেন অ্যান্ডি রবার্টসন। সে সময় দলকে রক্ষা করতে পারলেও শেষে পারলেন না লিভারপুল ডিফেন্ডার।
বিরতির পর গোল শোধের দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছিলেন লিভারপুলের ফরোয়ার্ড ডারউইন নুনেজ। কর্নার কিক থেকে ৫৫ মিনিটের সময় ফন ডাইকের হেডের বল প্রতিপক্ষের বক্সের মাঝখানে পেয়েছিলেন নুনেজ। বল পেয়ে জোরে শটও নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা সরাসরি হেন্ডারসন বরাবর গেলে বারের ওপর দিয়ে বল পাঠিয়ে দলকে রক্ষা করেন ক্রিস্টাল গোলরক্ষক। ৭৩ মিনিটে আরেকটি সুযোগ পেয়েছিল লিভারপুল। এবার সুযোগটা পেয়েছিলেন লিভারপুলের উইঙ্গার দিয়াগো জোতা। বল বাঁচাতে গোলরক্ষক বার ছেড়ে গেলে ফাঁকা বারে শট নিলে তা প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের গায়ে প্রতিহত হয়।
অন্যদিকে ৭৪ মিনিটে লিড বাড়ানোর সুযোগ পায় ক্রিস্টালও। তবে ফ্রি কিক থেকে পাওয়া মেতাতার নেওয়া শটকে জালে জড়াতে দেননি এই ম্যাচ দিয়ে ফেরা লিভারপুল গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। এই আক্রমণের পর মুহূর্তেই গোল শোধের সুযোগ পায় লিভারপুলও। ৭৪ মিনিটে পাওয়া শেষ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেননি কার্টিস জোনস। ফাঁকা গোলবার পেয়েও বাইরে শট নেন জোনস। চেষ্টা করেও এরপর আর ম্যাচে ফেরার কোনো সুযোগ পায়নি লিভারপুল।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে