ক্রীড়া ডেস্ক
হ্যাটট্রিকটা করেই ফেললেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। মাঠের খেলায় অবশ্য নয়, ইনস্টাগ্রামের আয়ে। মাঠে যেমন ক্রীড়াবিদদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকে, তেমনি বাইরেও একধরনের লড়াই চলে—সামাজিক মাধ্যম থেকে কে কত আয় করে।
আর প্রিয় খেলোয়াড়দের খেলার মতো এসবেও চোখ থাকে সমর্থকদের। সামাজিক মাধ্যম থেকে খেলোয়াড়েরা কত আয় করেন প্রতিবছর, তার তালিকা করা হয়। এ বছরও ব্যতিক্রম হয়নি। সেখানেই সব ক্রীড়াবিদকে পেছনে ফেলে ইনস্টাগ্রাম আয়ে শীর্ষে রোনালদো। এতে করে পেছনে পড়েছেন পর্তুগিজ তারকার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসিও।
ইনস্টাগ্রাম শিডিউলিং টুল হুপার এইচকিউ তালিকাটি করেছে। অভ্যন্তরীণ ও উন্মুক্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে। ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউবের প্রতিটি পোস্টের জন্য ব্যবহারকারীরা কত অর্থ চান, সেটা বিবেচনা করা হয়েছে। হুপারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতিটি পোস্টের জন্য ৩৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা পান রোনালদো। ইনস্টাগ্রামে পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ীর অনুসারীর সংখ্যা প্রায় ৬০ কোটি। অন্যদিকে প্রতিটি পোস্টের জন্য ২৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা পান মেসি।
রোনালদো–মেসি অবশ্য শুধু ক্রীড়াবিদদেরই পেছনে ফেলেননি, খেলার বাইরে অন্য সেলিব্রেটিদেরও পেছনে ফেলেছেন। সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ, অভিনেতা ডোয়াইন ‘দ্য রক’ জনসনকেও পেছনে ফেলেছেন দুজনে। ২০ জনের তালিকায় আর মাত্র দুজন ক্রীড়াবিদ জায়গা পেয়েছেন। তাঁরা হচ্ছেন ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি ও ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার নেইমার। এই পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতিটি পোস্টের জন্য পিএসজি সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপ্পের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ পান নেইমার।
ইনস্টাগ্রামের আয়ে শীর্ষে নন, গত মে মাসে ফোর্বসের তালিকায়ও শীর্ষ আয়ের ক্রীড়াবিদ হয়েছিলেন রোনালদো। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার আবারও ফোর্বসের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন আল নাসরের অধিনায়ক। ২০২৩ সালের সবচেয়ে বেশি আয় করা খেলোয়াড় হওয়ায় গত মাসে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম তোলেন পর্তুগিজ তারকা।
হ্যাটট্রিকটা করেই ফেললেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। মাঠের খেলায় অবশ্য নয়, ইনস্টাগ্রামের আয়ে। মাঠে যেমন ক্রীড়াবিদদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকে, তেমনি বাইরেও একধরনের লড়াই চলে—সামাজিক মাধ্যম থেকে কে কত আয় করে।
আর প্রিয় খেলোয়াড়দের খেলার মতো এসবেও চোখ থাকে সমর্থকদের। সামাজিক মাধ্যম থেকে খেলোয়াড়েরা কত আয় করেন প্রতিবছর, তার তালিকা করা হয়। এ বছরও ব্যতিক্রম হয়নি। সেখানেই সব ক্রীড়াবিদকে পেছনে ফেলে ইনস্টাগ্রাম আয়ে শীর্ষে রোনালদো। এতে করে পেছনে পড়েছেন পর্তুগিজ তারকার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসিও।
ইনস্টাগ্রাম শিডিউলিং টুল হুপার এইচকিউ তালিকাটি করেছে। অভ্যন্তরীণ ও উন্মুক্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে। ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউবের প্রতিটি পোস্টের জন্য ব্যবহারকারীরা কত অর্থ চান, সেটা বিবেচনা করা হয়েছে। হুপারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতিটি পোস্টের জন্য ৩৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা পান রোনালদো। ইনস্টাগ্রামে পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ীর অনুসারীর সংখ্যা প্রায় ৬০ কোটি। অন্যদিকে প্রতিটি পোস্টের জন্য ২৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা পান মেসি।
রোনালদো–মেসি অবশ্য শুধু ক্রীড়াবিদদেরই পেছনে ফেলেননি, খেলার বাইরে অন্য সেলিব্রেটিদেরও পেছনে ফেলেছেন। সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ, অভিনেতা ডোয়াইন ‘দ্য রক’ জনসনকেও পেছনে ফেলেছেন দুজনে। ২০ জনের তালিকায় আর মাত্র দুজন ক্রীড়াবিদ জায়গা পেয়েছেন। তাঁরা হচ্ছেন ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি ও ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার নেইমার। এই পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতিটি পোস্টের জন্য পিএসজি সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপ্পের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ পান নেইমার।
ইনস্টাগ্রামের আয়ে শীর্ষে নন, গত মে মাসে ফোর্বসের তালিকায়ও শীর্ষ আয়ের ক্রীড়াবিদ হয়েছিলেন রোনালদো। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার আবারও ফোর্বসের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন আল নাসরের অধিনায়ক। ২০২৩ সালের সবচেয়ে বেশি আয় করা খেলোয়াড় হওয়ায় গত মাসে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম তোলেন পর্তুগিজ তারকা।
রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন টুর্নামেন্ট এনসিএল টি-টোয়েন্টি। অনুষ্ঠানের মঞ্চে নায়ক সিয়াম আহমেদ জানালেন, তিনি অভিনেতা হওয়ার আগে একজন ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন; তিনি হতে চেয়েছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার!
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে।
৩ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে নিজেদের সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছিল ব্রাজিল। এরপর কেটে গেল ২২ বছর। আর কোনো বিশ্বকাপে সেভাবে সুবিধা করতে পারেনি তারা। সম্প্রতি বিশ্বকাপ বাছাই কিংবা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচেও ভালো ছন্দে নেই তারা।
৪ ঘণ্টা আগে